শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিষয়ে জানতে চাইলে খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদ বলেন, 'এ দেশে নিটা অ্যাকাউন্ট খোলা ও এর মাধ্যমে অর্থ বাইরে যাওয়ার বিষয়টি তদারকির ক্ষেত্রে এন্টি-মানি লন্ডারিং আইনে কিছু ঘাটতি আছে বলে আমি শুনেছি। যেমন, বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক কে, তাঁর পরিশোধিত মূলধন কত, তিনি কী পরিমাণ বিনিয়োগ করতে পারবেন, প্রকৃত পক্ষেই ওই বিদেশি মালিকের এ ধরনের বিনিয়োগ করার সামর্থ্য আছে কি না, তাঁর ক্রেডিট রিপোর্ট কোন কোন পয়েন্টে ভালোভাবে পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে_এসব বিষয়ে এন্টি-মানি লন্ডারিং আইন শক্তিশালী করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভেবে দেখতে পারে।'
বিদেশি বিনিয়োগকারী জেম গ্লোবালের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের মালিকানাধীন কারো বেনামি প্রতিষ্ঠান হওয়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেননি ইব্রাহীম খালেদ। তিনি বলেন, এসব বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তির মালিকানাধীন কি না কিংবা এগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশে এজেন্ট হিসেবে পুঁজিবাজারের বড় ধরনের গ্যাম্বলাররা সংশ্লিষ্ট আছে কি না, তা প্রমাণ করা দুরূহ।
ইব্রাহীম খালেদ আরো বলেন, 'বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় ধরনের অর্থ পুঁজিবাজার থেকে চলে যাওয়ার ক্ষেত্রে এসইসিকে নিয়মিত তথ্য সংরক্ষণ ও তদারকি করার কথা। কিন্তু তা ঘটেছে বলে আমার মনে হয় না। তাই এসইসিকে পুনর্গঠনের পরামর্শ দিয়েছি আমরা।' এসইসি পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলোকে সরকারের বিবেচনায় নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিদেশি বিনিয়োগকারী জেম গ্লোবালের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের মালিকানাধীন কারো বেনামি প্রতিষ্ঠান হওয়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেননি ইব্রাহীম খালেদ। তিনি বলেন, এসব বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তির মালিকানাধীন কি না কিংবা এগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশে এজেন্ট হিসেবে পুঁজিবাজারের বড় ধরনের গ্যাম্বলাররা সংশ্লিষ্ট আছে কি না, তা প্রমাণ করা দুরূহ।
ইব্রাহীম খালেদ আরো বলেন, 'বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় ধরনের অর্থ পুঁজিবাজার থেকে চলে যাওয়ার ক্ষেত্রে এসইসিকে নিয়মিত তথ্য সংরক্ষণ ও তদারকি করার কথা। কিন্তু তা ঘটেছে বলে আমার মনে হয় না। তাই এসইসিকে পুনর্গঠনের পরামর্শ দিয়েছি আমরা।' এসইসি পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলোকে সরকারের বিবেচনায় নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।