শেয়ারবাজার :::: একটি অস্থায়ী কার্যালয় আর সাকল্যে আটজন জনবল নিয়ে যাত্রা শুরুর ২০ কার্যদিবসের মধ্যে ৩০ জনকে ১৭ লাখ টাকা ঋণ দিয়েছে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক। ঋণ গ্রহীতাদের একজনকে সর্বোচ্চ ৭০ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ দিয়েছে ব্যাংকটি। প্রবাসে যেতে ইচ্ছুক এ ধরনের ৩০ থেকে ৫০ জনের মতো প্রতিদিন ব্যাংকে আসছেন ঋণের জন্য।
একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক, একজন বোর্ডসচিব, একজন ম্যানেজার, তিনজন অফিসার আর দুজন বার্তাবাহক নিয়ে গত ২০ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক। ওইদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাংকটির উদ্বোধন করেন। আজ রবিবার ব্যাংকটির আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়েবসাইট (www.pkb.gov.bd) উদ্বোধন করা হবে। শ্রম ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ওয়েবসাইটটির উদ্বোধন করবেন।
ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সি এম কয়েস সামি কালের কণ্ঠকে বলেন, ইতিমধ্যেই ব্যাংকটি কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করেছে। মিরপুরের অস্থায়ী প্রধান কার্যালয় থেকেই প্রবাসে যেতে ইচ্ছুক গ্রাহকদের FY দেওয়া শুরু হয়েছে। প্রতিদিনই বিপুলসংখ্যক গ্রাহক ঋণের জন্য আসছেন। তিনি বলেন, ব্যাংকটি উদ্বোধনের মাত্র ২০ কার্যদিবসের মধ্যে ওয়েবসাইট উন্মুক্ত করতে যাচ্ছি। ফলে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংকের সেবা সম্পর্কে মানুষ আরো বেশি জানতে পারবে।
নতুন এই ব্যাংকের বোর্ডসচিব মো. কেফায়েত উল্লাহ কালের কণ্ঠকে জানান, প্রতিদিন প্রায় ৩০ থেকে ৫০ জন মানুষ ঋণ পেতে ও ঋণের তথ্য জানতে ব্যাংকে আসছে। ইতিমধ্যে প্রবাসে যেতে আগ্রহী_এমন ৩০ জন শ্রমিককে প্রায় ১৭ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একজন ঋণগ্রহীতাকে সর্বোচ্চ ৭০ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, গ্রাহকের প্রয়োজন ও যোগ্যতা বিবেচনায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ঋণের আকারে হেরফের হতে পারে।
শুরুতে ১০০ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে ব্যাংকটি। এর মধ্যে পাঁচ কোটি টাকা দিয়েছে সরকার। বাকি ৯৫ কোটি টাকার জোগান দিয়েছে প্রবাসীকল্যাণ তহবিল। তবে ব্যাংকটির মোট পরিশোধিত মূলধন ৬০০ কোটি পর্যন্ত করার সুযোগ রয়েছে। আর এ ক্ষেত্রে প্রবাসীদের মধ্যে ব্যাংকের শেয়ার বিক্রি করে ৪০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার কথা বলা আছে।
ঢাকার মিরপুরে বাংলাদেশ-কোরিয়া টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারে অস্থায়ীভাবে কাজ শুরু করেছে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক। তবে ঢাকার ইস্কাটনে এলিফ্যান্ট রোডের ৭১-৭২ নম্বর ভবনে (বোরাক টাওয়ার) ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করা হবে। এক বছরের মধ্যে দেশের সাতটি বিভাগীয় শহরে ১৪টি শাখা খোলা ও ডাকবিভাগের মাধ্যমে কম খরচে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে রেমিট্যান্স সেবা চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বিশেষায়িত এ ব্যাংকটির।
একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক, একজন বোর্ডসচিব, একজন ম্যানেজার, তিনজন অফিসার আর দুজন বার্তাবাহক নিয়ে গত ২০ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক। ওইদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাংকটির উদ্বোধন করেন। আজ রবিবার ব্যাংকটির আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়েবসাইট (www.pkb.gov.bd) উদ্বোধন করা হবে। শ্রম ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ওয়েবসাইটটির উদ্বোধন করবেন।
ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সি এম কয়েস সামি কালের কণ্ঠকে বলেন, ইতিমধ্যেই ব্যাংকটি কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করেছে। মিরপুরের অস্থায়ী প্রধান কার্যালয় থেকেই প্রবাসে যেতে ইচ্ছুক গ্রাহকদের FY দেওয়া শুরু হয়েছে। প্রতিদিনই বিপুলসংখ্যক গ্রাহক ঋণের জন্য আসছেন। তিনি বলেন, ব্যাংকটি উদ্বোধনের মাত্র ২০ কার্যদিবসের মধ্যে ওয়েবসাইট উন্মুক্ত করতে যাচ্ছি। ফলে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংকের সেবা সম্পর্কে মানুষ আরো বেশি জানতে পারবে।
নতুন এই ব্যাংকের বোর্ডসচিব মো. কেফায়েত উল্লাহ কালের কণ্ঠকে জানান, প্রতিদিন প্রায় ৩০ থেকে ৫০ জন মানুষ ঋণ পেতে ও ঋণের তথ্য জানতে ব্যাংকে আসছে। ইতিমধ্যে প্রবাসে যেতে আগ্রহী_এমন ৩০ জন শ্রমিককে প্রায় ১৭ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একজন ঋণগ্রহীতাকে সর্বোচ্চ ৭০ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, গ্রাহকের প্রয়োজন ও যোগ্যতা বিবেচনায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ঋণের আকারে হেরফের হতে পারে।
শুরুতে ১০০ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে ব্যাংকটি। এর মধ্যে পাঁচ কোটি টাকা দিয়েছে সরকার। বাকি ৯৫ কোটি টাকার জোগান দিয়েছে প্রবাসীকল্যাণ তহবিল। তবে ব্যাংকটির মোট পরিশোধিত মূলধন ৬০০ কোটি পর্যন্ত করার সুযোগ রয়েছে। আর এ ক্ষেত্রে প্রবাসীদের মধ্যে ব্যাংকের শেয়ার বিক্রি করে ৪০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার কথা বলা আছে।
ঢাকার মিরপুরে বাংলাদেশ-কোরিয়া টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারে অস্থায়ীভাবে কাজ শুরু করেছে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক। তবে ঢাকার ইস্কাটনে এলিফ্যান্ট রোডের ৭১-৭২ নম্বর ভবনে (বোরাক টাওয়ার) ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর করা হবে। এক বছরের মধ্যে দেশের সাতটি বিভাগীয় শহরে ১৪টি শাখা খোলা ও ডাকবিভাগের মাধ্যমে কম খরচে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে রেমিট্যান্স সেবা চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বিশেষায়িত এ ব্যাংকটির।