শেয়ারবাজার :::: সরকারের কাছে বকেয়া রয়েছে গত তিন বছরের ভর্তুকির ১২২ কোটি টাকা। বিক্রির অনুমতি না পাওয়ায় আরও ২৫ কোটি টাকার এসএসপি সার গুদামে ও খোলা আকাশের নিচে পড়ে আছে দুই বছর ধরে।
অথচ অর্থের অভাবে কাঁচামাল আমদানি বন্ধ রয়েছে সরকারি সার কারখানা টিএসপি কমপ্লেক্সে। সরকারের মালিকানায় এটি দেশের একমাত্র ফসফেট সার তৈরির কারখানা।
কারখানা সূত্র জানায়, আগামী বছরের জন্য সরকার এ কারখানায় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে এক লাখ ২০ হাজার টন। তবে বকেয়া অর্থ ছাড় না করলে লক্ষ্যমাত্রা তো দূরের কথা, জুলাই মাসের পর কারখানায় উৎপাদনই বন্ধ করে দিতে হবে। কেননা, গত ফেব্রুয়ারি থেকে কারখানার কাঁচামাল আমদানি বন্ধ রয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দেশে টিএসপি সারের চাহিদা বছরে পাঁচ লাখ টন। এর মধ্যে চট্টগ্রামের টিএসপি কমপ্লেক্সে এক লাখ ২০ হাজার টন উৎপাদন সম্ভব। বাকি সার বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। তবে টিএসপি সারের সব কাঁচামালই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।
জানা গেছে, ভর্তুকির বকেয়া অর্থের জন্য সরকারের তিন মন্ত্রণালয়ের টানাপোড়েনে পড়েছে টিএসপি কমপ্লেক্স। সার উৎপাদনের চাহিদা নির্ধারণ করে দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রশাসন চালায় শিল্প মন্ত্রণালয়। আর ভর্তুকির অর্থ ছাড় করে অর্থ মন্ত্রণালয়। সময়মতো ভর্তুকির টাকা না পাওয়ার জন্য এ তিন মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করেছেন টিএসপি কমপ্লেক্স শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি এম কামাল উদ্দিন।
টিএসপি কমপ্লেক্স সূত্র জানায়, ২০০৮-০৯ অর্থবছরের আগে পর্যন্ত চট্টগ্রাম টিএসপি কমপ্লেক্স একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান ছিল। ওই বছর থেকে সরকার সস্তায় কৃষককে সার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ জন্য দেশে উৎপাদিত ও আমদানি করা সারের ওপর ভর্তুকি দেয়। টিএসপি কমপ্লেক্সের সারেও ভর্তুকি দেওয়া হয়। গত তিন বছরে সরকারের কাছে টিএসপি কমপ্লেক্সের ভর্তুকির টাকা জমে ১৩৭ কোটি টাকা। সরকার তা থেকে দুই দফায় মাত্র ৩০ কোটি টাকা পরিশোধ করে।
অথচ এই সময়ে সরকার বেসরকারি আমদানিকারকদের ভর্তুকি হিসেবে এক হাজার ২১৬ কোটি টাকা এবং বিএডিসিকে এক হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অথচ অর্থের অভাবে কাঁচামাল আমদানি বন্ধ রয়েছে সরকারি সার কারখানা টিএসপি কমপ্লেক্সে। সরকারের মালিকানায় এটি দেশের একমাত্র ফসফেট সার তৈরির কারখানা।
কারখানা সূত্র জানায়, আগামী বছরের জন্য সরকার এ কারখানায় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে এক লাখ ২০ হাজার টন। তবে বকেয়া অর্থ ছাড় না করলে লক্ষ্যমাত্রা তো দূরের কথা, জুলাই মাসের পর কারখানায় উৎপাদনই বন্ধ করে দিতে হবে। কেননা, গত ফেব্রুয়ারি থেকে কারখানার কাঁচামাল আমদানি বন্ধ রয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দেশে টিএসপি সারের চাহিদা বছরে পাঁচ লাখ টন। এর মধ্যে চট্টগ্রামের টিএসপি কমপ্লেক্সে এক লাখ ২০ হাজার টন উৎপাদন সম্ভব। বাকি সার বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। তবে টিএসপি সারের সব কাঁচামালই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।
জানা গেছে, ভর্তুকির বকেয়া অর্থের জন্য সরকারের তিন মন্ত্রণালয়ের টানাপোড়েনে পড়েছে টিএসপি কমপ্লেক্স। সার উৎপাদনের চাহিদা নির্ধারণ করে দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রশাসন চালায় শিল্প মন্ত্রণালয়। আর ভর্তুকির অর্থ ছাড় করে অর্থ মন্ত্রণালয়। সময়মতো ভর্তুকির টাকা না পাওয়ার জন্য এ তিন মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করেছেন টিএসপি কমপ্লেক্স শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি এম কামাল উদ্দিন।
টিএসপি কমপ্লেক্স সূত্র জানায়, ২০০৮-০৯ অর্থবছরের আগে পর্যন্ত চট্টগ্রাম টিএসপি কমপ্লেক্স একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান ছিল। ওই বছর থেকে সরকার সস্তায় কৃষককে সার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ জন্য দেশে উৎপাদিত ও আমদানি করা সারের ওপর ভর্তুকি দেয়। টিএসপি কমপ্লেক্সের সারেও ভর্তুকি দেওয়া হয়। গত তিন বছরে সরকারের কাছে টিএসপি কমপ্লেক্সের ভর্তুকির টাকা জমে ১৩৭ কোটি টাকা। সরকার তা থেকে দুই দফায় মাত্র ৩০ কোটি টাকা পরিশোধ করে।
অথচ এই সময়ে সরকার বেসরকারি আমদানিকারকদের ভর্তুকি হিসেবে এক হাজার ২১৬ কোটি টাকা এবং বিএডিসিকে এক হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।