শেয়ারবাজার :::: দেশের ব্যাংক খাতে কিছু তারল্যসংকট রয়েছে বলে স্বীকার করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তবে এ সমস্যার জন্য ঋণপত্র (এলসি) খুলতে যাতে কোনো অসুবিধা না হয়, সে জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বৈঠকে অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী, এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, মেট্রো চেম্বারের সভাপতি আমজাদ খান চৌধুরী, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিটিএমএর সভাপতি জাহাঙ্গীর আলামীন, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ব্যবসায়ীরা ব্যাংকগুলোর তারল্য সমস্যা ও ঋণপত্র খুলতে ব্যাংকগুলোর অনাগ্রহের কথা বলেছেন। কিছু তারল্য সমস্যা রয়েছে। তার পরও এলসি খুলতে কোনো সমস্যা হবে না।
আমানতের সুদের হার বাড়ার কারণে ঋণের সুদের হার বেড়েছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।
সূত্র জানায়, তারল্যসংকটের অজুহাত দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যাংক এলসি খুলতে অনীহা প্রকাশ করছে বলে অর্থমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ আকারে উপস্থাপন করা হয়। এতে নিত্যপ্রয়োজনীয় ও শিল্পপণ্যের আমদানি ব্যাহত হচ্ছে বলেও জানান তাঁরা।
এ অবস্থা চলতে থাকলে রমজান মাসে খাদ্যপণ্যের স্বাভাবিক সরবরাহ ব্যাহত এবং বিনিয়োগ পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে পারে বলে তাঁদের আশঙ্কা।
উল্লেখ্য, এপ্রিলে এসে ব্যাংকে পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। চলতি বছর মার্চে যেখানে নতুন ঋণপত্র খোলার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৬৮ কোটি ডলার, সেখানে এপ্রিলে খোলা হয়েছে ২৮১ কোটি ৩০ লাখ ডলারের আমদানির ঋণপত্র। অর্থবছরের ১০ মাসের মধ্যে ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে এটিই সর্বনিম্ন।
বৈঠক সূত্রমতে, ব্যাংকঋণের সুদের হার কমানো এবং আগামী বাজেটে বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ সহায়তার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বস্ত্রখাতের ব্যবসায়ীরা এ প্রসঙ্গে বলেন, জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সের (জিএসপি) আওতায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন রুলস অব অরিজিনের শর্ত শিথিল করেছে। এতে তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা দেশীয় বস্ত্র খাতের সুতা ব্যবহার না করে বরং আমদানি করা সুতা ব্যবহার করছেন। ফলে ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে দেশীয় বস্ত্র খাত।
এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘জিএসপি-সুবিধা পেতে এক ধাপ রুলস অব অরিজিনের শর্ত দেওয়ায় বস্ত্র খাতে সমস্যা দেখা দিয়েছে। তৈরি পোশাকশিল্পের পশ্চাৎসংযোগ হিসেবেই এ খাতের বিকাশ হয়েছে। এখন খাতটিকে আমাদের রক্ষা করতে হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বৈঠকে অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী, এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, মেট্রো চেম্বারের সভাপতি আমজাদ খান চৌধুরী, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিটিএমএর সভাপতি জাহাঙ্গীর আলামীন, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ব্যবসায়ীরা ব্যাংকগুলোর তারল্য সমস্যা ও ঋণপত্র খুলতে ব্যাংকগুলোর অনাগ্রহের কথা বলেছেন। কিছু তারল্য সমস্যা রয়েছে। তার পরও এলসি খুলতে কোনো সমস্যা হবে না।
আমানতের সুদের হার বাড়ার কারণে ঋণের সুদের হার বেড়েছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।
সূত্র জানায়, তারল্যসংকটের অজুহাত দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যাংক এলসি খুলতে অনীহা প্রকাশ করছে বলে অর্থমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ আকারে উপস্থাপন করা হয়। এতে নিত্যপ্রয়োজনীয় ও শিল্পপণ্যের আমদানি ব্যাহত হচ্ছে বলেও জানান তাঁরা।
এ অবস্থা চলতে থাকলে রমজান মাসে খাদ্যপণ্যের স্বাভাবিক সরবরাহ ব্যাহত এবং বিনিয়োগ পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে পারে বলে তাঁদের আশঙ্কা।
উল্লেখ্য, এপ্রিলে এসে ব্যাংকে পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। চলতি বছর মার্চে যেখানে নতুন ঋণপত্র খোলার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৬৮ কোটি ডলার, সেখানে এপ্রিলে খোলা হয়েছে ২৮১ কোটি ৩০ লাখ ডলারের আমদানির ঋণপত্র। অর্থবছরের ১০ মাসের মধ্যে ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে এটিই সর্বনিম্ন।
বৈঠক সূত্রমতে, ব্যাংকঋণের সুদের হার কমানো এবং আগামী বাজেটে বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ সহায়তার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বস্ত্রখাতের ব্যবসায়ীরা এ প্রসঙ্গে বলেন, জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সের (জিএসপি) আওতায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন রুলস অব অরিজিনের শর্ত শিথিল করেছে। এতে তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা দেশীয় বস্ত্র খাতের সুতা ব্যবহার না করে বরং আমদানি করা সুতা ব্যবহার করছেন। ফলে ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে দেশীয় বস্ত্র খাত।
এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘জিএসপি-সুবিধা পেতে এক ধাপ রুলস অব অরিজিনের শর্ত দেওয়ায় বস্ত্র খাতে সমস্যা দেখা দিয়েছে। তৈরি পোশাকশিল্পের পশ্চাৎসংযোগ হিসেবেই এ খাতের বিকাশ হয়েছে। এখন খাতটিকে আমাদের রক্ষা করতে হবে।’