শেয়ারবাজার :::: তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১৪টি বিষয়ে অধিকতর তদন্তের কাজ শুরু করেছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। গতকাল কমিশনের সদস্য নিজাম উদ্দিন হেলালী সাংবাদিকদের এ কথা জানান। সম্পদ ব্যবস্থাপনা কম্পানিগুলোর সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানি (এএএমসি) সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি বলেন, সরকার নির্ধারিত স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা অনুসারে এসইসি কাজ চালিয়ে যাবে। কমিশন কোরাম সংকটে ছিল। নতুন দুই সদস্য নিয়োগের ফলে কোরাম পূর্ণ হয়েছে। এবার এসইসির কাজে গতি ফিরবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি জানান, চলতি সপ্তাহের মধ্যে এসইসিতে আরো একজন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হতে পারে।
উল্লেখ্য, গত রবিবার পুঁজিবাজার তদন্তের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১৪টি বিষয়ে অধিকতর তদন্তের জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
১৪টি বিষয়ের মধ্যে রয়েছে অমনিবাস অ্যাকাউন্টের ছায়া হিসাব, পুঁজিবাজারে মূল্য উল্লম্ফন, সিরিয়াল ট্রেডিং ও কারসাজি, সন্দেহজনক লেনদেন, মাত্র দুটি ঠিকানায় ১৯ জনকে ১৯ কোটি টাকার শেয়ার বরাদ্দ, শেয়ার অতিমূল্যায়নে ২০০৯ ও ২০১০ সালে শীর্ষ ৫০টি কম্পানির বিষয়ে সার্বিক বিষয় তদন্ত করা এবং ২০১০ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে শীর্ষ বিক্রেতাদের লেনদেন পরীক্ষা করা।
উল্লেখ্য, গত রবিবার পুঁজিবাজার তদন্তের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১৪টি বিষয়ে অধিকতর তদন্তের জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
১৪টি বিষয়ের মধ্যে রয়েছে অমনিবাস অ্যাকাউন্টের ছায়া হিসাব, পুঁজিবাজারে মূল্য উল্লম্ফন, সিরিয়াল ট্রেডিং ও কারসাজি, সন্দেহজনক লেনদেন, মাত্র দুটি ঠিকানায় ১৯ জনকে ১৯ কোটি টাকার শেয়ার বরাদ্দ, শেয়ার অতিমূল্যায়নে ২০০৯ ও ২০১০ সালে শীর্ষ ৫০টি কম্পানির বিষয়ে সার্বিক বিষয় তদন্ত করা এবং ২০১০ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে শীর্ষ বিক্রেতাদের লেনদেন পরীক্ষা করা।