শেয়ারবাজার :::: আর্থনিতি খবর ::: আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে প্রায় ৩৩ হাজার কোটি টাকা (৪৭০ কোটি ডলার) দেওয়ার পরিকল্পনা করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এর মধ্যে ২৪০ কোটি ডলার দেওয়া হবে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ফান্ড (এডিএফ) হিসেবে। আর অর্ডিনারি ক্যাপিটাল রিসোর্স (ওসিআর) হিসেবে মিলবে ২৩০ কোটি ডলার।
২০১১-১৫ সালের এডিপি-প্রণীত কান্ট্রি পার্টনারশিপ স্ট্র্যাটেজির (সিপিএস) আওতায় এই অর্থ দেওয়া হবে। গতকাল বুধবার সিপিএস নিয়ে ঢাকায় অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও এডিবির মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এডিবির এই পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়।
ইআরডির সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভুঁইঞার সভাপতিত্বে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে এডিবির দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের উপমহাপরিচালক ক্যামেলা লুকসিন, আবাসিক পরিচালক থেবাকুমার কান্দিয়াহসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আগামী পাঁচ বছরে ওসিআর হিসেবে যে ২৩০ কোটি ডলার দিতে চায় এডিবি, তা মূলত এক ধরনের বাণিজ্যিক ঋণ। এই ঋণের সুদ নির্ধারিত হয় লন্ডন আন্তব্যাংক হারে (লাইবর)। এ ধরনের ঋণের জন্য প্রায় ৫ শতাংশ সুদের পাশাপাশি এডিবি দশমিক ৭৫ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ ও অন্যান্য মাশুল আরোপ করার মোট সুদের হার ৬ শতাংশের বেশি হয়।
তবে এডিএফ হলো এক ধরনের নমনীয় সুদের ঋণ। এর সুদের হার ১ থেকে দেড় শতাংশ। ইআরডি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বৈঠক সম্পর্কে ইআরডির সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভুঁইঞা প্রথম আলোকে জানান, মূলত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক গতিশীলতা বজায় রাখতেই এডিবি এই বিশাল অঙ্কের সহায়তা কৌশল জানিয়েছে। তবে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে সংস্থাটির বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ রয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, এডিবি অর্থনীতিতে চারটি বিষয়কে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে। এগুলো হলো—অবকাঠামো দুর্বলতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দক্ষ জনশক্তির অভাব ও দ্রুত নগরায়ণ। আর এডিবির মতে, বিশ্ববাজার পরিস্থিতি ও পরিবেশগত বিপর্যয়, প্রকল্প প্রণয়নে দুর্বলতা, দুর্বল শাসনব্যবস্থা—এই তিনটি ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।
জানা গেছে, আগামী বছর পুঁজিবাজার (সিকিউরিটিজ ও বন্ড) উন্নয়নে আট কোটি ডলার দেবে এডিবি। বর্তমানে শেয়ারবাজারের তদারকির জন্য তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে এডিবি।
শিক্ষা, গণপরিবহন, নগর অবকাঠামো ও জ্বালানি—এই চারটি খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী এডিবি। এ ছাড়া কৃষি ও আর্থিক খাতেও বিনিয়োগ করতে চায় এডিবি।
২০১১-১৫ সালের এডিপি-প্রণীত কান্ট্রি পার্টনারশিপ স্ট্র্যাটেজির (সিপিএস) আওতায় এই অর্থ দেওয়া হবে। গতকাল বুধবার সিপিএস নিয়ে ঢাকায় অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও এডিবির মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এডিবির এই পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়।
ইআরডির সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভুঁইঞার সভাপতিত্বে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে এডিবির দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের উপমহাপরিচালক ক্যামেলা লুকসিন, আবাসিক পরিচালক থেবাকুমার কান্দিয়াহসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আগামী পাঁচ বছরে ওসিআর হিসেবে যে ২৩০ কোটি ডলার দিতে চায় এডিবি, তা মূলত এক ধরনের বাণিজ্যিক ঋণ। এই ঋণের সুদ নির্ধারিত হয় লন্ডন আন্তব্যাংক হারে (লাইবর)। এ ধরনের ঋণের জন্য প্রায় ৫ শতাংশ সুদের পাশাপাশি এডিবি দশমিক ৭৫ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ ও অন্যান্য মাশুল আরোপ করার মোট সুদের হার ৬ শতাংশের বেশি হয়।
তবে এডিএফ হলো এক ধরনের নমনীয় সুদের ঋণ। এর সুদের হার ১ থেকে দেড় শতাংশ। ইআরডি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বৈঠক সম্পর্কে ইআরডির সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভুঁইঞা প্রথম আলোকে জানান, মূলত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক গতিশীলতা বজায় রাখতেই এডিবি এই বিশাল অঙ্কের সহায়তা কৌশল জানিয়েছে। তবে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে সংস্থাটির বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ রয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, এডিবি অর্থনীতিতে চারটি বিষয়কে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে। এগুলো হলো—অবকাঠামো দুর্বলতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দক্ষ জনশক্তির অভাব ও দ্রুত নগরায়ণ। আর এডিবির মতে, বিশ্ববাজার পরিস্থিতি ও পরিবেশগত বিপর্যয়, প্রকল্প প্রণয়নে দুর্বলতা, দুর্বল শাসনব্যবস্থা—এই তিনটি ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।
জানা গেছে, আগামী বছর পুঁজিবাজার (সিকিউরিটিজ ও বন্ড) উন্নয়নে আট কোটি ডলার দেবে এডিবি। বর্তমানে শেয়ারবাজারের তদারকির জন্য তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে এডিবি।
শিক্ষা, গণপরিবহন, নগর অবকাঠামো ও জ্বালানি—এই চারটি খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী এডিবি। এ ছাড়া কৃষি ও আর্থিক খাতেও বিনিয়োগ করতে চায় এডিবি।