শেয়ারবাজার :::: বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রগুলো বলছে, কোনো একক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ব্যাংক-কোম্পানি তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ দিতে পারে না। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রমাণ পেয়েছে এই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কিছু গ্রাহককে কোনো কোনো ব্যাংক ঋণ দিয়েছে।
আবার নিয়ম অনুসারে কোনো গ্রাহককে ঋণ দেওয়ার আগে তার সম্পর্কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ তথ্যভান্ডার (সিআইবি) থেকে ছাড়পত্র বা সিআইবি ক্লিয়ারেন্স নেওয়ার কথা। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রগুলো বলছে, কোনো কোনো ব্যাংক কিছু ঋণের ক্ষেত্রে এই বিধি পালন করেনি। বিশেষত খেলাপি ঋণ থাকার পরও ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধির প্রবণতা ভালোভাবেই দেখতে পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ঋণ শ্রেণীকরণের ক্ষেত্রে ব্যাংক কোম্পানি আইনে সুনির্দিষ্টভাবে বিধিবিধান উল্লেখ করা আছে। কিন্তু দেখা গেছে, এসব বিধিবিধানের তোয়াক্কা করছে না কয়েকটি ব্যাংক। মুনাফা বেশি দেখাতে কোনো কোনো ব্যাংক অনেক ঋণ শ্রেণীকরণ না করেই ভালো মানের দেখিয়ে যাচ্ছে। তাতে খেলাপি ঋণ কম হচ্ছে। খেলাপি না দেখানোতে এসব ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে প্রভিশন (নিরাপত্তা) করতে হচ্ছে না। নিয়মিত ঋণের মতো ১ বা ২ শতাংশ হারে প্রভিশন করতে হচ্ছে। কিন্তু মন্দ পর্যায়ে খেলাপি হলে তার বিপরীতে ১০০ ভাগ প্রভিশন করতে হতো। তাতে ব্যাংকের প্রকৃত মুনাফা কমে আসত অনেক।
ব্যাংকার্স বৈঠকের জন্য তৈরি ‘ব্যাংকসমূহে পরিচালিত পরিদর্শনে উদ্ঘাটিত গুরুতর অনিয়মের সারসংক্ষেপ’-এ বলা হয়েছে, ঋণ হিসাবের বিপরীতে প্রকৃতপক্ষে আদায় না হওয়া সত্ত্বেও আদায় হিসাব দেখিয়ে মুনাফা স্ফীত করা হয়েছে। মূল ঋণ মওকুফ করা হয়েছে।
আবার নিয়ম অনুসারে কোনো গ্রাহককে ঋণ দেওয়ার আগে তার সম্পর্কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ তথ্যভান্ডার (সিআইবি) থেকে ছাড়পত্র বা সিআইবি ক্লিয়ারেন্স নেওয়ার কথা। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রগুলো বলছে, কোনো কোনো ব্যাংক কিছু ঋণের ক্ষেত্রে এই বিধি পালন করেনি। বিশেষত খেলাপি ঋণ থাকার পরও ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধির প্রবণতা ভালোভাবেই দেখতে পেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ঋণ শ্রেণীকরণের ক্ষেত্রে ব্যাংক কোম্পানি আইনে সুনির্দিষ্টভাবে বিধিবিধান উল্লেখ করা আছে। কিন্তু দেখা গেছে, এসব বিধিবিধানের তোয়াক্কা করছে না কয়েকটি ব্যাংক। মুনাফা বেশি দেখাতে কোনো কোনো ব্যাংক অনেক ঋণ শ্রেণীকরণ না করেই ভালো মানের দেখিয়ে যাচ্ছে। তাতে খেলাপি ঋণ কম হচ্ছে। খেলাপি না দেখানোতে এসব ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে প্রভিশন (নিরাপত্তা) করতে হচ্ছে না। নিয়মিত ঋণের মতো ১ বা ২ শতাংশ হারে প্রভিশন করতে হচ্ছে। কিন্তু মন্দ পর্যায়ে খেলাপি হলে তার বিপরীতে ১০০ ভাগ প্রভিশন করতে হতো। তাতে ব্যাংকের প্রকৃত মুনাফা কমে আসত অনেক।
ব্যাংকার্স বৈঠকের জন্য তৈরি ‘ব্যাংকসমূহে পরিচালিত পরিদর্শনে উদ্ঘাটিত গুরুতর অনিয়মের সারসংক্ষেপ’-এ বলা হয়েছে, ঋণ হিসাবের বিপরীতে প্রকৃতপক্ষে আদায় না হওয়া সত্ত্বেও আদায় হিসাব দেখিয়ে মুনাফা স্ফীত করা হয়েছে। মূল ঋণ মওকুফ করা হয়েছে।