শেয়ারবাজার :::: বিয়ের প্রতিশ্রুতি না রাখায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক প্রেমিকার হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন। গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটকে এ ঘটনা ঘটে। ওই শিক্ষকের নাম শামীম হোসেন। তিনি রসায়ন বিভাগের প্রভাষক।
শামীম হোসেনের বাড়ি পাবনা জেলার চাটমোহর থানায়। মেয়েটির বাড়িও একই জেলার ঈশ্বরদী থানায়। মেয়েটি পাবনা এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল সকাল থেকে মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটকের সামনে শামীম হোসেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। দুপুর ১২টার দিকে শামীম ফটক দিয়ে বের হওয়ার সময় মেয়েটি তাঁর পথরোধ করেন। এ সময় তিনি শামীম হোসেনকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। পরে প্রধান ফটকে দায়িত্বরত পুলিশ ও গার্ডরা দুজনকে প্রক্টরের কাছে নিয়ে যান।
শামীম হোসেন বলেন, 'আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে মেয়েটির সঙ্গে পরিচয় হয়। মাঝেমধ্যে মোবাইল ফোনে কথা হতো। এর বাইরে মেয়েটির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।'
তবে মেয়েটির দাবি, শামীম হোসেনের সঙ্গে তাঁর ছয় বছরের প্রেমের সম্পর্ক। সম্পর্কের প্রথম থেকেই শামীম তাঁকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছিলেন। ২০১০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে যোগ দেওয়ার পরও তাঁকে বিয়ে করবেন বলে জানান। কিন্তু গত ১৩ মে তাঁকে না জানিয়েই শামীম অন্য একটি মেয়েকে বিয়ে করেন। খবর পেয়ে মেয়েটি শামীম হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারিয়া বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শামীম হোসেনের বাড়ি পাবনা জেলার চাটমোহর থানায়। মেয়েটির বাড়িও একই জেলার ঈশ্বরদী থানায়। মেয়েটি পাবনা এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল সকাল থেকে মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটকের সামনে শামীম হোসেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। দুপুর ১২টার দিকে শামীম ফটক দিয়ে বের হওয়ার সময় মেয়েটি তাঁর পথরোধ করেন। এ সময় তিনি শামীম হোসেনকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। পরে প্রধান ফটকে দায়িত্বরত পুলিশ ও গার্ডরা দুজনকে প্রক্টরের কাছে নিয়ে যান।
শামীম হোসেন বলেন, 'আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে মেয়েটির সঙ্গে পরিচয় হয়। মাঝেমধ্যে মোবাইল ফোনে কথা হতো। এর বাইরে মেয়েটির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।'
তবে মেয়েটির দাবি, শামীম হোসেনের সঙ্গে তাঁর ছয় বছরের প্রেমের সম্পর্ক। সম্পর্কের প্রথম থেকেই শামীম তাঁকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছিলেন। ২০১০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে যোগ দেওয়ার পরও তাঁকে বিয়ে করবেন বলে জানান। কিন্তু গত ১৩ মে তাঁকে না জানিয়েই শামীম অন্য একটি মেয়েকে বিয়ে করেন। খবর পেয়ে মেয়েটি শামীম হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারিয়া বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।