শেয়ারবাজার :::: গত বছরের ১ নবেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সাকর্ুলারে ব্যাংকগুলোকে তাদের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউসকে ঋণ প্রদানের ৰেত্রে একক গ্রাহক ঋণসীমা মেনে চলার নির্দেশ দেয়া হয়। একক গ্রাহক সীমা অনুযায়ী ব্যাংকগুলো একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে তার মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ দিতে পারে না।
এর আগে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজস্ব বিভাগ বা ইউনিট হিসেবে কাজ করায় তাদের দেয়া মার্জিন ঋণ ব্যাংকের নিজস্ব বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হতো। ফলে এৰেত্রে ঋণের কোন সীমা নির্ধারিত ছিল না। কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হয়ে যাওয়ায় মার্জিন ঋণ দেয়ার জন্য তাদের ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ নিতে হয়। সেৰেত্রে আলাদা কোম্পানি হিসেবে এসব প্রতিষ্ঠানও তাদের মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ নিতে পারে না। এর ফলে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ টাকা শেয়ারবাজার থেকে বাইরে চলে গেছে। এর প্রভাবে শেয়ারবাজারে তারল্য সঙ্কট তীব্র হয়েছে। ব্যাপকহারে কমেছে লেনদেন। ঠিক ওই সময়ে কারসাজির সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন গোষ্ঠীও বাজার থেকে টাকা সরিয়ে নিয়েছে। এর প্রভাবেই পুঁজিবাজারে ধসের সূচনা ঘটে। ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে টানা মন্দার কারণে ভাগ্য বিপর্যয়ের মুখে পড়েছেন লাখ লাখ বিনিয়োগকারী।
এর আগে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজস্ব বিভাগ বা ইউনিট হিসেবে কাজ করায় তাদের দেয়া মার্জিন ঋণ ব্যাংকের নিজস্ব বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হতো। ফলে এৰেত্রে ঋণের কোন সীমা নির্ধারিত ছিল না। কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হয়ে যাওয়ায় মার্জিন ঋণ দেয়ার জন্য তাদের ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ নিতে হয়। সেৰেত্রে আলাদা কোম্পানি হিসেবে এসব প্রতিষ্ঠানও তাদের মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ নিতে পারে না। এর ফলে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ টাকা শেয়ারবাজার থেকে বাইরে চলে গেছে। এর প্রভাবে শেয়ারবাজারে তারল্য সঙ্কট তীব্র হয়েছে। ব্যাপকহারে কমেছে লেনদেন। ঠিক ওই সময়ে কারসাজির সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন গোষ্ঠীও বাজার থেকে টাকা সরিয়ে নিয়েছে। এর প্রভাবেই পুঁজিবাজারে ধসের সূচনা ঘটে। ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে টানা মন্দার কারণে ভাগ্য বিপর্যয়ের মুখে পড়েছেন লাখ লাখ বিনিয়োগকারী।