usb slot business opportunity
পুঁজিবাজারের বর্তমান নেতিবাচক পরিস্থিতির কারণে আপাতত নতুন কোম্পানির আইপিও অনুমোদন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) । প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে করণীয় নির্ধারণে প্রয়োজনীয় সুপারিশমালায় এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে এসইসি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রেরিত চিঠিতে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে অধিক সতর্কতার সাথে এসইসিকে কাজ করতে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পুঁজিবাজারের সংকট কাটাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এসইসির কাছে কয়েকটি বিষয়ে মতামত জানতে চেয়ে চিঠি পাঠায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এরমধ্যে তারল্য সংকট, অতি মূল্যায়ন রোধ, কারসাজিকারকদের শনাক্তকরণসহ বিভিন্ন বিষয় জানতে চাওয়া হয়। এসইসি তাদের সুপারিশমালায় জানিয়েছে যে, পুঁজিবাজারে বর্তমানে তারল্য সংকট চলছে। এ অবস্থায় নতুন আইপিও'র অনুমোদন দেয়া হলে তা তারল্য সংকট আরো প্রকট করে তুলবে। এ অবস্থায় আপাতত নতুন আইপিও'র অনুমোদন দেয়া বন্ধ রেখেছে এসইসি। ইতিমধ্যেই বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে তালিকাভুক্তি স্থগিত করা হয়েছে। তবে ফিঙ্ড প্রাইস পদ্ধতি চালু থাকলেও এ মুহূর্তে আইপিও'র আবেদনও বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এরই ধারবাহিকতায় গত সপ্তাহে রংপুর ডেইরি এন্ড ফুড প্রডাক্টসের আইপিও ফেরত দেয়া হয়েছে। বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসলে আইপিও অনুমোদন দেয়া শুরু হবে বলে এসইসি সুপারিশে জানিয়েছে। এছাড়া পুজিবাজারের বর্তমান অবস্থায় সরকারি শেয়ার ছাড়ার বিষয়টি নতুন করে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সরকারি শেয়ার বাজারে ছাড়ার বিষয়টি বিলম্বিত হতে পারে। কারণ, এখন বাজারে সরকারি শেয়ার ছাড়া হলে প্রকৃত মূল্য পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা রয়েছে। ইতিমধ্যেই দর পড়ে যাওয়ায় রূপালী ব্যাংকের শেয়ার অফলোড প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
পুঁজিবাজারে তারল্য হ্রাস বৃদ্ধির বিষয়ে এসইসি কোনো হস্তক্ষেপ করবে না বলে তাদের সুপারিশে বলা হয়। মার্জিন ঋণ বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়ন করার জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে পৃথকভাবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তবে মার্জিন ঋণ ও আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বন্ধের বিষয়ে এসইসি কোনো মতামত দেয়নি বলে জানা গেছে।
সুপারিশমালায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির অতি মূল্যায়ন রোধ বিষয়ে এসইসি জানিয়েছে, কোম্পানির শেয়ারের দর ও মৌলভিত্তিতে সমন্বয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দুই স্টক এঙ্চেঞ্জকে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। চিঠিতে পুঁজিবাজারে কারসাজির সাথে জড়িতদের শনাক্তকরণে এসইসির ভূমিকা বিষয়ে জানতে চাইলে এসইসি জানিয়েছে যে, কারসাজির সাথে জড়িতদের শনাক্তকরণে ইউনিফর্ম সফটওয়্যার করবে। একই সাথে পুঁজিবাজারের সার্ভিলেন্স কার্যক্রমকে আরো জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এছাড়া পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেনে বিনিয়োগকারীদের অধিক সতর্ক করার জন্য নিয়মিতভাবে সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে এসইসি তাদের সুপারিশে জানিয়েছে।
পুঁজিবাজারের বর্তমান নেতিবাচক পরিস্থিতির কারণে আপাতত নতুন কোম্পানির আইপিও অনুমোদন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) । প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে করণীয় নির্ধারণে প্রয়োজনীয় সুপারিশমালায় এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে এসইসি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রেরিত চিঠিতে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে অধিক সতর্কতার সাথে এসইসিকে কাজ করতে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পুঁজিবাজারের সংকট কাটাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এসইসির কাছে কয়েকটি বিষয়ে মতামত জানতে চেয়ে চিঠি পাঠায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এরমধ্যে তারল্য সংকট, অতি মূল্যায়ন রোধ, কারসাজিকারকদের শনাক্তকরণসহ বিভিন্ন বিষয় জানতে চাওয়া হয়। এসইসি তাদের সুপারিশমালায় জানিয়েছে যে, পুঁজিবাজারে বর্তমানে তারল্য সংকট চলছে। এ অবস্থায় নতুন আইপিও'র অনুমোদন দেয়া হলে তা তারল্য সংকট আরো প্রকট করে তুলবে। এ অবস্থায় আপাতত নতুন আইপিও'র অনুমোদন দেয়া বন্ধ রেখেছে এসইসি। ইতিমধ্যেই বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে তালিকাভুক্তি স্থগিত করা হয়েছে। তবে ফিঙ্ড প্রাইস পদ্ধতি চালু থাকলেও এ মুহূর্তে আইপিও'র আবেদনও বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এরই ধারবাহিকতায় গত সপ্তাহে রংপুর ডেইরি এন্ড ফুড প্রডাক্টসের আইপিও ফেরত দেয়া হয়েছে। বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসলে আইপিও অনুমোদন দেয়া শুরু হবে বলে এসইসি সুপারিশে জানিয়েছে। এছাড়া পুজিবাজারের বর্তমান অবস্থায় সরকারি শেয়ার ছাড়ার বিষয়টি নতুন করে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে সরকারি শেয়ার বাজারে ছাড়ার বিষয়টি বিলম্বিত হতে পারে। কারণ, এখন বাজারে সরকারি শেয়ার ছাড়া হলে প্রকৃত মূল্য পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা রয়েছে। ইতিমধ্যেই দর পড়ে যাওয়ায় রূপালী ব্যাংকের শেয়ার অফলোড প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
পুঁজিবাজারে তারল্য হ্রাস বৃদ্ধির বিষয়ে এসইসি কোনো হস্তক্ষেপ করবে না বলে তাদের সুপারিশে বলা হয়। মার্জিন ঋণ বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়ন করার জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে পৃথকভাবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তবে মার্জিন ঋণ ও আর্থিক সমন্বয় সুবিধা বন্ধের বিষয়ে এসইসি কোনো মতামত দেয়নি বলে জানা গেছে।
সুপারিশমালায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির অতি মূল্যায়ন রোধ বিষয়ে এসইসি জানিয়েছে, কোম্পানির শেয়ারের দর ও মৌলভিত্তিতে সমন্বয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দুই স্টক এঙ্চেঞ্জকে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। চিঠিতে পুঁজিবাজারে কারসাজির সাথে জড়িতদের শনাক্তকরণে এসইসির ভূমিকা বিষয়ে জানতে চাইলে এসইসি জানিয়েছে যে, কারসাজির সাথে জড়িতদের শনাক্তকরণে ইউনিফর্ম সফটওয়্যার করবে। একই সাথে পুঁজিবাজারের সার্ভিলেন্স কার্যক্রমকে আরো জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এছাড়া পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেনে বিনিয়োগকারীদের অধিক সতর্ক করার জন্য নিয়মিতভাবে সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে এসইসি তাদের সুপারিশে জানিয়েছে।