শেয়ারবাজার :::: প্রাইমারি টেক্সটাইল সেক্টরকে ‘চরম হুমকির সম্মুখিন’ উল্লেখ করে বিকল্প নগদ সহায়তা বৃদ্ধি, আয়কর কমানোসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)।
শনিবার দুপুরে বিটিএমএ কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিটিএমএ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম এসব দাবি জানান।
তিনি বলেন, নানা সমস্যায় পড়ে ইতোমধ্যে পঞ্চাশ ভাগ মিল বন্ধ হয়ে গেছে। আর যেসব মিল চালু রয়েছে, সঙ্কটের কারণে তারাও ত্রিশ শতাংশের বেশি উৎপাদনে যেতে পারছে না। তাই প্রাইমারি টেক্সটাইল সেক্টর রক্ষার জন্য বিদ্যমান ৫ শতাংশ বিকল্প নগদ সহায়তার হার বৃদ্ধি করে ১৫ শতাংশ করা, সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আয়কর ১০ শতাংশ নির্ধারণ, বিনিয়োগে উৎসাহিত করার জন্য কর অবকাশ সুবিধা ২০১৫ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি, ব্যাংক সুদের হার এক অংকে নির্ধারণসহ ৭ দফা দাবি জানান বিটিএমএ নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে বিটিএমএ’র ভাইস-প্রেসিডেন্ট শওকত রাসেল বলেন, গত দু’টি বাজেটে এ খাতে সরকারের সুনজর পড়েনি। সরকারের অবহেলার কারণে এ শিল্পের ৪০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকির মুখে পড়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমদ আলী, এমএ জাহেদ, পরিচালক জামালউদ্দিন, আবদুল মান্নান প্রমুখ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, ২০১০ সালের তুলনায় ওভেন ও নীট ফেব্রিক্স আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে, অন্যদিকে দেশের মিলগুলোতে ২ লক্ষ টনেরও বেশি সুতা অবিক্রিত পড়ে আছে। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে টেক্সটাইল মিলগুলো তাদের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা প্রদান করতে ব্যর্থ হবে। ফলে গার্মেন্টস শিল্পের মত টেক্সটাইল খাতেও অরাজকতা নেমে আসতে পারে।
এ পরিস্থিতি এড়াতে রপ্তানিমুখী তৈরি পোষাক শিল্পের কাচামাল আমদানি নিরুৎসাহিত করার আহ্বান জানান তারা।
শনিবার দুপুরে বিটিএমএ কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিটিএমএ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম এসব দাবি জানান।
তিনি বলেন, নানা সমস্যায় পড়ে ইতোমধ্যে পঞ্চাশ ভাগ মিল বন্ধ হয়ে গেছে। আর যেসব মিল চালু রয়েছে, সঙ্কটের কারণে তারাও ত্রিশ শতাংশের বেশি উৎপাদনে যেতে পারছে না। তাই প্রাইমারি টেক্সটাইল সেক্টর রক্ষার জন্য বিদ্যমান ৫ শতাংশ বিকল্প নগদ সহায়তার হার বৃদ্ধি করে ১৫ শতাংশ করা, সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আয়কর ১০ শতাংশ নির্ধারণ, বিনিয়োগে উৎসাহিত করার জন্য কর অবকাশ সুবিধা ২০১৫ সাল পর্যন্ত বৃদ্ধি, ব্যাংক সুদের হার এক অংকে নির্ধারণসহ ৭ দফা দাবি জানান বিটিএমএ নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে বিটিএমএ’র ভাইস-প্রেসিডেন্ট শওকত রাসেল বলেন, গত দু’টি বাজেটে এ খাতে সরকারের সুনজর পড়েনি। সরকারের অবহেলার কারণে এ শিল্পের ৪০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকির মুখে পড়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমদ আলী, এমএ জাহেদ, পরিচালক জামালউদ্দিন, আবদুল মান্নান প্রমুখ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, ২০১০ সালের তুলনায় ওভেন ও নীট ফেব্রিক্স আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে, অন্যদিকে দেশের মিলগুলোতে ২ লক্ষ টনেরও বেশি সুতা অবিক্রিত পড়ে আছে। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে টেক্সটাইল মিলগুলো তাদের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা প্রদান করতে ব্যর্থ হবে। ফলে গার্মেন্টস শিল্পের মত টেক্সটাইল খাতেও অরাজকতা নেমে আসতে পারে।
এ পরিস্থিতি এড়াতে রপ্তানিমুখী তৈরি পোষাক শিল্পের কাচামাল আমদানি নিরুৎসাহিত করার আহ্বান জানান তারা।