শেয়ারবাজার :::: তেজগাঁওয়ের নাখালপাড়ায় ইমপালস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পাইলিংয়ের সময় ধস ও ফাটল সৃষ্টি হওয়ার কারণ অনুসন্ধানে তিন সদস্যের একটি কমিটি করেছে রাজউক।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. নূরুল হুদা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে রাজউকের সদস্য (পরিকল্পনা) শেখ আব্দুল মান্নানকে। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে বলে রাজউক চেয়ারম্যান জানান।
তিনি বলেন, ভবনটি নির্মাণের ক্ষেত্রে রাজউকের নিয়ম নীতি অনুসরণ করা হচ্ছিলো কি না, তা তদন্ত কমিটি খতিয়ে দেখবে। দোষ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শনিবার প্রথম প্রহরে চ্যানেল আই ভবনের কাছের নির্মাণাধীন ওই মেডিকেল কলেজের পাইলিংয়ের সময় ধস ও ফাটল সৃষ্টি হয়। এতে সকাল পর্যন্ত চারটি টিনশেড ঘর ও একটি রাস্তা ধসে পড়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে অনেকগুলো আবাসিক ভবন।
রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী হুদা সকালে ঘটনাস্থলে যান।
সেখানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "সয়েল টেস্ট ও পাইলিংয়ে ত্র"টির কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। এর জন্য ভবন মালিক, প্রকৌশলী ও নকশাবিদের বিরুদ্ধে মামলা হবে।"
মামলায় কী শাস্তি হতে পারে- জানতে চাওয়া হলে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, এর সর্বোচ্চ সাজা ৩ বছর কারাদণ্ড ও ২০ লাখ টাকা জরিমানা।
ধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরগুলোর মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে কি না- প্রশ্ন করা হলে নূরুল হুদা বলেন, "এটা রাজউক দেবে না। দেবে দায়ী ভবনের (ইমপালস কর্তৃপক্ষ) মালিক। তবে রাজউক এতে মধ্যস্থতা করতে পারে।"
বেসরকারি ওই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আলী জহির আল আমীন।
হাসপাতালের পরিচালক খালেদা ইয়াসমিন সাংবাদিকদের বলেন, ইসলামিক ট্রেড কনসোর্টিয়াম লিমিটেড (আইটিসিএল) ভবনটি নির্মাণ করছে।
"তাদের অফিস দিলকুশায়। তবে ঘটনার পর অফিসে গিয়েও তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি", বলেন তিনি।
তাজউদ্দিন সড়কের পাশের চ্যানেল আই ভবনের পশ্চিমপাশের কয়েকটি ভবনের পরের প্লটে (৩০৪/ই, তেজগাঁও) ইমপালস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নির্মাণ কাজ চলছে। নির্মাণাধীন ওই ভবনের পশ্চিম-উত্তর প্রান্তে ধস ও ফাটল দেখা দিয়েছে।
দমকল বাহিনীর পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) এম আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, এখন আশপাশের ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সবাইকে সরে যাওয়ার প্রস্তুতি রাখতে হবে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এমকে/কেটি/এমআই/১৪৪০ ঘ.
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. নূরুল হুদা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে রাজউকের সদস্য (পরিকল্পনা) শেখ আব্দুল মান্নানকে। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে বলে রাজউক চেয়ারম্যান জানান।
তিনি বলেন, ভবনটি নির্মাণের ক্ষেত্রে রাজউকের নিয়ম নীতি অনুসরণ করা হচ্ছিলো কি না, তা তদন্ত কমিটি খতিয়ে দেখবে। দোষ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শনিবার প্রথম প্রহরে চ্যানেল আই ভবনের কাছের নির্মাণাধীন ওই মেডিকেল কলেজের পাইলিংয়ের সময় ধস ও ফাটল সৃষ্টি হয়। এতে সকাল পর্যন্ত চারটি টিনশেড ঘর ও একটি রাস্তা ধসে পড়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে অনেকগুলো আবাসিক ভবন।
রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী হুদা সকালে ঘটনাস্থলে যান।
সেখানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "সয়েল টেস্ট ও পাইলিংয়ে ত্র"টির কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। এর জন্য ভবন মালিক, প্রকৌশলী ও নকশাবিদের বিরুদ্ধে মামলা হবে।"
মামলায় কী শাস্তি হতে পারে- জানতে চাওয়া হলে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, এর সর্বোচ্চ সাজা ৩ বছর কারাদণ্ড ও ২০ লাখ টাকা জরিমানা।
ধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরগুলোর মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে কি না- প্রশ্ন করা হলে নূরুল হুদা বলেন, "এটা রাজউক দেবে না। দেবে দায়ী ভবনের (ইমপালস কর্তৃপক্ষ) মালিক। তবে রাজউক এতে মধ্যস্থতা করতে পারে।"
বেসরকারি ওই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আলী জহির আল আমীন।
হাসপাতালের পরিচালক খালেদা ইয়াসমিন সাংবাদিকদের বলেন, ইসলামিক ট্রেড কনসোর্টিয়াম লিমিটেড (আইটিসিএল) ভবনটি নির্মাণ করছে।
"তাদের অফিস দিলকুশায়। তবে ঘটনার পর অফিসে গিয়েও তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি", বলেন তিনি।
তাজউদ্দিন সড়কের পাশের চ্যানেল আই ভবনের পশ্চিমপাশের কয়েকটি ভবনের পরের প্লটে (৩০৪/ই, তেজগাঁও) ইমপালস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নির্মাণ কাজ চলছে। নির্মাণাধীন ওই ভবনের পশ্চিম-উত্তর প্রান্তে ধস ও ফাটল দেখা দিয়েছে।
দমকল বাহিনীর পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) এম আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, এখন আশপাশের ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সবাইকে সরে যাওয়ার প্রস্তুতি রাখতে হবে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এমকে/কেটি/এমআই/১৪৪০ ঘ.