শেয়ারবাজার :::: সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী বাড়াতে হলে রাজস্ব আদায় আরো বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেছেন, রাষ্ট্র যখন কল্যাণমুখী হয়, উন্নয়নমূলক কাজে অংশগ্রহণ করে তখন রাজস্ব আদায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। দেশে বর্তমানে মূল সংযোজন করের আদায় বাড়ছে। একই সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি শুল্ক কমছে। উদারনৈতিক বিশ্ব অর্থনীতিতে এটা স্বাভাবিক বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এ ছাড়া চলতি বছরেই মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আইন প্রণয়ন করা সম্ভব হবে। তবে এই আইনের প্রয়োগ আগামী বছর শুরু হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
গত শুক্রবার রাজধানীর র্যাডিসন ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগের ক্যাডার সদস্য সংগঠন বিসিএস (কাস্টমস অ্যান্ড ভ্যাট) অ্যাসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত পর্ষদের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. নাসিরউদ্দিন আহমেদ, বিসিএস (কাস্টমস অ্যান্ড ভ্যাট) অ্যাসোসিয়েশনের বিদায়ী সভাপতি হুসেইন আহমেদ, নবনির্বাচিত সভাপতি ফিরোজ শাহ্ আলম ও নবনির্বাচিত মহাসচিব ড. সহিদুল ইসলাম।
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, রাজস্ব আদায়ের সব কর্মকাণ্ড কম্পিউটারিং নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। সেজন্য যে পরিমাণ বরাদ্দ দরকার, তা দেওয়া হবে। একই সঙ্গে জনবল বাড়ানোর উদ্যোগের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা নতুন কাঠামো প্রণয়ন করেছি। ফারুক খান বলেন, চলতি অর্থবছরে ৭৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। আগামী বছর এই পরিমাণ আরো বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, সরকারের রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি দেশের আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যের সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে এই দপ্তরের ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগের কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন। বক্তারা প্রস্তাবিত সাংগঠনিক কাটামোর দ্রুত বাস্তবায়ন, পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংসহ কর প্রশাসনের আধুনিকায়নে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
গত শুক্রবার রাজধানীর র্যাডিসন ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগের ক্যাডার সদস্য সংগঠন বিসিএস (কাস্টমস অ্যান্ড ভ্যাট) অ্যাসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত পর্ষদের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. নাসিরউদ্দিন আহমেদ, বিসিএস (কাস্টমস অ্যান্ড ভ্যাট) অ্যাসোসিয়েশনের বিদায়ী সভাপতি হুসেইন আহমেদ, নবনির্বাচিত সভাপতি ফিরোজ শাহ্ আলম ও নবনির্বাচিত মহাসচিব ড. সহিদুল ইসলাম।
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, রাজস্ব আদায়ের সব কর্মকাণ্ড কম্পিউটারিং নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। সেজন্য যে পরিমাণ বরাদ্দ দরকার, তা দেওয়া হবে। একই সঙ্গে জনবল বাড়ানোর উদ্যোগের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা নতুন কাঠামো প্রণয়ন করেছি। ফারুক খান বলেন, চলতি অর্থবছরে ৭৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। আগামী বছর এই পরিমাণ আরো বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, সরকারের রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি দেশের আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যের সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে এই দপ্তরের ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগের কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন। বক্তারা প্রস্তাবিত সাংগঠনিক কাটামোর দ্রুত বাস্তবায়ন, পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংসহ কর প্রশাসনের আধুনিকায়নে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।