শেয়ারবাজার :::: ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত দুই বছরে দেশের ২৮টির মতো জেলায় শেয়ারবাজারের কার্যক্রম সম্প্রসারিত হয়েছে। ২০০৮ সালে সারা দেশে ডিএসইর আওতাধীন শাখা ছিল যেখানে ২৭২টি, সেখানে ২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৪১টিতে। বর্তমানে এসব শাখায় তিন হাজার ২০০টি ওয়ার্ক স্টেশনের মাধ্যমে লেনদেন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এর বাইরে সিএসইসির ১৩৭টি ব্রোকারেজ হাউসের ১৬০টির মতো শাখা রয়েছে। প্রতিটি ওয়ার্ক স্টেশনের জন্য একজন করে অনুমোদিত প্রতিনিধি (অথরাইজ রিপ্রেজেনটেটিভ) কাজ করেন। এ ছাড়া অন্যান্য কাজের জন্য প্রতিটি শাখায় গড়ে ৮ থেকে ১০ জন্য লোক কাজ করেন। বাজারে লেনদেন কমে যাওয়ায় এ রকম অনেক শাখায় কার্যক্রম সীমিত হয়ে এসেছে। কোনো কোনো দিনে একবারও লেনদেন হয় না বলে জানা গেছে।
এ রকম একটি শাখা ব্যবস্থাপক বলেন, গত দুই দিনে তাঁর হাউসে ১০ লাখ টাকার শেয়ারও লেনদেন হয়নি। এ লেনদেন থেকে যে সামান্য কমিশন আয় হয়, তা দিয়ে কার্যালয়ের ভাড়া মেটানোও কঠিন।
এ রকম একটি শাখা ব্যবস্থাপক বলেন, গত দুই দিনে তাঁর হাউসে ১০ লাখ টাকার শেয়ারও লেনদেন হয়নি। এ লেনদেন থেকে যে সামান্য কমিশন আয় হয়, তা দিয়ে কার্যালয়ের ভাড়া মেটানোও কঠিন।