শেয়ারবাজার :::: দেশের দুই পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের একদিন পর লেনদেন আপাতত বন্ধ রাখাসহ বিভিন্ন দাবি নিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা এসইসির দ্বারস্ত হয়েছে বিনিয়োগকারীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এক দল বিনিয়োগকারী মতিঝিলে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে যায়।
১৫ জনের একটি দল এসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে ১৫টি দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি দেয়। এ প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন পরিষদের নেতা একেএম মিজানুর রশীদ চৌধুরী।
এসইসি কার্যালয়ের বাইরেও অনেক বিনিয়োগকারী অবস্থান নিয়ে ছিলো। সেখানে পুলিশও রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের অন্য দাবির মধ্যে রয়েছে- মার্জিন লোনের হার ১:২ করা, বাজার তদারকিতে একটি কমিটি গঠন ইত্যাদি।
সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও বাজেট পাস হওয়ার আগ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছে তারা।
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সাধারণ সূচক দেড়শ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক আড়াইশ পয়েন্ট কমার পর লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বিক্ষোভ হয়।
চট্টগ্রামে বিনিয়োগকারীরা বুধবারই এসইসি চেয়ারম্যানের কাছে একটি স্মারকলিপি দেয়। ঢাকার বিনিয়োগকারী ডিএসইর সামনে অবস্থান ধর্মঘটের কর্মসূচি দিলেও দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করতে দেখা যায়নি।
এদিকে বৃহস্পতিবার দেড় ঘণ্টার লেনদেনে ডিএসইতে সাধারণ সূচক বেড়েছে ২৪ পয়েন্ট। সকাল থেকে সূচকের ওঠানামা চলছে।
দুপুর ১২টা ৩৮ মিনিটে সাধারণ সূচক দাঁড়িয়েছে ৫৩১৭ পয়েন্ট, যা দিনের শুরুর চেয়ে ২৪ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪৬ শতাংশ বেশি।
ওই সময় পর্যন্ত ১১১ কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। গত দিনে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিলো ৩২৪ কোটি টাকা।
লেনদেন হওয়া ১৭৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৫৩টির। ১৫টির দাম অপরিবর্তিত ছিলো।
চট্টগ্রাম অফিস জানায়, লেনদেন বন্ধসহ পাঁচ দফা দাবিতে দুপুর ১২টা থেকে আধা ঘণ্টা কয়েকশ বিনিয়োগকারী আগ্রাবাদে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে।
ইনভেস্টরস ফোরাম চট্টগ্রামের ব্যানারে এ কর্মসূচিতে বক্তারা দরপতনের জন্য দায়ীদের বিচার এবং বাজারে ধস ঠেকাতে না পারার জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করেন।
বিনিয়োগকারীদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- কোম্পানিসমূহের স্পন্সর শেয়ার বিক্রি বন্ধ রাখা, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজার থেকে অর্জিত মুনাফা পুনরায় বিনিয়োগ ও তা বাস্তবায়ন।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এক দল বিনিয়োগকারী মতিঝিলে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে যায়।
১৫ জনের একটি দল এসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে ১৫টি দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি দেয়। এ প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন পরিষদের নেতা একেএম মিজানুর রশীদ চৌধুরী।
এসইসি কার্যালয়ের বাইরেও অনেক বিনিয়োগকারী অবস্থান নিয়ে ছিলো। সেখানে পুলিশও রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের অন্য দাবির মধ্যে রয়েছে- মার্জিন লোনের হার ১:২ করা, বাজার তদারকিতে একটি কমিটি গঠন ইত্যাদি।
সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও বাজেট পাস হওয়ার আগ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছে তারা।
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সাধারণ সূচক দেড়শ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক আড়াইশ পয়েন্ট কমার পর লেনদেন বন্ধ রাখার দাবিতে বিক্ষোভ হয়।
চট্টগ্রামে বিনিয়োগকারীরা বুধবারই এসইসি চেয়ারম্যানের কাছে একটি স্মারকলিপি দেয়। ঢাকার বিনিয়োগকারী ডিএসইর সামনে অবস্থান ধর্মঘটের কর্মসূচি দিলেও দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করতে দেখা যায়নি।
এদিকে বৃহস্পতিবার দেড় ঘণ্টার লেনদেনে ডিএসইতে সাধারণ সূচক বেড়েছে ২৪ পয়েন্ট। সকাল থেকে সূচকের ওঠানামা চলছে।
দুপুর ১২টা ৩৮ মিনিটে সাধারণ সূচক দাঁড়িয়েছে ৫৩১৭ পয়েন্ট, যা দিনের শুরুর চেয়ে ২৪ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪৬ শতাংশ বেশি।
ওই সময় পর্যন্ত ১১১ কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। গত দিনে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিলো ৩২৪ কোটি টাকা।
লেনদেন হওয়া ১৭৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৫৩টির। ১৫টির দাম অপরিবর্তিত ছিলো।
চট্টগ্রাম অফিস জানায়, লেনদেন বন্ধসহ পাঁচ দফা দাবিতে দুপুর ১২টা থেকে আধা ঘণ্টা কয়েকশ বিনিয়োগকারী আগ্রাবাদে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে।
ইনভেস্টরস ফোরাম চট্টগ্রামের ব্যানারে এ কর্মসূচিতে বক্তারা দরপতনের জন্য দায়ীদের বিচার এবং বাজারে ধস ঠেকাতে না পারার জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করেন।
বিনিয়োগকারীদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- কোম্পানিসমূহের স্পন্সর শেয়ার বিক্রি বন্ধ রাখা, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজার থেকে অর্জিত মুনাফা পুনরায় বিনিয়োগ ও তা বাস্তবায়ন।