শেয়ারবাজার :::: বিওসি বাংলাদেশ লিমিটেডের ৩৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা গত বৃহস্পতিবার ঢাকার বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় কোম্পানির ২০১০ সালের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। এর আগে কোম্পানির অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ বাবদ ২৫০ শতাংশ পরিশোধিত হয়েছে। ফলে কোম্পানির আলোচ্য বছরের মোট লভ্যাংশের পরিমাণ দাঁড়াল ৩৫০ শতাংশ।
সভায় কোম্পানির চেয়ারম্যান এম সাইদুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন। এতে কোম্পানির পরিচালক ইরফান শিহাবুল মতিন, আইউব কাদরি, লি বন হিয়ান, লতিফুর রহমান, বিনোদ পাটওয়ারী ও মো. ফায়েকুজ্জামান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউর রহমান ভূঁইয়া এবং পরিচালক ও কোম্পানি সচিব এম নাজমুল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, ২০১০ সালে কোম্পানির আয় হয়েছে ৬৬৮ দশমিক ০৬৮ মিলিয়ন টাকা, যা আগের ২০০৯ সালের ৬০৯ দশমিক ৮৭০ মিলিয়ন টাকার চেয়ে প্রায় ৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি। আলোচ্য বছরে কোম্পানির বিক্রি ১৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে।
এদিকে কোম্পানির সংঘবিধি অনুযায়ী এম সাইদুজ্জামান, মো. ফায়েকুজ্জামান ও এম নাজমুল হোসেন পর্যায়ক্রমে অবসর নেন। এম সাইদুজ্জামান পুনর্নির্বাচিত না হওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন এবং মো. ফায়েকুজ্জামান ও এম নাজমুল হোসেন কোম্পানির পরিচালক হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশ চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্টস ইনস্টিটিউটের সভাপতি পারভীন মাহমুদ পরিচালক হিসেবে বিওসি বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদে নির্বাচিত হন। বিজ্ঞপ্তি।
সভায় কোম্পানির ২০১০ সালের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। এর আগে কোম্পানির অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ বাবদ ২৫০ শতাংশ পরিশোধিত হয়েছে। ফলে কোম্পানির আলোচ্য বছরের মোট লভ্যাংশের পরিমাণ দাঁড়াল ৩৫০ শতাংশ।
সভায় কোম্পানির চেয়ারম্যান এম সাইদুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন। এতে কোম্পানির পরিচালক ইরফান শিহাবুল মতিন, আইউব কাদরি, লি বন হিয়ান, লতিফুর রহমান, বিনোদ পাটওয়ারী ও মো. ফায়েকুজ্জামান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউর রহমান ভূঁইয়া এবং পরিচালক ও কোম্পানি সচিব এম নাজমুল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, ২০১০ সালে কোম্পানির আয় হয়েছে ৬৬৮ দশমিক ০৬৮ মিলিয়ন টাকা, যা আগের ২০০৯ সালের ৬০৯ দশমিক ৮৭০ মিলিয়ন টাকার চেয়ে প্রায় ৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি। আলোচ্য বছরে কোম্পানির বিক্রি ১৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে।
এদিকে কোম্পানির সংঘবিধি অনুযায়ী এম সাইদুজ্জামান, মো. ফায়েকুজ্জামান ও এম নাজমুল হোসেন পর্যায়ক্রমে অবসর নেন। এম সাইদুজ্জামান পুনর্নির্বাচিত না হওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন এবং মো. ফায়েকুজ্জামান ও এম নাজমুল হোসেন কোম্পানির পরিচালক হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশ চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্টস ইনস্টিটিউটের সভাপতি পারভীন মাহমুদ পরিচালক হিসেবে বিওসি বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদে নির্বাচিত হন। বিজ্ঞপ্তি।