শেয়ারবাজার :::: জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিয়ে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বক্তব্য নাকচ করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, তাদের বক্তব্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।
রোববার অর্থমন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শনিবার সিপিডির পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুারের ৬ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির যে হিসাব দিয়েছে, সঠিক হিসাবে তা ৬ দশমিক ৩ শতাংশের বেশি হওয়ার কথা নয়।
পাশাপাশি প্রবৃদ্ধির বিষয়টি তদারকির জন্য 'রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত' বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি সেল গঠনেরও প্রস্তাব দেয় সংস্থাটি।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন, "যদি তারা বলে থাকে তবে এটা অন্যায়, অত্যন্ত দুষ্ট এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। টোটালি রাবিশ।"
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রবৃদ্ধির বিষয়ে ওই তথ্য দিয়েছে জানিয়ে মুহিত বলেন, সরকারকে বিবিএসের পরিসংখ্যানই ব্যবহার করতে হয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, "আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক ও সিপিডির নিজস্ব পূর্বাভাস থাকতে পারে। তবে সরকার শুধু বিবিএসের তথ্যই গ্রহণ করে।"
প্রসঙ্গ: গ্রামীণ ব্যাংক
এর আগে সকালে মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি অর্থমন্ত্রী মুহিতের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেন। এ সময় গ্রামীণ ব্যাংক প্রসঙ্গেও কথা হয় তাদের মধ্যে।
মুহিত বলেন, "রাষ্ট্রদূত আমার কাছে গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। আমি তাকে বলেছি, এটা আমাদের গর্বের প্রতিষ্ঠান।
"প্রতিষ্ঠানটি আগের মতো করেই চলছে। আমরা সেভাবেই এটিকে রাখতে চাই। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রয়োজন আছে।"
ব্যাংকে নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগে পরিচালনা পর্ষদ শিগগিরই তাদের সুপারিশ পাঠাবে বলে অর্থমন্ত্রী জানান।
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অব্যাহতি দেওয়ার পর স¤প্রতি ওই পদটি শূন্য হয়।
'মুদ্রাস্ফীতির চ্যালেঞ্জ'
অর্থমন্ত্রী জানান, বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত বৈঠকে মুদ্রাস্ফীতি ও বৈদেশিক লেনদেনে ভারসম্যের বিষয়টিকে বাংলাদেশের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেন।
"আমি তাকে বলেছি- এ বিষয়ে আমি এখনই আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারছি না। তবে এ বিষয়ে আমরা সচেতন।"
বিদেশি বিনিয়োগ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, "অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগের চেয়ে বিদেশি বিনিয়োগই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।"
বিদেশি বিনিয়োগ নিয়েও দুজনের মধ্যে আলোচনা হয় এ সময়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, "আমাদের সঞ্চয় সব সময় বিনিয়োগের অনুকূলে থাকে না। ফলে দেশীয় বিনিয়োগের চেয়ে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।"
এর আগে সকালে রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের উন্নয়নে অংশ নিতে চায়।
মরিয়ার্টি বলেন, "আমরা এরই মধ্যে জ্বালানি খাতে কাজ করছি। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতেও এই সহযোগিতা স¤প্রসারণ করতে চাই আমরা।"
মরিয়ার্টি জানান, এ মাসেই তিনি ঢাকা ছাড়তে পারেন। ড্যান মজেনা তার স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন।
"প্রেসিডেন্ট (ওবামা) সিনেটে তার (মজেনা) নাম পাঠিয়েছেন। সিনেটই তার নিয়োগ চূড়ান্ত করবে।
রোববার অর্থমন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শনিবার সিপিডির পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুারের ৬ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির যে হিসাব দিয়েছে, সঠিক হিসাবে তা ৬ দশমিক ৩ শতাংশের বেশি হওয়ার কথা নয়।
পাশাপাশি প্রবৃদ্ধির বিষয়টি তদারকির জন্য 'রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত' বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি সেল গঠনেরও প্রস্তাব দেয় সংস্থাটি।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন, "যদি তারা বলে থাকে তবে এটা অন্যায়, অত্যন্ত দুষ্ট এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। টোটালি রাবিশ।"
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রবৃদ্ধির বিষয়ে ওই তথ্য দিয়েছে জানিয়ে মুহিত বলেন, সরকারকে বিবিএসের পরিসংখ্যানই ব্যবহার করতে হয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, "আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক ও সিপিডির নিজস্ব পূর্বাভাস থাকতে পারে। তবে সরকার শুধু বিবিএসের তথ্যই গ্রহণ করে।"
প্রসঙ্গ: গ্রামীণ ব্যাংক
এর আগে সকালে মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি অর্থমন্ত্রী মুহিতের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেন। এ সময় গ্রামীণ ব্যাংক প্রসঙ্গেও কথা হয় তাদের মধ্যে।
মুহিত বলেন, "রাষ্ট্রদূত আমার কাছে গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। আমি তাকে বলেছি, এটা আমাদের গর্বের প্রতিষ্ঠান।
"প্রতিষ্ঠানটি আগের মতো করেই চলছে। আমরা সেভাবেই এটিকে রাখতে চাই। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রয়োজন আছে।"
ব্যাংকে নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগে পরিচালনা পর্ষদ শিগগিরই তাদের সুপারিশ পাঠাবে বলে অর্থমন্ত্রী জানান।
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অব্যাহতি দেওয়ার পর স¤প্রতি ওই পদটি শূন্য হয়।
'মুদ্রাস্ফীতির চ্যালেঞ্জ'
অর্থমন্ত্রী জানান, বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত বৈঠকে মুদ্রাস্ফীতি ও বৈদেশিক লেনদেনে ভারসম্যের বিষয়টিকে বাংলাদেশের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেন।
"আমি তাকে বলেছি- এ বিষয়ে আমি এখনই আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারছি না। তবে এ বিষয়ে আমরা সচেতন।"
বিদেশি বিনিয়োগ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, "অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগের চেয়ে বিদেশি বিনিয়োগই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।"
বিদেশি বিনিয়োগ নিয়েও দুজনের মধ্যে আলোচনা হয় এ সময়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, "আমাদের সঞ্চয় সব সময় বিনিয়োগের অনুকূলে থাকে না। ফলে দেশীয় বিনিয়োগের চেয়ে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।"
এর আগে সকালে রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের উন্নয়নে অংশ নিতে চায়।
মরিয়ার্টি বলেন, "আমরা এরই মধ্যে জ্বালানি খাতে কাজ করছি। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতেও এই সহযোগিতা স¤প্রসারণ করতে চাই আমরা।"
মরিয়ার্টি জানান, এ মাসেই তিনি ঢাকা ছাড়তে পারেন। ড্যান মজেনা তার স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন।
"প্রেসিডেন্ট (ওবামা) সিনেটে তার (মজেনা) নাম পাঠিয়েছেন। সিনেটই তার নিয়োগ চূড়ান্ত করবে।