শেয়ারবাজার :::: চার দিনের টানা দরপতনের ধারা থেকে বেরিয়ে এসে গত মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে সূচক ৬৭ পয়েন্ট বেড়েছিল। এতে বিনিয়োগকারীদের মনে জেগে ওঠা ক্ষীণ আশা ২৪ ঘণ্টায়ই বিলীন। গতকাল বুধবার দিন শেষে সূচক ১৫১.৭৫ পয়েন্ট কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা ক্ষোভে ফুঁসে ওঠেন। ঘোষণা করা হয় নজিরবিহীন আন্দোলন কর্মসূচির। এর মধ্যে রয়েছে রাস্তা অবরোধ, শেয়ার লেনদেন বন্ধ, অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ দাবি ইত্যাদি।
গতকাল শেয়ারের দাম পড়তে শুরু করলে বিনিয়োগকারীরা ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনের রাস্তায় নেমে আসেন। তাঁরা বাজারে তারল্য সংকট দূর করার জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। এতে ব্যর্থ হলে তাঁদের পদত্যাগ করার আহ্বান জানান বিনিয়োগকারীরা। অর্থমন্ত্রী ও গভর্নর পদত্যাগ না করা পর্যন্ত শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখারও দাবি তোলেন বিনিয়োগকারীরা। আজ (বৃহস্পতিবার) মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত অবরোধ করা হবে বলে তাঁরা ঘোষণা দেন।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে গতকাল বিক্ষোভ করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সংগঠনের সভাপতি মিজানুর রশীদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা বক্তব্য দেন। তাঁরা বলেন, আজকের অবরোধ কর্মসূচি চলার সময় কেউ ডিএসই ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাদের বাধা দেওয়া হবে। শেয়ার লেনদেনের চেষ্টা হলে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। আর এর দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউসকেই। তাঁরা বলেন, এভাবে প্রতিদিন দরপতন হলে আমরা নিঃশেষ হয়ে যাব। এ পরিস্থিতিতে লেনদেন বন্ধ রাখাই হবে সবচেয়ে নিরাপদ পন্থা।'
দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে সূচক ২০২ পয়েন্ট কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস থেকে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাঁরা দাবিসংবলিত লিফলেট বিতরণ করেন। লিফলেটে তাঁরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আরোপিত সিআরআর ও এসএলআর-এর হার কমানো এবং ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে গত বছর যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুনর্বিনিয়োগের দাবি করেন। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধিত মূলধনের ২০ শতাংশ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ারও প্রস্তাব করা হয়েছে লিফলেটে।
গতকাল শেয়ারের দাম পড়তে শুরু করলে বিনিয়োগকারীরা ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনের রাস্তায় নেমে আসেন। তাঁরা বাজারে তারল্য সংকট দূর করার জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। এতে ব্যর্থ হলে তাঁদের পদত্যাগ করার আহ্বান জানান বিনিয়োগকারীরা। অর্থমন্ত্রী ও গভর্নর পদত্যাগ না করা পর্যন্ত শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখারও দাবি তোলেন বিনিয়োগকারীরা। আজ (বৃহস্পতিবার) মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত অবরোধ করা হবে বলে তাঁরা ঘোষণা দেন।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে গতকাল বিক্ষোভ করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সংগঠনের সভাপতি মিজানুর রশীদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা বক্তব্য দেন। তাঁরা বলেন, আজকের অবরোধ কর্মসূচি চলার সময় কেউ ডিএসই ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাদের বাধা দেওয়া হবে। শেয়ার লেনদেনের চেষ্টা হলে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। আর এর দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউসকেই। তাঁরা বলেন, এভাবে প্রতিদিন দরপতন হলে আমরা নিঃশেষ হয়ে যাব। এ পরিস্থিতিতে লেনদেন বন্ধ রাখাই হবে সবচেয়ে নিরাপদ পন্থা।'
দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে সূচক ২০২ পয়েন্ট কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস থেকে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাঁরা দাবিসংবলিত লিফলেট বিতরণ করেন। লিফলেটে তাঁরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আরোপিত সিআরআর ও এসএলআর-এর হার কমানো এবং ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে গত বছর যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুনর্বিনিয়োগের দাবি করেন। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধিত মূলধনের ২০ শতাংশ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ারও প্রস্তাব করা হয়েছে লিফলেটে।