শেয়ারবাজার :::: চলতি বছরেই ১০০টি এটিএম বুথ খোলার পরিকল্পনা নিয়েছে বেসরকারি এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড। এ ছাড়া কৃষি খাতের উন্নয়নে নতুন করে মসলা-জাতীয় ফসল খাতেও ব্যাংকটির ঋণ সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে। এসএমইর উন্নয়নে পল্লী অঞ্চলে আরো এসএমই শাখা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা নিয়েছে ব্যাংকটি। গতকাল ব্যাংক হিসেবে ১৮ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম নূরুল আমিন এ তথ্য জানান।
এ সময় ব্যাংকটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. হারুনুর রশীদ, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম হাফিজ আহমেদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে মো. সিদ্দিক, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহব্বত খান, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক টি এম ফারুক চৌধুরী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নূরুল আমিন বলেন, এনসিসি ব্যাংক সব সময়েই সুস্থ ধারার ব্যাংকিংয়ে বিশ্বাস করে। তাই ব্যাংকটির ঋণ আমানত অনুপাত কখনোই ৯০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়নি। সম্প্রতি ব্যাংকটির ঋণ আমানত অনুপাত প্রায় ৮৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ঘোষিত কৃষিঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির আলোকে এনসিসি ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ করে যাচ্ছে। চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরে ৩২ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। ইতিমধ্যে ২৭ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
এ বছর ব্যাংকের মোট আটটি শাখা খোলা হবে। ইতিমধ্যে ফেনীর ছাগলনাইয়ায় এবং বরিশালে ব্যাংকের দুটি শাখা খোলা হয়েছে। ঢাকার পান্থপথ, আখাউড়া, দিনাজপুর, ফেনীর সোনাগাজী, চট্টগ্রামের পটিয়া ও শ্রীমঙ্গলে ছয়টি শাখা খোলা হবে।
এ সময় ব্যাংকটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. হারুনুর রশীদ, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম হাফিজ আহমেদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে মো. সিদ্দিক, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহব্বত খান, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক টি এম ফারুক চৌধুরী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নূরুল আমিন বলেন, এনসিসি ব্যাংক সব সময়েই সুস্থ ধারার ব্যাংকিংয়ে বিশ্বাস করে। তাই ব্যাংকটির ঋণ আমানত অনুপাত কখনোই ৯০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়নি। সম্প্রতি ব্যাংকটির ঋণ আমানত অনুপাত প্রায় ৮৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ঘোষিত কৃষিঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির আলোকে এনসিসি ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ করে যাচ্ছে। চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরে ৩২ কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। ইতিমধ্যে ২৭ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
এ বছর ব্যাংকের মোট আটটি শাখা খোলা হবে। ইতিমধ্যে ফেনীর ছাগলনাইয়ায় এবং বরিশালে ব্যাংকের দুটি শাখা খোলা হয়েছে। ঢাকার পান্থপথ, আখাউড়া, দিনাজপুর, ফেনীর সোনাগাজী, চট্টগ্রামের পটিয়া ও শ্রীমঙ্গলে ছয়টি শাখা খোলা হবে।