শেয়ারবাজার :::: বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণ ও আমানতের হিসাব সহজীকরণের ব্যবস্থা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ সংক্রান্ত এক নীতিমালা আজ মঙ্গলবার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক এসোসিয়েশন (বিএবি) নেতৃবৃন্দের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিমালার ১৯ ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যাংক বছর শেষে যে পরিমাণ মুনাফা করে তার ২০ শতাংশ সংরক্ষিত তহবিলে জমা রাখতে হয়। একইসঙ্গে ব্যাংক আইন অনুসারে যদি কোনো ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হয় তাহলে এ ঋণের বিপরীতে কিছু অংশ জমা রাখতে হয় তাদের বাৎসরিক আয় থেকে। এমনকি ব্যাংকগুলোর পরিশোধিত মূলধন ও সংরক্ষিত অর্থের কোনো টাকাই ব্যবহার করা যেত না।
কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গৃহীত নীতিমালায় এই টাকাকে এখন বিনিয়োগযোগ্য সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। এতে করে বিনিয়োগযোগ্য তারল্যের সংকট কমে যাবে বলেই মনে করছেন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রতিনিধিরা।
সাম্প্রতিক সময়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে চরম তারল্য সংকট থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের এ নীতির ফলে ব্যাংকগুলোর প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ তহবিল বেড়ে যায়।
বিএবি'র সভাপতি নজরুল ইসলাম মজুমদারের মতে, টাকা এতদিন সিস্টেমে থাকায় আমরা বিনিয়োগ করতে পারতাম না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগতম জানাই। এতে করে ব্যাংকের তারল্য সংকট কমে যাবে এবং বিনিয়োগের হার বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করেন তিনি।
তিনি আরো জানান, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এখন থেকে ঋণের বিপরীতে ১২ শতাংশের বেশি সুদ নিতে পারবে না। এটা যদি কেউ না মানে তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে। তবে এ ব্যবস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকেই আইন অমান্যকারী ব্যাংককে কোনো প্রকার সাহায্য না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বিএবি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এ বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিমালার ১৯ ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যাংক বছর শেষে যে পরিমাণ মুনাফা করে তার ২০ শতাংশ সংরক্ষিত তহবিলে জমা রাখতে হয়। একইসঙ্গে ব্যাংক আইন অনুসারে যদি কোনো ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হয় তাহলে এ ঋণের বিপরীতে কিছু অংশ জমা রাখতে হয় তাদের বাৎসরিক আয় থেকে। এমনকি ব্যাংকগুলোর পরিশোধিত মূলধন ও সংরক্ষিত অর্থের কোনো টাকাই ব্যবহার করা যেত না।
কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গৃহীত নীতিমালায় এই টাকাকে এখন বিনিয়োগযোগ্য সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। এতে করে বিনিয়োগযোগ্য তারল্যের সংকট কমে যাবে বলেই মনে করছেন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রতিনিধিরা।
সাম্প্রতিক সময়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে চরম তারল্য সংকট থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের এ নীতির ফলে ব্যাংকগুলোর প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ তহবিল বেড়ে যায়।
বিএবি'র সভাপতি নজরুল ইসলাম মজুমদারের মতে, টাকা এতদিন সিস্টেমে থাকায় আমরা বিনিয়োগ করতে পারতাম না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগতম জানাই। এতে করে ব্যাংকের তারল্য সংকট কমে যাবে এবং বিনিয়োগের হার বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করেন তিনি।
তিনি আরো জানান, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এখন থেকে ঋণের বিপরীতে ১২ শতাংশের বেশি সুদ নিতে পারবে না। এটা যদি কেউ না মানে তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হবে। তবে এ ব্যবস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকেই আইন অমান্যকারী ব্যাংককে কোনো প্রকার সাহায্য না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বিএবি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এ বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকতারা উপস্থিত ছিলেন।