শেয়ারবাজার :::: গত মাসে (০১-২৮ মে) ২৪৯ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের সমমূল্যের পণ্যের আমদানি ঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়েছে। একই সময়ে ২৪৮ কোটি ২৪ লাখ ডলারের এলসি’র নিষ্পত্তি হয়েছে।বাংলাদেশ
ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, গত দু’মাস ধরে এলসি খোলার পরিমাণ কমছে। গত মার্চে ৩৪৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের সমমূল্যের পণ্যের এলসি খোলা হয়েছিল। এপ্রিলে এর পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ২৫২ কোটি ৪৫ লাখ ডলারে। গত মাসে আরও প্রায় ৩ কোটি ডলার কমে গেছে এলসি’র পরিমাণ।
প্রসঙ্গত গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে যথাক্রমে ৩৭৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার এবং ২৬৪ কোটি ২৪ লাখ ডলারের সমমূল্যের পণ্যের এলসি খোলা হয়েছিল।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে সবচেয়ে বেশী এলসি খোলা হয়েছে পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য আমদানি খাতে। এ খাতে এলসি খোলা হয়েছে ৩২ কোটি ৮৬ লাখ ৫০ হাজার ডলারের। এর পরেই রয়েছে গার্মেন্টস পণ্য (ফেব্রিক্স, এক্সেসরিজ, ইয়ার্ন) খাত। এ খাতে ৩১ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার ডলারের এলসি খোলা হয়েছে।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে সার আমদানিতে ১৭ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ও স্ক্র্যাপ ভেসেল আমদানি খাতে ১৫ কোটি ৪৩ লাখ ডলারের সমপরিমাণ এলসি খোলা হয়েছে।
অন্যদিকে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি বাবদ এলসি খোলা হয়েছে মাত্র ৮ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের এবং অন্যান্য মেশিনারিজ আমদানি খাতে ৬ কোটি ১৩ লাখ ডলার।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, এদিকে গত মাসে খাদ্য পণ্যের মধ্যে চিনি ও পাম অয়েল আমদানি খাতে এলসি’র পরিমাণ বেড়েছে। এ দুই খাতে এলসি খোলা হয়েছে যথাক্রমে ১৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার ও ১৪ কোটি ৪ লাখ ডলারের।
ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, গত দু’মাস ধরে এলসি খোলার পরিমাণ কমছে। গত মার্চে ৩৪৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের সমমূল্যের পণ্যের এলসি খোলা হয়েছিল। এপ্রিলে এর পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ২৫২ কোটি ৪৫ লাখ ডলারে। গত মাসে আরও প্রায় ৩ কোটি ডলার কমে গেছে এলসি’র পরিমাণ।
প্রসঙ্গত গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে যথাক্রমে ৩৭৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার এবং ২৬৪ কোটি ২৪ লাখ ডলারের সমমূল্যের পণ্যের এলসি খোলা হয়েছিল।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে সবচেয়ে বেশী এলসি খোলা হয়েছে পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য আমদানি খাতে। এ খাতে এলসি খোলা হয়েছে ৩২ কোটি ৮৬ লাখ ৫০ হাজার ডলারের। এর পরেই রয়েছে গার্মেন্টস পণ্য (ফেব্রিক্স, এক্সেসরিজ, ইয়ার্ন) খাত। এ খাতে ৩১ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার ডলারের এলসি খোলা হয়েছে।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে সার আমদানিতে ১৭ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ও স্ক্র্যাপ ভেসেল আমদানি খাতে ১৫ কোটি ৪৩ লাখ ডলারের সমপরিমাণ এলসি খোলা হয়েছে।
অন্যদিকে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি বাবদ এলসি খোলা হয়েছে মাত্র ৮ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের এবং অন্যান্য মেশিনারিজ আমদানি খাতে ৬ কোটি ১৩ লাখ ডলার।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, এদিকে গত মাসে খাদ্য পণ্যের মধ্যে চিনি ও পাম অয়েল আমদানি খাতে এলসি’র পরিমাণ বেড়েছে। এ দুই খাতে এলসি খোলা হয়েছে যথাক্রমে ১৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার ও ১৪ কোটি ৪ লাখ ডলারের।