শেয়ারবাজার :::: দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের প্রভাবশালী সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) আয়োজিত ‘মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও জাপানে সংকটের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর প্রভাব’ শীর্ষক এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী কথা বলেন।
রাজধানীর মতিঝিলে এমসিসিআইয়ের নিজস্ব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আমজাদ খান চৌধুরী। অনুষ্ঠানে শ্রম ও প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন বিশেষ অতিথি ছিলেন। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিসি, বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান, ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম। সভায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এমসিসিআইয়ের সহসভাপতি নিহাদ কবীর। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্র্যাক বিজনেস স্কুলের অধ্যাপক ও পরিচালক মামুন রশীদ।
আলোচনা সভায় অংশ নেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বায়রার মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী, সাবেক বাণিজ্যসচিব সোহেল আহমেদ চৌধুরী, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক এম এ মোমেন, বিজেএমএর সাবেক সভাপতি কামরান টি রহমান প্রমুখ।
শ্রম ও প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে জনশক্তি রপ্তানির ওপর তেমন নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। লিবিয়া থেকে জনশক্তি ফেরত আনা হলেও সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কাতারসহ অন্যান্য দেশে জনশক্তি রপ্তানি বাড়ছে।
মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, জনশক্তি রপ্তানি বাড়ানোর পাশাপাশি প্রবাসী-আয় বাড়াতে হলে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। তিনি জানান, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি বাড়ানোর লক্ষ্যে ইতিমধ্যে এক হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৩৬টি নতুন কারিগরি স্কুল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আমজাদ খান চৌধরী মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং জাপানে সংকটের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সরকারকে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি কার্যকরী পরিকল্পনা নেওয়ার তাগিদ দেন।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সম্প্রতি ভূমিকম্প ও সুনামির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে জাপানের অর্থনীতি কিছুটা সংকটে পড়লেও তা অচিরেই কাটিয়ে উঠবে। তবে জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ সাময়িকভাবে কমলেও ভবিষ্যতে বাড়ার সুযোগ রয়েছে। কারণ, জাপানের আমদানির সিংহভাগই আসে চীন থেকে। কিন্তু জাপান সরকার ‘চীন প্লাস ওয়ান নীতি’ গ্রহণ করায় সেই দেশে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।
রাজধানীর মতিঝিলে এমসিসিআইয়ের নিজস্ব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আমজাদ খান চৌধুরী। অনুষ্ঠানে শ্রম ও প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন বিশেষ অতিথি ছিলেন। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিসি, বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান, ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম। সভায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এমসিসিআইয়ের সহসভাপতি নিহাদ কবীর। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্র্যাক বিজনেস স্কুলের অধ্যাপক ও পরিচালক মামুন রশীদ।
আলোচনা সভায় অংশ নেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বায়রার মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী, সাবেক বাণিজ্যসচিব সোহেল আহমেদ চৌধুরী, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক এম এ মোমেন, বিজেএমএর সাবেক সভাপতি কামরান টি রহমান প্রমুখ।
শ্রম ও প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে জনশক্তি রপ্তানির ওপর তেমন নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। লিবিয়া থেকে জনশক্তি ফেরত আনা হলেও সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কাতারসহ অন্যান্য দেশে জনশক্তি রপ্তানি বাড়ছে।
মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, জনশক্তি রপ্তানি বাড়ানোর পাশাপাশি প্রবাসী-আয় বাড়াতে হলে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। তিনি জানান, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি বাড়ানোর লক্ষ্যে ইতিমধ্যে এক হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৩৬টি নতুন কারিগরি স্কুল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আমজাদ খান চৌধরী মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং জাপানে সংকটের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সরকারকে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি কার্যকরী পরিকল্পনা নেওয়ার তাগিদ দেন।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সম্প্রতি ভূমিকম্প ও সুনামির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে জাপানের অর্থনীতি কিছুটা সংকটে পড়লেও তা অচিরেই কাটিয়ে উঠবে। তবে জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ সাময়িকভাবে কমলেও ভবিষ্যতে বাড়ার সুযোগ রয়েছে। কারণ, জাপানের আমদানির সিংহভাগই আসে চীন থেকে। কিন্তু জাপান সরকার ‘চীন প্লাস ওয়ান নীতি’ গ্রহণ করায় সেই দেশে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।