শেয়ারবাজার :::: বিভিন্ন ঋণ হিসাব যথাযথ মানে শ্রেণীকরণ করা হচ্ছে না। এমনকি নিয়মকানুন যথাযথভাবে অনুসরণ না করে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক শ্রেণীকৃত করা ঋণকে বিশ্রেণীকৃত করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর প্রদত্ত ক্ষমতার অপব্যবহার করা হচ্ছে। যথাযথ হারে এককালীন জমা (ডাউন পেমেন্ট) না নিয়েই বিভিন্ন ঋণ হিসাব পুনঃ তফসিল করা হচ্ছে।
এই প্রতিবেদনে বিরূপ শ্রেণীকরণ এড়ানোর লক্ষ্যে ঋণ বা বিনিয়োগ হিসাবের মেয়াদ বাড়ানোর আরও বড় অভিযোগ আনা হয়েছে। এমনকি নতুন ঋণ বিতরণ করে পুরোনো ঋণ সমন্বয়েরও প্রমাণ পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উন্মুক্ত পণ্য বন্ধকি (হাইপোথিকেশন) বিশেষত এলটিআরের ক্ষেত্রে পণ্য তদারকি, ঋণ বা বিনিয়োগ বিতরণ ইত্যাদি যথাযথ বা আদৌ না হওয়ায় ভিন্ন খাতে অর্থ স্থানান্তরের ঝুঁকি বাড়ছে।
প্রশ্নের জবাবে নজরুল হুদা সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাজনৈতিক চাপ, কি চাপ না, এটা আমাদের বিবেচ্য নয়। আমরা বলেছি, নিয়ম-নীতির মধ্যে থেকে পেশাদারির সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
এই প্রতিবেদনে বিরূপ শ্রেণীকরণ এড়ানোর লক্ষ্যে ঋণ বা বিনিয়োগ হিসাবের মেয়াদ বাড়ানোর আরও বড় অভিযোগ আনা হয়েছে। এমনকি নতুন ঋণ বিতরণ করে পুরোনো ঋণ সমন্বয়েরও প্রমাণ পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উন্মুক্ত পণ্য বন্ধকি (হাইপোথিকেশন) বিশেষত এলটিআরের ক্ষেত্রে পণ্য তদারকি, ঋণ বা বিনিয়োগ বিতরণ ইত্যাদি যথাযথ বা আদৌ না হওয়ায় ভিন্ন খাতে অর্থ স্থানান্তরের ঝুঁকি বাড়ছে।
প্রশ্নের জবাবে নজরুল হুদা সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাজনৈতিক চাপ, কি চাপ না, এটা আমাদের বিবেচ্য নয়। আমরা বলেছি, নিয়ম-নীতির মধ্যে থেকে পেশাদারির সঙ্গে কাজ করতে হবে।’