শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফের আবেদন জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারের দিক থেকে এ বিষয়ে কার্যকর পদৰেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন তাঁরা। বাজার ধসের শুরু থেকে স্থিতিশীলতা ফিরে আসা পর্যন্ত মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের ঋণের সুদ মওকুফ করা হলে লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর লোকসানের ভার কিছুটা লাঘব হবে বলে বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ফেব্রম্নয়ারিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে মার্চেন্ট ব্যাংকের কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফের বিষয়টি আলোচনায় এসেছিল। তবে পরবর্তীতে এ বিষয়ে কোন পৰই বিষয়টি নিয়ে আর অগ্রসর হয়নি। তবে সম্প্রতি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) হিসাবধারী বিনিয়োগকারীরা লিখিতভাবে সুদ মওকুফের জন্য আবেদন জানিয়েছেন। পাশাপাশি সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) দেয়া স্মারকলিপিতেও আইসিবি ইনভেস্টরস ফোরামের পৰ থেকে বাজার ধস থেকে শুরম্ন করে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যনত্ম মার্জিন ঋণের ওপর আরোপিত সকল সুদ মওকুফের দাবি জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফায়েকুজ্জামান বলেন, আইসিবি ইনভেস্টরস ফোরামের ব্যানারে বিনিয়োগকারীরা সুদ মওকুফের আবেদন করেছে। তাদের এই আবেদন গ্রহণ করা হবে কিনা_ সে বিষয়ে সরকারের নীতি-নির্ধারণী মহল সিদ্ধানত্ম গ্রহণ করবে। বিষয়টি নিয়ে এখনই চিনত্মা করার সময় আসেনি। বাজার স্থিতিশীল হলে তখন বিবেচনা করা যেতে পারে। তখন ক্যাটাগরিওয়াইজ সুদ মওকুফের বিষয়ে ভাবা যেতে পারে। ১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজার বিপর্যয়ের তিন চার বছর পর নির্ধারিত কিছু ৰেত্রে মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করা হয়েছিল বলে তিনি জানান।
সূত্র জানায়, ১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজার ধসের পর রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি ৰতিগ্রসত্ম বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করেছিল। এতে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী বড় অঙ্কের ৰতির হাত থেকে রৰা পেয়েছেন। পাশাপাশি আইসিবির পৰেও আটকে যাওয়া ঋণ আদায় সহজ হয়েছিল। একই ধরনের প্রেৰাপটে এবারও মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করলে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী এর সুফল পাবেন। তাঁরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে উৎসাহিত হবেন। এতে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর আটকে যাওয়া ঋণ আদায় সহজ হবে।
সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ ও ২০০৯ সালে মূলধনী মুনাফা, আন্ডাররাইটিং, ইসু্য ব্যবস্থাপনা এবং গ্রাহকদের দেয়া মার্জিন ঋণের সুদ বাবদ মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজার থেকে মোট ১ হাজার ৩২৮ কোটি টাকা আয় করেছে। এই আয়ের বড় অংশই এসেছে মার্জিন ঋণের সুদ থেকে। ওই আয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট কয়েক মাসের সুদ মওকুফ করা হলে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বড় কোন সমস্যায় পড়বে না।
সংশিস্নষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাজারের ধারাবাহিক দরপতনে মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউস থেকে মার্জিন ঋণ নিয়ে শেয়ার কিনে বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি লোকসানের মুখে পড়েছেন। বাজার দর যে অবস্থানে নেমেছে তাতে শেয়ার বিক্রি করে ঋণ শোধ করতে গেলে বিনিয়োগকারীর নিজের টাকার প্রায় পুরোটা চলে যাবে। ঋণের সুদ মওকুফ করা হলে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী কিছুটা হলেও ৰতি পুষিয়ে নেয়ার সুযোগ পাবেন।
সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ফেব্রম্নয়ারিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে মার্চেন্ট ব্যাংকের কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফের বিষয়টি আলোচনায় এসেছিল। তবে পরবর্তীতে এ বিষয়ে কোন পৰই বিষয়টি নিয়ে আর অগ্রসর হয়নি। তবে সম্প্রতি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) হিসাবধারী বিনিয়োগকারীরা লিখিতভাবে সুদ মওকুফের জন্য আবেদন জানিয়েছেন। পাশাপাশি সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) দেয়া স্মারকলিপিতেও আইসিবি ইনভেস্টরস ফোরামের পৰ থেকে বাজার ধস থেকে শুরম্ন করে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যনত্ম মার্জিন ঋণের ওপর আরোপিত সকল সুদ মওকুফের দাবি জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফায়েকুজ্জামান বলেন, আইসিবি ইনভেস্টরস ফোরামের ব্যানারে বিনিয়োগকারীরা সুদ মওকুফের আবেদন করেছে। তাদের এই আবেদন গ্রহণ করা হবে কিনা_ সে বিষয়ে সরকারের নীতি-নির্ধারণী মহল সিদ্ধানত্ম গ্রহণ করবে। বিষয়টি নিয়ে এখনই চিনত্মা করার সময় আসেনি। বাজার স্থিতিশীল হলে তখন বিবেচনা করা যেতে পারে। তখন ক্যাটাগরিওয়াইজ সুদ মওকুফের বিষয়ে ভাবা যেতে পারে। ১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজার বিপর্যয়ের তিন চার বছর পর নির্ধারিত কিছু ৰেত্রে মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করা হয়েছিল বলে তিনি জানান।
সূত্র জানায়, ১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজার ধসের পর রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি ৰতিগ্রসত্ম বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করেছিল। এতে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী বড় অঙ্কের ৰতির হাত থেকে রৰা পেয়েছেন। পাশাপাশি আইসিবির পৰেও আটকে যাওয়া ঋণ আদায় সহজ হয়েছিল। একই ধরনের প্রেৰাপটে এবারও মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করলে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী এর সুফল পাবেন। তাঁরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে উৎসাহিত হবেন। এতে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর আটকে যাওয়া ঋণ আদায় সহজ হবে।
সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ ও ২০০৯ সালে মূলধনী মুনাফা, আন্ডাররাইটিং, ইসু্য ব্যবস্থাপনা এবং গ্রাহকদের দেয়া মার্জিন ঋণের সুদ বাবদ মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজার থেকে মোট ১ হাজার ৩২৮ কোটি টাকা আয় করেছে। এই আয়ের বড় অংশই এসেছে মার্জিন ঋণের সুদ থেকে। ওই আয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্দিষ্ট কয়েক মাসের সুদ মওকুফ করা হলে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বড় কোন সমস্যায় পড়বে না।
সংশিস্নষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাজারের ধারাবাহিক দরপতনে মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউস থেকে মার্জিন ঋণ নিয়ে শেয়ার কিনে বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি লোকসানের মুখে পড়েছেন। বাজার দর যে অবস্থানে নেমেছে তাতে শেয়ার বিক্রি করে ঋণ শোধ করতে গেলে বিনিয়োগকারীর নিজের টাকার প্রায় পুরোটা চলে যাবে। ঋণের সুদ মওকুফ করা হলে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী কিছুটা হলেও ৰতি পুষিয়ে নেয়ার সুযোগ পাবেন।