শেয়ারবাজার :::: বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে পরস্পরের সহযোগিতা চাইলেন দুই দেশের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা চান বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন খাতে ভারতীয় বিনিয়োগ। আর ভারতীয় ব্যবসায়ীরা এ দেশে বিশেষ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার (ইপিজেড) দাবি করেছেন।
গতকাল শনিবার তিন দিনব্যাপী ইন্ডিয়া ইনভেসট্রেড ২০১১-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন। রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে বিদ্যুৎ খাতের এই প্রদর্শনী ও ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মেলন শুরু হয়েছে। ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।
উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রজিত মিত্তার। বক্তব্য দেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ, মেট্রোপলিটান চেম্বারের সভাপতি আমজাদ খান চৌধুরী, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (আইবিসিসিআই) সভাপতি মাতলুব আহমাদ, আইসিসির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় চেয়ারম্যান এম কে সাহারিয়া, আইসিসির মহাপরিচালক রাজীব সিং প্রমুখ।
ফারুক খান বলেন, ‘দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থার সংকট রয়েছে। রাজনীতিবিদেরা এই ব্যবসায়ীদের যথাযথ সম্মান দিতে পারেননি। তবে বর্তমান সরকার দুই দেশের মধ্যে আস্থার পরিবেশ আনার চেষ্টা করছে। শুল্ক ও অশুল্ক—সব ধরনের বাধা দূর করা হচ্ছে।’
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও জানান, ‘বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটানসহ এই অঞ্চলের দেশগুলো বিদ্যুতের জন্য তৃষ্ণার্ত। বর্তমান একবিংশ শতাব্দীতেও আগামীর চলার পথে পড়াশোনার জন্য এই অঞ্চলের বাচ্চাদের বিদ্যুৎ দিতে পারছি না—এটা রাজনীতিবিদ হিসেবে বেশ লজ্জার।’ তিনি হিমালয় পর্বতের প্রাকৃতিক গঠনকে ব্যবহার করে এ অঞ্চলের দেশগুলোকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের আহ্বান জানান।
এ কে আজাদ বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি নিয়ে ভারতকে দোষারোপ করা হয়। সময় এসেছে নিজেদের অদক্ষতারও সমালোচনা করার। তিনি উদাহরণ দেন, ভারত ১৫০০ রুপিতে সোলার প্যানেল দিচ্ছে। ভারতের কাছ থেকে এই প্রযুক্তি নিতে পারে বাংলাদেশ।
গতকাল শনিবার তিন দিনব্যাপী ইন্ডিয়া ইনভেসট্রেড ২০১১-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন। রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে বিদ্যুৎ খাতের এই প্রদর্শনী ও ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মেলন শুরু হয়েছে। ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।
উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রজিত মিত্তার। বক্তব্য দেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ, মেট্রোপলিটান চেম্বারের সভাপতি আমজাদ খান চৌধুরী, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (আইবিসিসিআই) সভাপতি মাতলুব আহমাদ, আইসিসির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় চেয়ারম্যান এম কে সাহারিয়া, আইসিসির মহাপরিচালক রাজীব সিং প্রমুখ।
ফারুক খান বলেন, ‘দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থার সংকট রয়েছে। রাজনীতিবিদেরা এই ব্যবসায়ীদের যথাযথ সম্মান দিতে পারেননি। তবে বর্তমান সরকার দুই দেশের মধ্যে আস্থার পরিবেশ আনার চেষ্টা করছে। শুল্ক ও অশুল্ক—সব ধরনের বাধা দূর করা হচ্ছে।’
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও জানান, ‘বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটানসহ এই অঞ্চলের দেশগুলো বিদ্যুতের জন্য তৃষ্ণার্ত। বর্তমান একবিংশ শতাব্দীতেও আগামীর চলার পথে পড়াশোনার জন্য এই অঞ্চলের বাচ্চাদের বিদ্যুৎ দিতে পারছি না—এটা রাজনীতিবিদ হিসেবে বেশ লজ্জার।’ তিনি হিমালয় পর্বতের প্রাকৃতিক গঠনকে ব্যবহার করে এ অঞ্চলের দেশগুলোকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের আহ্বান জানান।
এ কে আজাদ বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি নিয়ে ভারতকে দোষারোপ করা হয়। সময় এসেছে নিজেদের অদক্ষতারও সমালোচনা করার। তিনি উদাহরণ দেন, ভারত ১৫০০ রুপিতে সোলার প্যানেল দিচ্ছে। ভারতের কাছ থেকে এই প্রযুক্তি নিতে পারে বাংলাদেশ।