শেয়ারবাজার :::: বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান উর রশীদ চৌধুরী অভিযোগ করেছেন যে পুঁজিবাজারে সাম্প্রতিক কেলেঙ্কারির পেছনে অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর দায়ী বলে তাঁরা মনে করেন। সুতরাং, তাঁদের জনতার আদালতে বিচার হওয়া উচিত। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট ২০১১-২০১২ প্রেক্ষাপট: পুঁজিবাজার-প্রত্যাশা, প্রাপ্তি ও প্রতিক্রিয়া’ সম্পর্কিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মিজান উর রশীদ চৌধুরী এ কথা বলেন।
মিজান উর রশীদ চৌধুরীর অভিযোগ, পুঁজিবাজার ও দেশের শিল্পকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য আইএমএফের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অর্থমন্ত্রী ও গভর্নর কাজ করছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম সরকার জাতীয় বাজেটে পুঁজিবাজারবান্ধব ঘোষণা রাখবে। তবে এবারের বাজেটে এর কোনো বাস্তব প্রতিফলন নেই।’
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ও গতিশীলতা ফেরাতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে ১৯ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন না হওয়া পর্যন্ত শেয়ারবাজারে লেনদেন স্থগিত করা, অবিলম্বে অপ্রদর্শিত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা, বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে অর্থমন্ত্রী, বাণিজ্যমন্ত্রী, অর্থ উপদেষ্টা ও ডিএসই সভাপতিকে অপসারণ, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারিত এসএলআর ও সিআরআর হার কমানো।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী আবদুর রাজ্জাক, সদস্যসচিব জাহাঙ্গীর আলম, শাহাদাত উল্লাহ ফিরোজ, ফয়সাল আহমেদ, সাজ্জাদুল হকসহ অনেকে।
Bangladesh Bank has moved to monitor banks' interest rates on deposits and loans strictly as many have been found charging abnormally high rates.
A statement of interest rates on deposit and credit have to be sent to the central bank by the first week of every month, the central bank said in a statement yesterday.
If any change is made in the stated rates later, banks must communicate with the central bank immediately, it said.
According to a BB report on the overall situation in the banking sector, there is no liquidity crisis in commercial banks. It however found banks have engaged in a stiff competition to collect deposits. Some banks offered as high as 14.25 percent interest rate on deposits.
The report said only four banks faced a liquidity crunch. “In those cases, there was no liquidity deficit, but a marginal level liquidity,” Bangladesh Bank said.
In May, three banks offered a 14 percent rate on term deposits while one bank offered 14.25 percent. Sixteen banks offered between 13.50 percent and 13.75 percent rates on term deposits.
In case of working capital, banks imposed a maximum rate of interest.
According to the BB report, 12 banks are imposing interest rates between 15.50 percent and 18 percent. However, most charge 16 percent.
The high deposit rates offered by a few banks indicate stiff competition in the sector in collecting funds.
Owners of private banks have decided not to offer more than 12 percent interest rates on deposits. They have already made the commitment to Prime Minister Sheikh Hasina. They also informed the central bank governor about their decision yesterday.
The circular also said banks would announce rates for sectors for which the central bank has fixed a ceiling on the lending rate. They will also publish or display their total credit and deposit rates at head offices, branch offices and also on websites.