শেয়ারবাজার :::: চট্টগ্রাম নগরীতে এক ব্যাংক কর্মকর্তার বাসায় ভাতের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে পরিবারের সাত সদস্যকে অজ্ঞান করে পালিয়ে গেছে গৃহপরিচারিকা।
গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাদের শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন মিমি সুপার মার্কেটের পাশে জনৈক মোল্লা সাহেবের আবাসিক ভবনের পঞ্চম তলায় বেসরকারী বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তা মো.তানিমের বাসায় এ ঘটনা ঘটেছে।
অসুস্থরা হলেন- তানিম, তার স্ত্রী আইমিন (২৫), ছোট ভাই লিটন (২১), সোহেল (২০), মা দিপালি বেগম (৬০), গৃহপরিচারিকা জ্যোৎস্না (১৫) ও কাজের ছেলে শাহেদ (১২)।
তারা চমেক হাসপাতালের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন। রাত ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সবাই অজ্ঞান ছিলেন বলে জানিয়েছেন চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির এক কর্মকর্তা।
ঘটনার পর থেকে ওই বাসার অপর গৃহপরিচারিকা শাহানা পলাতক আছে।
সিএমপির পাঁচলাইশ জোনের সহকারী কমিশনার আব্দুল মান্নান বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার দুপুরে ভাতের সাথে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেওয়ার পর একে একে সাত সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার পর শাহানা পালিয়ে যাওয়ায় সে এ কাজের সঙ্গে জড়িত বলে ধারণা করছি।
এসি মান্নান বলেন, ‘শাহানা বাসা থেকে কিছু নিয়ে যেতে পারেনি বলে জানতে পেরেছি। কারণ পরিবারের সবাই একই সময়ে অসুস্থ হয়ে যাননি।’
অসুস্থ তানিমের স্ত্রী আইমিনও বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন পাঁচলাইশ থানার ওসি নবজ্যোতি খীসা।
গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাদের শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন মিমি সুপার মার্কেটের পাশে জনৈক মোল্লা সাহেবের আবাসিক ভবনের পঞ্চম তলায় বেসরকারী বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তা মো.তানিমের বাসায় এ ঘটনা ঘটেছে।
অসুস্থরা হলেন- তানিম, তার স্ত্রী আইমিন (২৫), ছোট ভাই লিটন (২১), সোহেল (২০), মা দিপালি বেগম (৬০), গৃহপরিচারিকা জ্যোৎস্না (১৫) ও কাজের ছেলে শাহেদ (১২)।
তারা চমেক হাসপাতালের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন। রাত ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সবাই অজ্ঞান ছিলেন বলে জানিয়েছেন চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির এক কর্মকর্তা।
ঘটনার পর থেকে ওই বাসার অপর গৃহপরিচারিকা শাহানা পলাতক আছে।
সিএমপির পাঁচলাইশ জোনের সহকারী কমিশনার আব্দুল মান্নান বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার দুপুরে ভাতের সাথে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেওয়ার পর একে একে সাত সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার পর শাহানা পালিয়ে যাওয়ায় সে এ কাজের সঙ্গে জড়িত বলে ধারণা করছি।
এসি মান্নান বলেন, ‘শাহানা বাসা থেকে কিছু নিয়ে যেতে পারেনি বলে জানতে পেরেছি। কারণ পরিবারের সবাই একই সময়ে অসুস্থ হয়ে যাননি।’
অসুস্থ তানিমের স্ত্রী আইমিনও বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন পাঁচলাইশ থানার ওসি নবজ্যোতি খীসা।