অর্থনিতি :::: চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) যে পরিমাণ কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে, তা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৮১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এতে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে ব্যাংকগুলো সামগ্রিকভাবে ১০ হাজার ২৮০ কোটি ৭১ লাখ টাকা কৃষিঋণ হিসেবে বিতরণ করেছে। আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বিতরণকৃত কৃষিঋণের পরিমাণ ছিল আট হাজার ৯৪৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে কৃষিঋণ বিতরণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ।
এ থেকে প্রতীয়মান হয়, কৃষিঋণ বিতরণে গতিময়তা বেড়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে ৮৭৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণের পর মার্চে তা বেড়ে হয় এক হাজার ১৬৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। তবে এপ্রিলে তা সামান্য কমে হয় এক হাজার ১২৬ কোটি টাকা।
অর্থবছরের ১০ মাসে সাড়ে ৮১ শতাংশ ঋণ বিতরণ হওয়ায় বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বাকি দুই মাসে সাড়ে ১৮ শতাংশ ঋণ বিতরণ করতে হবে। বর্তমান হার বজায় থাকলে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা খুব কঠিন হবে না।
যেহেতু এবার কৃষিঋণ বিতরণের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ১২ হাজার ৬১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা, সেহেতু অর্থবছরের শেষ দুই মাসে দুই হাজার ৩৩৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে। বলা যায়, প্রতি মাসে গড়ে এক হাজার ১৬৮ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে ডিসেম্বরে, যার পরিমাণ এক হাজার ৫০৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। আর সবচেয়ে কম কৃষিঋণ বিতরণ হয়েছে আগস্টে, যার পরিমাণ ৬৬৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে গতিশীলতা বাড়ানোর জন্য অনেক দিন ধরেই নানা ধরনের নির্দেশনা দিয়ে আসছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বকেয়া কৃষিঋণ আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে নয় হাজার ৯৪১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আদায়কৃত বকেয়া ঋণের পরিমাণ ছিল আট হাজার ২২৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা।
এতে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে ব্যাংকগুলো সামগ্রিকভাবে ১০ হাজার ২৮০ কোটি ৭১ লাখ টাকা কৃষিঋণ হিসেবে বিতরণ করেছে। আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বিতরণকৃত কৃষিঋণের পরিমাণ ছিল আট হাজার ৯৪৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে কৃষিঋণ বিতরণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ।
এ থেকে প্রতীয়মান হয়, কৃষিঋণ বিতরণে গতিময়তা বেড়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে ৮৭৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণের পর মার্চে তা বেড়ে হয় এক হাজার ১৬৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। তবে এপ্রিলে তা সামান্য কমে হয় এক হাজার ১২৬ কোটি টাকা।
অর্থবছরের ১০ মাসে সাড়ে ৮১ শতাংশ ঋণ বিতরণ হওয়ায় বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বাকি দুই মাসে সাড়ে ১৮ শতাংশ ঋণ বিতরণ করতে হবে। বর্তমান হার বজায় থাকলে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা খুব কঠিন হবে না।
যেহেতু এবার কৃষিঋণ বিতরণের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ১২ হাজার ৬১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা, সেহেতু অর্থবছরের শেষ দুই মাসে দুই হাজার ৩৩৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে। বলা যায়, প্রতি মাসে গড়ে এক হাজার ১৬৮ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করতে হবে।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে ডিসেম্বরে, যার পরিমাণ এক হাজার ৫০৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। আর সবচেয়ে কম কৃষিঋণ বিতরণ হয়েছে আগস্টে, যার পরিমাণ ৬৬৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে গতিশীলতা বাড়ানোর জন্য অনেক দিন ধরেই নানা ধরনের নির্দেশনা দিয়ে আসছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বকেয়া কৃষিঋণ আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে নয় হাজার ৯৪১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আর ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আদায়কৃত বকেয়া ঋণের পরিমাণ ছিল আট হাজার ২২৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা।