শেয়ারবাজার :::: রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নামাজঘর গ্রামে এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করার অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার হওয়া ইমামের নাম মইদুল ইসলাম (২০)। তার বাবার নাম মোহাম্মদ বিশু।
মইদুল ছাত্র শিবিরের সক্রীয় কর্মী। তাকে শুক্রবার সকালে আদালতে চালান দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকিরুল ইসলাম জানান, মইদুল উপজেলার নামাজঘর গ্রামের মসজিদের সহকারী ইমাম। গত ২২ মে বিকেলে মক্তবে অন্য শিশুদের সঙ্গে নির্যাতনের শিকার ওই শিশু (৭) আরবি পড়তে আসে।
মক্তব ছুটি দেওয়ার পর মইদুল তাকে অপেক্ষা করতে বলে। পরে সবাই চলে গেলে মসজিদের বারান্দায় মহিলা নামাজ ঘরে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।
ওসি জানান, এ সময় ওই শিশুর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে মইদুল দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয় জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বিষয়টি গ্রাম্য সালিশে মীমাংসার নামে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালায়। তবে বিষয়টি মানতে পারেননি নির্যাতিত শিশুর মা।
তিনি বাদী হয়ে গোদাগাড়ী মডেল থানায় এসে বৃহস্পতিার রাতে লম্পট ইমামের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এর পরপরই রাত পৌনে ৯টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে মইদুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার হওয়া ইমামের নাম মইদুল ইসলাম (২০)। তার বাবার নাম মোহাম্মদ বিশু।
মইদুল ছাত্র শিবিরের সক্রীয় কর্মী। তাকে শুক্রবার সকালে আদালতে চালান দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকিরুল ইসলাম জানান, মইদুল উপজেলার নামাজঘর গ্রামের মসজিদের সহকারী ইমাম। গত ২২ মে বিকেলে মক্তবে অন্য শিশুদের সঙ্গে নির্যাতনের শিকার ওই শিশু (৭) আরবি পড়তে আসে।
মক্তব ছুটি দেওয়ার পর মইদুল তাকে অপেক্ষা করতে বলে। পরে সবাই চলে গেলে মসজিদের বারান্দায় মহিলা নামাজ ঘরে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।
ওসি জানান, এ সময় ওই শিশুর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে মইদুল দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয় জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বিষয়টি গ্রাম্য সালিশে মীমাংসার নামে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালায়। তবে বিষয়টি মানতে পারেননি নির্যাতিত শিশুর মা।
তিনি বাদী হয়ে গোদাগাড়ী মডেল থানায় এসে বৃহস্পতিার রাতে লম্পট ইমামের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এর পরপরই রাত পৌনে ৯টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে মইদুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।