শেয়ারবাজার :::: প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে, পুঁজিবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন সময়ে উদ্যোগ নিলেও তা বাসত্মবায়ন করতে পারেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় বার বার বৃদ্ধি করা হয়েছে। শেষ পর্যনত্ম গত বছরের ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগের পরিমাণ আইনী সীমার মধ্যে নামিয়ে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংক কঠোর অবস্থান নেয়। এ কারণে ডিসেম্বরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার বিক্রির প্রবণতা অন্যান্য বছরের তুলনায় ব্যাপকহারে বেড়ে যায়। এসব প্রতিষ্ঠান বাজার থেকে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত বিনিয়োগ সরিয়ে নেয়। অন্যদিকে ব্যাংকের ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ জমা সংরৰণ (সিআরআর) হার ০.৫ শতাংশ বৃদ্ধি করে। এর ফলে ব্যাংকগুলোকে অতিরিক্ত ২ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখতে হচ্ছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাবাজারে এর ব্যাপক প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ বাসত্মবায়নের জন্য ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজার থেকে অর্থ তুলে নেয়।
অন্যদিকে গত বছর অনেক উদ্যোক্তা শিল্প খাতের জন্য নেয়া ঋণের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেন। এ ধরনের প্রবণতা চিহ্নিত হওয়ার পর এ ধরনের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে ঋণের টাকা সমন্বয়ের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে বিভিন্ন খাতে নেয়া ঋণের টাকা হঠাৎ করে শেয়ারবাজার থেকে তুলে নেন উদ্যোক্তারা।
অন্যদিকে গত বছর অনেক উদ্যোক্তা শিল্প খাতের জন্য নেয়া ঋণের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেন। এ ধরনের প্রবণতা চিহ্নিত হওয়ার পর এ ধরনের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে ঋণের টাকা সমন্বয়ের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে বিভিন্ন খাতে নেয়া ঋণের টাকা হঠাৎ করে শেয়ারবাজার থেকে তুলে নেন উদ্যোক্তারা।