শেয়ারবাজার :::: লন্ডন থেকে টোকিওর দূরত্ব তিন হাজার ৯৩৭ মাইল। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এখন থেকে ৪০ বছর পর এই দূরত্ব পাড়ি দেয়া যাবে মাত্র দুই ঘণ্টায়। তবে এর জন্য চেপে বসতে হবে হাইপারসনিক প্যাসেঞ্জার জেটে। নাম ম্যাক ফোর। শব্দের চারগুণ গতিসম্পন্ন এ প্লেনটির বাণিজ্যিক ফ্লাইট চালু হবে ২০৫০ সালের দিকে। ঘণ্টায় এর গতিবেগ হবে তিন হাজার ১২৫ মাইল। খবর ডেইলি মেইলের।
প্রকল্পটির কাজ করছে এয়ারবাসের মূল কোম্পানি ইএডিএস। ম্যাক ফোরে ইঞ্জিন থাকবে তিনটি। জ্বালানি হিসেবে ব্যবহূত হবে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন। ফলে বর্জ্য হিসেবে যা উত্পন্ন হবে তা হচ্ছে পানি। অর্থাত্ এটি পুরোপুরি দূষণমুক্ত। ১০০ জন যাত্রী নিয়ে সাধারণ রানওয়েতেই বিমানটি ওঠা-নামা করবে। তবে উড্ডয়নের সময় কনকর্ড যে ধরনের শব্দ করে ম্যাক ফোরের ক্ষেত্রে সে আশঙ্কা নেই। উড্ডয়নের পর একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় পৌঁছানোর পর গতি বাড়ানোর জন্য দুটি ইঞ্জিনকে কাজে লাগাবেন পাইলট। সর্বোচ্চ গতি পাওয়ার জন্য তৃতীয় ইঞ্জিনটি (র্যামজেট) ব্যবহার করবেন পাইলট।
অবিশ্বাস্য গতির এ বিমানটি যাত্রীদের লন্ডন থেকে স্পেনের মালাগায় পৌঁছে দেবে মাত্র ২০ মিনিটে। লন্ডন থেকে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে যেতে সময় লাগবে মাত্র ৩০ মিনিট। আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলে পৌঁছতে সময় লাগবে ঘণ্টাখানেকের মতো।
ইএডিএসের পরিচালক (প্রযুক্তি) জাঁ বোতি বলেন, ‘ম্যাক ফোর দেখতে কনকর্ডের মতো হলেও আসলে কনকর্ড নয়। বিমানটি উড়বে বায়ুমণ্ডলের ওপর দিয়ে। আর এর গতি হবে ঘণ্টায় তিন হাজার মাইল। প্রকল্পটি নিয়ে আমরা অনেকদিন ধরেই কাজ করছি।’
বোতি বলেন, প্রথাগত বিমানে যে ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা হয় ম্যাক ফোরের জ্বালানি হবে তা থেকে একেবারেই ভিন্ন। জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হবে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন। অন্যান্য বিমান যেখানে বর্জ্য হিসেবে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করে, ম্যাক ফোরের বর্জ্য হবে শুধুই পানি। সে দিক থেকে বললে এটা হবে বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব বিমান।
তবে ইএডিএসের এই উচ্চাভিলাষী প্রকল্প নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে বেশ। ফ্লাইট ইন্টারন্যাশনালের ট্রান্সপোর্ট এডিটর ডেভিড কামিনস্কি মরো এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘প্রকল্পটি এখনো ধারণার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তবে এটাও ঠিক এজন্য সব ধরনের প্রযুক্তিই এখন হাতের নাগালে। কিন্তু মূল সমস্যাটি হচ্ছে অর্থনৈতিক। ড্রয়িং বোর্ড থেকে বিমানটি আকাশে তুলতে বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।’
মরো এরপর বলেন, এত অর্থ খরচ করে তৈরি একটি বিমানের যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা যখন হয় মাত্র ১০০ জন, তখন বিষয়টি খানিকটা প্রশ্নই থেকে যায়।’
They have also termed the proposed budget as less private sector-friendly amid costlier credit, tight money supply, government's huge bank borrowing, uncertainty in gas supply and growing instability in politics.
Their comments came at a post-budget discussion organised by Economic Reporters' Forum (ERF) with its President Monwar Hossain in the chair.
“Many issues remain unclear in the budget,” said AB Mirza Azizul Islam, former finance adviser to a caretaker government.
Islam talked about investments required to accelerate growth, depreciation of the taka against the US dollar and a slowdown in remittance flow.
“I don't know how the government will manage exchange rate,” he said.
He also criticised the finance minister for not giving an outline for raising non-tax revenue and controlling non-development expenditure.
“I've seen nothing specific about employment generation in the budget,” said Salehuddin Ahmed, former governor of the Bangladesh Bank.
Ahmed said higher revenue mobilisation target would be quite tough in the face of a growing pressure on the economy from different sides.
“The budget could be more private sector-friendly,” added the former governor.
Towfiq Chowdhury, general secretary of Bangladesh Economic Association, found vulnerability in economic assumptions, including growth and inflation rates.
“I don't see growth rate (6.7 percent) is predictable. Inflation rate set at 7.5 percent may not be achievable,” said Chowdhury.
He said the capital market is not facing liquidity crisis, rather a lack of confidence is affecting the market much.
Two leading businessmen Mir Nasir Hossain and Amjad Khan Chowdhury said they are concerned with the growing problems in the economy.
“How will the economy grow by 7 percent when there are liquidity and energy crises? Government information on gas also makes me puzzled,” said Hossain, former president of the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry.
“Though the BB says there is no liquidity crisis, as a borrower I face it,” he said.
Hossain said 1.5 percent tax proposed on exports is 'too high' at the moment when interest rate and cost of doing business have gone up significantly. Economists supported the businessmen in their demand for reducing the tax on exports.
Maj Gen (retd) Amjad Khan Chowdhury, president of Metropolitan Chamber of Commerce and Industry (MCCI), said the budget protects the interests of powerful lobbyists, not the smaller sections of businessmen.
He came down on double taxation -- corporate tax and income tax -- that he said eat up more than half of the profits.
Chowdhury also criticised the government for increasing furnace oil prices several times since January.