শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে দরপতন ঠেকাতে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) ১৫ দফা দাবিসংবলিত স্মারকলিপি দিয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের একটি প্রতিনিধিদল এসইসি চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপিটি দেয়।
বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে এসইসিকে দেওয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখযোগ্য দাবিগুলো হচ্ছে, পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এসইসি কর্তৃক লেনদেনে স্থগিতাদেশ জারি, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ নির্ধারণ করা, দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে বাধ্য করা, গত অর্থবছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে অর্জিত মুনাফা আবারও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানির পরিচালকদের বোনাস ও রাইট শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছরের জন্য ‘লকইন’-এর ব্যবস্থা করা ও প্লেসমেন্টের টাকা দ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা।
এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেনের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার পর বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান-উর রশিদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে দাবিগুলো এসইসিকে জানানো হয়েছে হয়েছে। বিস্তারিত আলোচনা শেষে এসইসির পক্ষ থেকে আমাদেরকে আশ্বস্ত করা হয়েছে যে কিছু নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে। যা আগামী তিন মাসের মধ্যে কার্যকর করা হবে।’ তবে লেনদেন বন্ধ করার বিষয়ে এসইসি অপারগতা জানিয়েছে বলে তিনি জানান।
বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে এসইসিকে দেওয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখযোগ্য দাবিগুলো হচ্ছে, পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এসইসি কর্তৃক লেনদেনে স্থগিতাদেশ জারি, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ নির্ধারণ করা, দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে বাধ্য করা, গত অর্থবছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে অর্জিত মুনাফা আবারও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানির পরিচালকদের বোনাস ও রাইট শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছরের জন্য ‘লকইন’-এর ব্যবস্থা করা ও প্লেসমেন্টের টাকা দ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা।
এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেনের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার পর বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান-উর রশিদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে দাবিগুলো এসইসিকে জানানো হয়েছে হয়েছে। বিস্তারিত আলোচনা শেষে এসইসির পক্ষ থেকে আমাদেরকে আশ্বস্ত করা হয়েছে যে কিছু নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে। যা আগামী তিন মাসের মধ্যে কার্যকর করা হবে।’ তবে লেনদেন বন্ধ করার বিষয়ে এসইসি অপারগতা জানিয়েছে বলে তিনি জানান।