:::: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি হওয়ার বিষয়ে মবিল যমুনা লুব্রিকেণ্টস বাংলাদেশ লিমিটেড (এমজেএল) আবারও ঝুলন্ত অবস্থায়। সোমবার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) যৌথ বৈঠকেও কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির বিষয়ে সুরাহা হয়নি। সিন্ধান্ত ছাড়াই এসইসি’র বৈঠক শেষ হয়েছে।
সোমবারের বৈঠকে এসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে এসইসি’র সদস্য অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী, নির্বাহী পরিচালক তারিকুজ্জামান, ডিএসই সভাপতি শাকিল রিজভী, সিএসই সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ ও এমজেএল’র চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরীসহ অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক সূত্রে জানা যায়, তালিকাভুক্তি সংক্রান্ত জটিলতার নিরসনে আবারো এমজেএলকে লিখিতভাবে চুড়ান্ত প্রস্তাব নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি’র কাছে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এসইসি’র নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামান বলেন, আমরা বিষয়টির সুরাহা করার জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছি। এমজেএল’র সর্বশেষ প্রস্তাবটি ডিএসইর কাছে তাদের মতামতের জন্য পাঠিয়েছি। তারা এর প্রস্তাব গ্রহণ বা সংশোধন করে যে মতামত দেবে, তার ওপর এসইসি পরবর্তি সিদ্ধান্ত নেবে। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, এমজেএল’র সঙ্গে বৈঠক হয়েছে, তবে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এসইসি থেকে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, কোম্পানিটি পুনরায় এসইসির কাছে তাদের প্রস্তাব পেশ করলে, এসইসি তা ডিএসই ও সিএসইতে পাঠাবে। দুই স্টক এক্সচেঞ্জের বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এর আগে এমজেএল মৌখিকভাবে ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ১০ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রস্তাব জানায় এসইসিকে।
উল্লেখ্য, নিয়ম অনুসারে ৩১ মার্চ এমজেএল তালিকাভুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। এর পরে ধারাবাহিকভাবে প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে আসছে এসইসি। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার আবারো এমজেএল’র তালিকাভুক্তির মেয়াদ আরো দুই সপ্তাহ বৃদ্ধি করা হয়।
সোমবারের বৈঠকে এসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে এসইসি’র সদস্য অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী, নির্বাহী পরিচালক তারিকুজ্জামান, ডিএসই সভাপতি শাকিল রিজভী, সিএসই সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ ও এমজেএল’র চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরীসহ অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক সূত্রে জানা যায়, তালিকাভুক্তি সংক্রান্ত জটিলতার নিরসনে আবারো এমজেএলকে লিখিতভাবে চুড়ান্ত প্রস্তাব নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি’র কাছে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এসইসি’র নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামান বলেন, আমরা বিষয়টির সুরাহা করার জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছি। এমজেএল’র সর্বশেষ প্রস্তাবটি ডিএসইর কাছে তাদের মতামতের জন্য পাঠিয়েছি। তারা এর প্রস্তাব গ্রহণ বা সংশোধন করে যে মতামত দেবে, তার ওপর এসইসি পরবর্তি সিদ্ধান্ত নেবে। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, এমজেএল’র সঙ্গে বৈঠক হয়েছে, তবে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এসইসি থেকে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, কোম্পানিটি পুনরায় এসইসির কাছে তাদের প্রস্তাব পেশ করলে, এসইসি তা ডিএসই ও সিএসইতে পাঠাবে। দুই স্টক এক্সচেঞ্জের বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এর আগে এমজেএল মৌখিকভাবে ২০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ১০ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রস্তাব জানায় এসইসিকে।
উল্লেখ্য, নিয়ম অনুসারে ৩১ মার্চ এমজেএল তালিকাভুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। এর পরে ধারাবাহিকভাবে প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে আসছে এসইসি। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার আবারো এমজেএল’র তালিকাভুক্তির মেয়াদ আরো দুই সপ্তাহ বৃদ্ধি করা হয়।