শেয়ারবাজার :::: সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের(এসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক খায়রুল হোসেন বলেছেন, অনেকে পুঁজিবাজারে টাকা না খাটিয়েই ব্যবসা করে যাচ্ছেন। কিন্তু, প্রযুক্তিগত ভাবে আমাদের পুঁজিবাজার উন্নত না হওয়ায় অনেক ত্রুটিই আমরা ধরতে পারি না। তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা আনতে একটি নতুন সফটওয়্যার চালু করা হচ্ছে। এটি চালু হলে ত্রুটিগুলো প্রতিরোধ করা যাবে।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইজিএম) সভাকক্ষে এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, পুজিঁবাজার বিকাশে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন একটি যুগোপোগী পদক্ষেপ। এরফলে বাজার আরও একধাপ অগ্রসর হবে। সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজারের ওপর নানা নেতিবাচক ঝড় গিয়েছে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তা দূর করা হবে।
চলতি বছরের জুলাইয়ের মধ্যেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জএ (ডিএসই) ওয়েব বেইজড ট্রেডিং সিস্টেম চালু করতে যাচ্ছে। এ পদ্ধতি চালু করার লক্ষ্যে ডিএসইর তালিকাভুক্ত ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধিদের নিয়ে এমএসএ প্লাস প্রশিক্ষন কর্মশালা শুরু হয়েছে।
ডিএসইর ট্রেডিং সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে ভারতীয় একটি প্রতিষ্ঠান। সফটওয়্যারটি পরিচালনা পদ্ধতি আয়ত্ত্বে আনতেই এ কর্মশালার আয়োজন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এসইসির সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন, আরিফ খান, ডিএসইসির প্রেসিডেন্ট সাকিল রিজভী, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এহসানুল ইসলাম টিটু, ও ডিএসইএর নির্বাহী পর্ষদের সদস্যরা।
ডিএসইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘এ সফটওয়্যারটি নিয়ে আমরা দেড় বছর কাজ করেছি। এটি চালু হলে বিনিয়োগকারীরা ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে ঘরে বসেই শেয়ার কেনা-বেচা করতে পারবেন।’
তবে এ ক্ষেত্রে কেবল বিনিয়োগকারী হাউজের গোপন কোড নাম্বারটির প্রয়োজন হবে বলেও জানান তিনি।
টিটু বলেন, ‘সফটওয়্যারটি ওয়েববেইজড হওয়ায় বিনিয়েগিকারীরা মোবাইলের মাধ্যমেও তা ব্যবহার করতে পারবেন।’
আগামী জুলাইয়ের মধ্যে এ কর্মসূচী চালু করা যাবে বলেও তিনি জানান।
সাকিল রিজভী আরো বলেন, ‘২০১০ সালে এ সফটওয়্যার চালু করার কথা থাকলেও কিছু জটিলতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। তবে এটি চালু হলে পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইজিএম) সভাকক্ষে এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, পুজিঁবাজার বিকাশে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন একটি যুগোপোগী পদক্ষেপ। এরফলে বাজার আরও একধাপ অগ্রসর হবে। সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজারের ওপর নানা নেতিবাচক ঝড় গিয়েছে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তা দূর করা হবে।
চলতি বছরের জুলাইয়ের মধ্যেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জএ (ডিএসই) ওয়েব বেইজড ট্রেডিং সিস্টেম চালু করতে যাচ্ছে। এ পদ্ধতি চালু করার লক্ষ্যে ডিএসইর তালিকাভুক্ত ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধিদের নিয়ে এমএসএ প্লাস প্রশিক্ষন কর্মশালা শুরু হয়েছে।
ডিএসইর ট্রেডিং সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে ভারতীয় একটি প্রতিষ্ঠান। সফটওয়্যারটি পরিচালনা পদ্ধতি আয়ত্ত্বে আনতেই এ কর্মশালার আয়োজন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এসইসির সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন, আরিফ খান, ডিএসইসির প্রেসিডেন্ট সাকিল রিজভী, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এহসানুল ইসলাম টিটু, ও ডিএসইএর নির্বাহী পর্ষদের সদস্যরা।
ডিএসইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘এ সফটওয়্যারটি নিয়ে আমরা দেড় বছর কাজ করেছি। এটি চালু হলে বিনিয়োগকারীরা ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে ঘরে বসেই শেয়ার কেনা-বেচা করতে পারবেন।’
তবে এ ক্ষেত্রে কেবল বিনিয়োগকারী হাউজের গোপন কোড নাম্বারটির প্রয়োজন হবে বলেও জানান তিনি।
টিটু বলেন, ‘সফটওয়্যারটি ওয়েববেইজড হওয়ায় বিনিয়েগিকারীরা মোবাইলের মাধ্যমেও তা ব্যবহার করতে পারবেন।’
আগামী জুলাইয়ের মধ্যে এ কর্মসূচী চালু করা যাবে বলেও তিনি জানান।
সাকিল রিজভী আরো বলেন, ‘২০১০ সালে এ সফটওয়্যার চালু করার কথা থাকলেও কিছু জটিলতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। তবে এটি চালু হলে পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।