শেয়ারবাজার :::: বাজার বিশেস্নষকদের মতে, অন্য অনেক কারণের সঙ্গে গত দু'তিন বছরে শেয়ারবাজার অতি মূল্যায়িত হওয়ার পেছনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিপুল বিনিয়োগের বড় ভূমিকা ছিল। পুঁজিবাজার থেকে মোটা অঙ্কের লাভ করার কারণেই গত বছর ব্যাংকগুলো মুনাফার সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নতুন নির্দেশনা ও পদৰেপের কারণে ওই টাকা বাজারে ফিরতে পারছে না। এতে ব্যাংকিং খাতে ঝুঁকি কমলেও শেয়ারবাজারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। দীর্ঘমেয়াদী মন্দায় পড়েছে বিনিয়োগের অন্যতম প্রধান মাধ্যম পুঁজিবাজার। এ অবস্থায় এই বাজারকে রৰার জন্য আইন ও বিধি-বিধানের মধ্যে থেকেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইতিবাচক পদৰেপ প্রয়োজন বলে বিশেস্নষকরা মনে করেন।
তাঁদের মতে, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুুঁজিবাজার থেকে যে অর্থ তুলে নিয়েছে আইনী সীমার মধ্যে তার একটি অংশ পুনরায় বিনিয়োগ শুরম্ন করলে বাজারে চাহিদা সৃষ্টি হবে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের তৎপরতা বাড়লে বাজারে চাঙ্গাভাব ফিরে আসবে। এতে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরা উৎসাহিত হয়ে লেনদেনে সক্রিয় হবেন। এককেন্দ্রিক চিনত্মাধারা অব্যাহত না রেখে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ভাবতে হবে যে, পুঁজিবাজার থেকে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী সর্বস্বানত্ম হলে দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজ জীবনে অস্থিরতা তৈরি হবে_ ইতোমধ্যেই এর আলামত শুরম্ন হয়েছে। অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজ জীবন অস্থির হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাল ভাল কাজগুলো মানুষের কাছে গুরম্নত্বহীন হয়ে পড়বে। মস্নান হয়ে যাবে সরকারের অনেক অর্জন।
এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজারের বর্তমান মন্দা পরিস্থিতি দূর করতে হলে অবশ্যই বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতা লাগবে। মুদ্রানীতির মাধ্যমে যাতে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে সেদিকে নজর রাখতে হবে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের দিক বিবেচনা করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ৰেত্রেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নমনীয়তা প্রয়োজন। পাশাপাশি আমানত সংগ্রহের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বর্তমানে যে হারে সুদের হার বাড়াচ্ছে, তাতে সাধারণ মানুষ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে নিরম্নৎসাহিত হচ্ছে। এ বিষয়েও বাংলাদেশ ব্যাংককে পুঁজিবাজার সহায়ক পদৰেপ নিতে হবে।
তাঁদের মতে, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুুঁজিবাজার থেকে যে অর্থ তুলে নিয়েছে আইনী সীমার মধ্যে তার একটি অংশ পুনরায় বিনিয়োগ শুরম্ন করলে বাজারে চাহিদা সৃষ্টি হবে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের তৎপরতা বাড়লে বাজারে চাঙ্গাভাব ফিরে আসবে। এতে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরা উৎসাহিত হয়ে লেনদেনে সক্রিয় হবেন। এককেন্দ্রিক চিনত্মাধারা অব্যাহত না রেখে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ভাবতে হবে যে, পুঁজিবাজার থেকে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী সর্বস্বানত্ম হলে দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজ জীবনে অস্থিরতা তৈরি হবে_ ইতোমধ্যেই এর আলামত শুরম্ন হয়েছে। অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজ জীবন অস্থির হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাল ভাল কাজগুলো মানুষের কাছে গুরম্নত্বহীন হয়ে পড়বে। মস্নান হয়ে যাবে সরকারের অনেক অর্জন।
এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজারের বর্তমান মন্দা পরিস্থিতি দূর করতে হলে অবশ্যই বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতা লাগবে। মুদ্রানীতির মাধ্যমে যাতে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে সেদিকে নজর রাখতে হবে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের দিক বিবেচনা করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ৰেত্রেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নমনীয়তা প্রয়োজন। পাশাপাশি আমানত সংগ্রহের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বর্তমানে যে হারে সুদের হার বাড়াচ্ছে, তাতে সাধারণ মানুষ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে নিরম্নৎসাহিত হচ্ছে। এ বিষয়েও বাংলাদেশ ব্যাংককে পুঁজিবাজার সহায়ক পদৰেপ নিতে হবে।