বানিজ্য সংবাদ :::: পুঁজিবাজারবান্ধব বাজেট প্রণয়নে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যানকে উদ্যোগ নিতে অনুরোধ করলেন ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই) নেতারা। তাঁরা পুঁজিবাজারের বর্তমান তারল্য সংকট কাটাতে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। এতে বর্তমান মন্দা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ ঘটানো সহজ হবে বলে তাঁরা মত দেন।
গতকাল মঙ্গলবার এসইসি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তাঁরা কমিশনের চেয়ারম্যানের প্রতি এ অনুরোধ জানান। জানা গেছে, প্রস্তাবনায় সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের প্রাপ্ত লভ্যাংশের ওপর দ্বৈত কর পরিহারের পক্ষে যুক্তি তুলে বলা হয়, কম্পানির মুনাফার ওপর আরোপিত কর পরিশোধের পরই সাধারণ বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়া হয়। এরপর আবার লভ্যাংশ থেকে ১০ শতাংশ কর কেটে রাখা হয়। আবার ব্যক্তির আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ কর ধার্য রয়েছে। এভাবে একই আয়ের ওপর একাধিকবার কর আদায় না করে লভ্যাংশ থেকে কর্তিত ১০ শতাংশকেই চূড়ান্ত গণ্য করা উচিত। প্রস্তাবনায় আগামী বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা করা, তালিকাভুক্ত কম্পানির প্রাতিষ্ঠানিক কর (করপোরেট ট্যাঙ্) ৩৭.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ, ব্যাংক-বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর ৪২.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৭.৫ শতাংশ নির্ধারণসহ আরো কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হচ্ছে।
মার্চেন্ট ব্যাংকের পরই দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ (ডিএসই) ও এসইসির মধ্যে আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল হক টিটু, পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি অংশ নেন।
গতকাল মঙ্গলবার এসইসি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তাঁরা কমিশনের চেয়ারম্যানের প্রতি এ অনুরোধ জানান। জানা গেছে, প্রস্তাবনায় সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের প্রাপ্ত লভ্যাংশের ওপর দ্বৈত কর পরিহারের পক্ষে যুক্তি তুলে বলা হয়, কম্পানির মুনাফার ওপর আরোপিত কর পরিশোধের পরই সাধারণ বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়া হয়। এরপর আবার লভ্যাংশ থেকে ১০ শতাংশ কর কেটে রাখা হয়। আবার ব্যক্তির আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ কর ধার্য রয়েছে। এভাবে একই আয়ের ওপর একাধিকবার কর আদায় না করে লভ্যাংশ থেকে কর্তিত ১০ শতাংশকেই চূড়ান্ত গণ্য করা উচিত। প্রস্তাবনায় আগামী বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা করা, তালিকাভুক্ত কম্পানির প্রাতিষ্ঠানিক কর (করপোরেট ট্যাঙ্) ৩৭.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ, ব্যাংক-বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর ৪২.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৭.৫ শতাংশ নির্ধারণসহ আরো কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হচ্ছে।
মার্চেন্ট ব্যাংকের পরই দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ (ডিএসই) ও এসইসির মধ্যে আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল হক টিটু, পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি অংশ নেন।