শেয়ারবাজার :::: ব্যাংকিং পেমেন্ট সিস্টেম আইন তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান।
শিগগিরই এ আইনের খসড়া অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
পাশাপাশি সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের বুথগুলোকে একত্র করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সকল ব্যাংকের গ্রাহকরা যেন একটি বুথের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারেন।
আগামী বছরের মধ্যেই এ সিস্টেম চালু করা হচ্ছে বলে জানান ড. আতিউর।
শনিবার সকালে হোটেল রূপসী বাংলায় ‘বাংলাদেশের ই-পেমেন্ট: সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা জানান।
যৌথভাবে সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ডিসিসিআই।
ড. আতিউর বলেন, ‘দেশের ব্যবসা বাণিজ্য সহজ করা ও অর্থনীতিকে সচল করার জন্য ই-পেমেন্ট সিস্টেম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ পেমেন্ট থেকে ই-পেমেন্টে লেনদেন করলে গ্রাহক এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ১ দশমিক ১০ শতাংশ খরচ কমে আসবে। ফলে গ্রাহকের জীবন অনেক সহজ হয়ে আসবে।’
তিনি বলেন, ই-পেমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম চালু করা হলে গ্রামীণ অর্থনীতি আরও সহজ ও সচল হবে।
গ্রামের শিক্ষক ও কৃষকরা এ সিস্টেমের মাধ্যমে ঘরে বসে বেতন ভাতা তুলতে পারবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমরা ১১টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমোদন দিয়েছি।’
এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ পদ্ধতির জন্য নীতিমালা নির্ধারণ করারও উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানান তিনি।
ড. আতিউর রহমান বলেন, ই-পেমেন্ট সিস্টেম বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। রাষ্ট্রীয় অনেক কাজ তাদের মাধ্যমে করা হয়। বাংলাদেশ এখন প্রবৃদ্ধিতে দ্রুততম দেশ। বর্তমান বিশ্বের প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে ২১তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ গণ্য হচ্ছে।
আগামী অর্থ বছরে দেশের প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ হবে বলেও আশা করেন তিনি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রায় ১ কোটি কৃষককে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর ফলে কৃষকরা এ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তাদের ভর্তুকি সকরকারের তরফ থেকে পেয়ে থাকছেন।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সকল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে ব্যাংকিং সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাজ করে যাচ্ছে।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম।
এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত ওসিন কুমার এবং আইএফসি প্রোগ্রাম ম্যানেজার মাশরুর রেজা বক্তব্য রাখেন।
সেমিনার দু’টি সেশনে বিভক্ত ছিল। এতে প্রথম প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক খন্দকার আলী আকরাম আল জাহিদ।
অন্যটি উপস্থাপন করেন ডিসিসিআই’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট টি আই এম নুরুল কবীর।
শিগগিরই এ আইনের খসড়া অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
পাশাপাশি সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের বুথগুলোকে একত্র করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সকল ব্যাংকের গ্রাহকরা যেন একটি বুথের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারেন।
আগামী বছরের মধ্যেই এ সিস্টেম চালু করা হচ্ছে বলে জানান ড. আতিউর।
শনিবার সকালে হোটেল রূপসী বাংলায় ‘বাংলাদেশের ই-পেমেন্ট: সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা জানান।
যৌথভাবে সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ডিসিসিআই।
ড. আতিউর বলেন, ‘দেশের ব্যবসা বাণিজ্য সহজ করা ও অর্থনীতিকে সচল করার জন্য ই-পেমেন্ট সিস্টেম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ পেমেন্ট থেকে ই-পেমেন্টে লেনদেন করলে গ্রাহক এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ১ দশমিক ১০ শতাংশ খরচ কমে আসবে। ফলে গ্রাহকের জীবন অনেক সহজ হয়ে আসবে।’
তিনি বলেন, ই-পেমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম চালু করা হলে গ্রামীণ অর্থনীতি আরও সহজ ও সচল হবে।
গ্রামের শিক্ষক ও কৃষকরা এ সিস্টেমের মাধ্যমে ঘরে বসে বেতন ভাতা তুলতে পারবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমরা ১১টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমোদন দিয়েছি।’
এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ পদ্ধতির জন্য নীতিমালা নির্ধারণ করারও উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানান তিনি।
ড. আতিউর রহমান বলেন, ই-পেমেন্ট সিস্টেম বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। রাষ্ট্রীয় অনেক কাজ তাদের মাধ্যমে করা হয়। বাংলাদেশ এখন প্রবৃদ্ধিতে দ্রুততম দেশ। বর্তমান বিশ্বের প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে ২১তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ গণ্য হচ্ছে।
আগামী অর্থ বছরে দেশের প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ হবে বলেও আশা করেন তিনি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রায় ১ কোটি কৃষককে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর ফলে কৃষকরা এ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তাদের ভর্তুকি সকরকারের তরফ থেকে পেয়ে থাকছেন।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সকল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে ব্যাংকিং সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাজ করে যাচ্ছে।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম।
এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত ওসিন কুমার এবং আইএফসি প্রোগ্রাম ম্যানেজার মাশরুর রেজা বক্তব্য রাখেন।
সেমিনার দু’টি সেশনে বিভক্ত ছিল। এতে প্রথম প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক খন্দকার আলী আকরাম আল জাহিদ।
অন্যটি উপস্থাপন করেন ডিসিসিআই’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট টি আই এম নুরুল কবীর।