বানিজ্য সংবাদ :::: জারি করার এক বছরের কম সময়ের মধ্যে ট্রানজিট-সংক্রান্ত বিদ্যমান বিধিমালা বাতিল করা হচ্ছে। শিগগিরই জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করবে।
এই বিধিমালা বাতিল হলে আপাতত স্থল, রেল ও নৌপথে ভারতসহ অন্যান্য দেশের পণ্য বাংলাদেশের ভূখণ্ড অতিক্রম করতে কোনো ট্রানজিট বা ট্রানশিপমেন্ট-সংক্রান্ত মাশুল দিতে হবে না। কেননা, বিধিমালা না থাকায় ট্রানজিট-সংক্রান্ত মাশুল আদায়ের আইনগত দিক আর রইল না।
ইতিমধ্যে ট্রানজিট বিধিমালা বাতিল করাসংক্রান্ত এনবিআরের পাঠানো সারসংক্ষেপে অনুমোদন দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। গত রোববার এই অনুমোদন এনবিআরে পাঠিয়েও দেওয়া হয়েছে। এখন এনবিআরের কর্মকর্তারা ট্রাজিট বিধিমালা বাতিলসংক্রান্ত এসআরও তৈরি করছেন।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে ট্রানজিট বিধিমালা বাতিলসংক্রান্ত একটি সারসংক্ষেপ অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ট্রানজিট বিধিমালা বাতিলসংক্রান্ত সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, ভারত, নেপাল ও ভুটানকে ট্রানজিট-সুবিধা দিতে সরকার একটি পূর্ণাঙ্গ ট্রানজিট-ব্যবস্থা তৈরির জন্য বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের নেতৃত্বে একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করেছে। কমিটি ইতিমধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এই কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী একটি পূর্ণাঙ্গ ট্রানজিট-ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। এনবিআর বলছে, এমতাবস্থায় বিদ্যমান ট্রানজিট বিধিমালা কার্যকর থাকলে মাশুল আদায়সহ অন্যান্য কার্যক্রমে জটিলতা তৈরি হবে। ট্রানজিট বিধিমালা বাতিলের পক্ষে সারসংক্ষেপে এ ধরনের যুক্তি দেখানো হয়েছে। জানা গেছে, মূলত সরকারের উচ্চ মহলের চাপেই এই ট্রানজিট বিধিমালা বাতিল করা হচ্ছে।
এদিকে ট্রানজিট বিধিমালা বাতিল হলে ভারতীয় পণ্য নৌপথে আশুগঞ্জ এসে স্থলপথে আগরতলা (ত্রিপুরা) যেতে পারবে না। সম্প্রতি ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতি এই রুট ব্যবহার করে ট্রানশিপমেন্ট-সুবিধা নিয়েছিল ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।
এই বিধিমালা বাতিল হলে আপাতত স্থল, রেল ও নৌপথে ভারতসহ অন্যান্য দেশের পণ্য বাংলাদেশের ভূখণ্ড অতিক্রম করতে কোনো ট্রানজিট বা ট্রানশিপমেন্ট-সংক্রান্ত মাশুল দিতে হবে না। কেননা, বিধিমালা না থাকায় ট্রানজিট-সংক্রান্ত মাশুল আদায়ের আইনগত দিক আর রইল না।
ইতিমধ্যে ট্রানজিট বিধিমালা বাতিল করাসংক্রান্ত এনবিআরের পাঠানো সারসংক্ষেপে অনুমোদন দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। গত রোববার এই অনুমোদন এনবিআরে পাঠিয়েও দেওয়া হয়েছে। এখন এনবিআরের কর্মকর্তারা ট্রাজিট বিধিমালা বাতিলসংক্রান্ত এসআরও তৈরি করছেন।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে ট্রানজিট বিধিমালা বাতিলসংক্রান্ত একটি সারসংক্ষেপ অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ট্রানজিট বিধিমালা বাতিলসংক্রান্ত সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, ভারত, নেপাল ও ভুটানকে ট্রানজিট-সুবিধা দিতে সরকার একটি পূর্ণাঙ্গ ট্রানজিট-ব্যবস্থা তৈরির জন্য বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের নেতৃত্বে একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করেছে। কমিটি ইতিমধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এই কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী একটি পূর্ণাঙ্গ ট্রানজিট-ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। এনবিআর বলছে, এমতাবস্থায় বিদ্যমান ট্রানজিট বিধিমালা কার্যকর থাকলে মাশুল আদায়সহ অন্যান্য কার্যক্রমে জটিলতা তৈরি হবে। ট্রানজিট বিধিমালা বাতিলের পক্ষে সারসংক্ষেপে এ ধরনের যুক্তি দেখানো হয়েছে। জানা গেছে, মূলত সরকারের উচ্চ মহলের চাপেই এই ট্রানজিট বিধিমালা বাতিল করা হচ্ছে।
এদিকে ট্রানজিট বিধিমালা বাতিল হলে ভারতীয় পণ্য নৌপথে আশুগঞ্জ এসে স্থলপথে আগরতলা (ত্রিপুরা) যেতে পারবে না। সম্প্রতি ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রপাতি এই রুট ব্যবহার করে ট্রানশিপমেন্ট-সুবিধা নিয়েছিল ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।