শেয়ারবাজার :::: সব ধরনের সরকারি নির্বাচনে অংশগ্রহণ, আমদানি-রপ্তানি, ব্যবসা-বাণিজ্যের লাইসেন্স নেওয়া, ঠিকাদারি, জমি, বাড়ি, গাড়ি কেনা, গাড়ির ফিটনেস, নিকাহ রেজিস্ট্রি, ক্রেডিট কার্ড, ভ্যাট আইনে নিবন্ধিত আছে এমন যেকোনো ক্লাবের সদস্যপদ গ্রহণসহ অজস্র কাজে কর নিবন্ধনপত্র নিতে হয়। এ কাজে আয়কর রিটার্ন জমাদান বাধ্যতামূলক। আর ধরে নেওয়া হয় যে, এর মানেই তাদের কর দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। এসব কার্যক্রম দেদার হচ্ছে অথচ প্রকৃত করদাতার অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে না। ২৮ লাখ নিবন্ধিত করদাতার মধ্যে চলতি অর্থবছরের ৭ অক্টোবর পর্যন্ত সরাসরি রিটার্ন জমা পড়ে ছয় লাখ ৭৫ হাজার ২৪২টি। পরে অবশ্য সময় বাড়ানোয় আরো কিছু করদাতা রিটার্ন জমা দেন।
এনবিআরের আয়কর প্রশাসনের সদস্য সৈয়দ আমিনুল করিম কালের বলেন, 'আমরা প্রকৃত করদাতা শনাক্ত করতে, তাঁদের করজালের মধ্যে নিয়ে আসতে নানা রকম কর্মসূচি নিয়েছি। এ ছাড়া একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে অস্তিত্বহীন করদাতার নিবন্ধন বাতিল করে নতুন নিবন্ধন দেওয়া হবে।
এনবিআরের প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, দেশে মোট নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা কম্পানির সংখ্যা সাড়ে সাত লাখ। অথচ ভ্যাটের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে মাত্র এক লাখের। এঁরা বছর শেষে রিটার্ন দেন বলে এঁদেরই প্রকৃত ভ্যাটদাতা বলে গণ্য করা হয়েছে। অর্থাৎ বর্তমানে রাজস্বের সবচেয়ে বড় খাত ভ্যাটে কম-বেশি যে ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি, তা মাত্র ১৩ শতাংশ প্রকৃত ভ্যাটদাতা কম্পানির অবদান।
এনবিআরের আয়কর প্রশাসনের সদস্য সৈয়দ আমিনুল করিম কালের বলেন, 'আমরা প্রকৃত করদাতা শনাক্ত করতে, তাঁদের করজালের মধ্যে নিয়ে আসতে নানা রকম কর্মসূচি নিয়েছি। এ ছাড়া একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে অস্তিত্বহীন করদাতার নিবন্ধন বাতিল করে নতুন নিবন্ধন দেওয়া হবে।
এনবিআরের প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, দেশে মোট নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা কম্পানির সংখ্যা সাড়ে সাত লাখ। অথচ ভ্যাটের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে মাত্র এক লাখের। এঁরা বছর শেষে রিটার্ন দেন বলে এঁদেরই প্রকৃত ভ্যাটদাতা বলে গণ্য করা হয়েছে। অর্থাৎ বর্তমানে রাজস্বের সবচেয়ে বড় খাত ভ্যাটে কম-বেশি যে ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি, তা মাত্র ১৩ শতাংশ প্রকৃত ভ্যাটদাতা কম্পানির অবদান।