শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেয়ার দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রামের একটি সংগঠন। শেয়ারবাজার চাঙ্গা করার মাধ্যমে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষা করতে আগামী বাজেটে এ সুযোগ রাখার দাবি জানানো হয় বিনিয়োগকারীদের সংগঠন ইনভেস্টর ফোরাম অব চিটাগাংয়ের পক্ষ থেকে। বুধবার দুপুরে এ দাবিসহ ৫ দফা দাবি সংবলিত একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এ সময় চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচীও পালিত হয়।
সিকিউরিটি এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) বরাবরে দেয়া এ স্মারকলিপিতে উলিস্নখিত ৫ দফা দাবির মধ্যে বাকি ৪টি হলো তারল্য সঙ্কট নিরসনের লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোকে পুঁজিবাজারে পুনঃ বিনিয়োগে বাধ্য করা। কারণ ব্যাংকগুলো আগে শেয়ারবাজার থেকে মুনাফা করেছিল। অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর এবং এসইসিকে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সিকিউরিটি এঙ্চেঞ্জ নতুন করে কমিশন পূর্ণাঙ্গভাবে গঠনের আগে দুই স্টক এঙ্চেঞ্জে লেনদেন বন্ধ রাখতে হবে। কোম্পানিগুলোর স্পন্সর শেয়ার বিক্রি বন্ধ রাখতে হবে। স্মারকলিপিতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়ার দাবিটি জোরালোভাবে উপস্থাপন করে বলা হয়_ এ পদক্ষেপ পুঁজিবাজারকে চাঙ্গা রাখতে সহায়ক হবে।
মানববন্ধন কর্মসূচীতে বক্তারা শেয়ারবাজার পতনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে দায়ী করেন। তাঁরা বলেন, এত বড় একটি ধসের মধ্য দিয়ে বিপুলসংখ্যক ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার পরও বাংলাদেশ ব্যাংকের আচরণ অত্যন্ত বালকসূলভ। স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন ইনভেস্টর ফোরাম অব চিটাগাংয়ের সভাপতি আসলাম মোরশেদ, সাধারণ সম্পাদক রানা বিশ্বাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমএ কাদেরসহ কমিটির সদস্য এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। তাঁরা অতিসত্বর ফোরামের দাবিগুলো বিবেচনা করে পুঁজিবাজারকে চাঙ্গা করতে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সিকিউরিটি এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) বরাবরে দেয়া এ স্মারকলিপিতে উলিস্নখিত ৫ দফা দাবির মধ্যে বাকি ৪টি হলো তারল্য সঙ্কট নিরসনের লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোকে পুঁজিবাজারে পুনঃ বিনিয়োগে বাধ্য করা। কারণ ব্যাংকগুলো আগে শেয়ারবাজার থেকে মুনাফা করেছিল। অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর এবং এসইসিকে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সিকিউরিটি এঙ্চেঞ্জ নতুন করে কমিশন পূর্ণাঙ্গভাবে গঠনের আগে দুই স্টক এঙ্চেঞ্জে লেনদেন বন্ধ রাখতে হবে। কোম্পানিগুলোর স্পন্সর শেয়ার বিক্রি বন্ধ রাখতে হবে। স্মারকলিপিতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়ার দাবিটি জোরালোভাবে উপস্থাপন করে বলা হয়_ এ পদক্ষেপ পুঁজিবাজারকে চাঙ্গা রাখতে সহায়ক হবে।
মানববন্ধন কর্মসূচীতে বক্তারা শেয়ারবাজার পতনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে দায়ী করেন। তাঁরা বলেন, এত বড় একটি ধসের মধ্য দিয়ে বিপুলসংখ্যক ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার পরও বাংলাদেশ ব্যাংকের আচরণ অত্যন্ত বালকসূলভ। স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন ইনভেস্টর ফোরাম অব চিটাগাংয়ের সভাপতি আসলাম মোরশেদ, সাধারণ সম্পাদক রানা বিশ্বাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমএ কাদেরসহ কমিটির সদস্য এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। তাঁরা অতিসত্বর ফোরামের দাবিগুলো বিবেচনা করে পুঁজিবাজারকে চাঙ্গা করতে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।