শেয়ারবাজার :::: চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ৩৯ শতাংশ বেড়েছে।
এই পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে বাজার বিশ্লেষক সংস্থা টেক্সটাইল ইন্টেলিজেন্স বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের বাজারে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল রপ্তানিকারকে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক খাতে একটি সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে থাকায় সেখানে পোশাক রপ্তানিও বেড়েছে।
"যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চাহিদা বাড়ছে। আর বাংলাদেশ তার সুবিধা নিচ্ছে।"
তিনি বলেন, কম দামে অল্প সময়ের মধ্যে চাহিদা পূরণের সামর্থ্য থাকায় পোশাক খাতে বাংলাদেশ আমদানিকারকদের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে।
"ক্রেতারা এখন বাংলাদেশকে একটি নির্ভরযোগ্য তৈরি পোশাক উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করে।"
স্থানীয় মুদ্রার মূল্য কমে যাওয়াও এর পেছনে একটি বড় কারণ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বিজিএমইএর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে তৈরি পোশাক খাতে এক হাজার ৪০০ কোটি ডলারের বেশি পণ্য রপ্তানি হয়েছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে এ খাতে রপ্তানি আয় এক হাজার ৭০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
রপ্তানি বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, "যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দা কাটতে থাকায় পোশাকের চাহিদা বাড়ছে। তাছাড়া বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ায় এখন অনেকেই চীনের বদলে বাংলাদেশ থেকে পোশাক কিনছে।"
টেক্সটাইলস ইন্টেলিজেন্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশাপাশি কম্বোডিয়াও শক্তিশালী অবস্থানে যাচ্ছে।
চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে যুক্তরষ্ট্রের বাজারে কম্বোডিয়ার পোশাক রপ্তানির পরিমাণ বেড়েছে ৩১ শতাংশ।
এই পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে বাজার বিশ্লেষক সংস্থা টেক্সটাইল ইন্টেলিজেন্স বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের বাজারে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল রপ্তানিকারকে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক খাতে একটি সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে থাকায় সেখানে পোশাক রপ্তানিও বেড়েছে।
"যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চাহিদা বাড়ছে। আর বাংলাদেশ তার সুবিধা নিচ্ছে।"
তিনি বলেন, কম দামে অল্প সময়ের মধ্যে চাহিদা পূরণের সামর্থ্য থাকায় পোশাক খাতে বাংলাদেশ আমদানিকারকদের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে।
"ক্রেতারা এখন বাংলাদেশকে একটি নির্ভরযোগ্য তৈরি পোশাক উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করে।"
স্থানীয় মুদ্রার মূল্য কমে যাওয়াও এর পেছনে একটি বড় কারণ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বিজিএমইএর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে তৈরি পোশাক খাতে এক হাজার ৪০০ কোটি ডলারের বেশি পণ্য রপ্তানি হয়েছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে এ খাতে রপ্তানি আয় এক হাজার ৭০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
রপ্তানি বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, "যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দা কাটতে থাকায় পোশাকের চাহিদা বাড়ছে। তাছাড়া বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ায় এখন অনেকেই চীনের বদলে বাংলাদেশ থেকে পোশাক কিনছে।"
টেক্সটাইলস ইন্টেলিজেন্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশাপাশি কম্বোডিয়াও শক্তিশালী অবস্থানে যাচ্ছে।
চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে যুক্তরষ্ট্রের বাজারে কম্বোডিয়ার পোশাক রপ্তানির পরিমাণ বেড়েছে ৩১ শতাংশ।