শেয়ারবাজার :::: এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড প্রাথমিক শেয়ারধারীদের জন্য ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে। এ ছাড়া কোম্পানিটি প্রস্তাব করেছে নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার পরও লেনদেন শুরুর ছয় মাস পর্যন্ত শেয়ারের দাম বরাদ্দ মূল্যের চেয়ে নিচে নামলে সর্বোচ্চ ১০ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এর অংশ হিসেবে কোম্পাটি ৮০ কোটি টাকা নগদ লভ্যাংশ বাবদ এবং দর কমে গেলে আরও ৪০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য অর্থ বরাদ্দ রেখেছে বলে এসইসিকে জানিয়েছে। এসইসিতে কোম্পানিটির এ প্রস্তাব বিবেচনাধীন রয়েছে।
ডিএসইর অভিযোগ, ক্ষতিপূরণের শর্তে তালিকাভুক্তির বিধান বিশ্বের কোথাও নেই। তাই এ প্রক্রিয়ায় তালিকাভুক্তি দেওয়া হলে ভবিষ্যতেও অতিমূল্যায়িত কোম্পানিগুলো এ ধরনের সুযোগ চাইবে। তবে এসইসি সূত্র বলছে, একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে কোম্পানি দুটিকে শর্ত সাপেক্ষে তালিকাভুক্তি দিতে হচ্ছে। স্বাভাবিক পরিস্থিতি থাকলে হয়তো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রসঙ্গটি উঠত না।
তা ছাড়া অতিমূল্যায়নের দায় ডিএসই এড়াতে পারে না। কারণ দরপত্রের মাধ্যমে শেয়ার দুটির মূল্য নির্ধারিত হয়েছে। সেই সময় তাদের সদস্য ডিলারই সর্বোচ্চ দাম প্রস্তাব করে শেয়ার দুটির দর বাড়াতে প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা রেখেছে। অথচ যে পর্যায়ে শেয়ার দুটির দাম উঠেছে, তার চেয়ে ৪০ শতাংশ কম দাম হওয়ার সুযোগ ছিল।
ডিএসইর অভিযোগ, ক্ষতিপূরণের শর্তে তালিকাভুক্তির বিধান বিশ্বের কোথাও নেই। তাই এ প্রক্রিয়ায় তালিকাভুক্তি দেওয়া হলে ভবিষ্যতেও অতিমূল্যায়িত কোম্পানিগুলো এ ধরনের সুযোগ চাইবে। তবে এসইসি সূত্র বলছে, একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে কোম্পানি দুটিকে শর্ত সাপেক্ষে তালিকাভুক্তি দিতে হচ্ছে। স্বাভাবিক পরিস্থিতি থাকলে হয়তো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রসঙ্গটি উঠত না।
তা ছাড়া অতিমূল্যায়নের দায় ডিএসই এড়াতে পারে না। কারণ দরপত্রের মাধ্যমে শেয়ার দুটির মূল্য নির্ধারিত হয়েছে। সেই সময় তাদের সদস্য ডিলারই সর্বোচ্চ দাম প্রস্তাব করে শেয়ার দুটির দর বাড়াতে প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা রেখেছে। অথচ যে পর্যায়ে শেয়ার দুটির দাম উঠেছে, তার চেয়ে ৪০ শতাংশ কম দাম হওয়ার সুযোগ ছিল।