শেয়ারবাজার :::: ২০১১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে বিশ্ব অর্থনীতির মোট প্রবৃদ্ধির অর্ধেকের বেশি হবে বিশ্বের ৬ প্রধান অর্থনীতিতে। এই ৬ অর্থনীতি হচ্ছে- ব্রাজিল, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও রাশিয়া। একই সময়ে বিশ্ব আর্থিক ব্যবস্থা আর কোনো একক মুদ্রা দ্বারাও নিয়ন্ত্রিত হবে না। এর পরিবর্তে তৈরি হবে নতুন বহুমুখী মুদ্রাব্যবস্থা। বিশ্ব ব্যাংকের সদ্য প্রকাশিত 'গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট হরাইজন ২০১১' শীর্ষক নতুন রিপোর্টে এই তথ্য তুলে ধরা হয়।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক সক্ষমতার ভারকেন্দ্র পরিবর্তিত হওয়ায় ৬ সফল অর্থনীতির সীমান্ত অতিক্রম করা ব্যবসা-বাণিজ্য ও আর্থিক লেনদেন বৃদ্ধি পাবে। এটা অন্যান্য নিম্ন প্রবৃদ্ধির দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সহায়তা দেবে। রিপোর্টি সবেমাত্র আনুষ্ঠানিকভাবে সারা পৃথিবীতে প্রকাশ করা হয়েছে।
নতুন এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে বিকাশমান অর্থনীতিগুলোর গড় আর্থিক প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। অপরদিকে উন্নত অর্থনীতি সমূহের গড় প্রবৃদ্ধি হবে ২.৩ শতাংশের উপরে। উন্নত দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কম হলেও ইউরো অঞ্চল, জাপান, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র তখনো বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে জ্বালানি যোগিয়ে যাবে। নতুন বাস্তবতায় বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উন্নত ও উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর মধ্যে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রথমবারের মতো ভাগ হবার সুযোগ তৈরি হবে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক সক্ষমতার ভারকেন্দ্র পরিবর্তিত হওয়ায় ৬ সফল অর্থনীতির সীমান্ত অতিক্রম করা ব্যবসা-বাণিজ্য ও আর্থিক লেনদেন বৃদ্ধি পাবে। এটা অন্যান্য নিম্ন প্রবৃদ্ধির দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সহায়তা দেবে। রিপোর্টি সবেমাত্র আনুষ্ঠানিকভাবে সারা পৃথিবীতে প্রকাশ করা হয়েছে।
নতুন এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১১ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে বিকাশমান অর্থনীতিগুলোর গড় আর্থিক প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। অপরদিকে উন্নত অর্থনীতি সমূহের গড় প্রবৃদ্ধি হবে ২.৩ শতাংশের উপরে। উন্নত দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কম হলেও ইউরো অঞ্চল, জাপান, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র তখনো বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে জ্বালানি যোগিয়ে যাবে। নতুন বাস্তবতায় বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উন্নত ও উন্নয়নশীল অর্থনীতিগুলোর মধ্যে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রথমবারের মতো ভাগ হবার সুযোগ তৈরি হবে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।