USB slot সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে ছাড়ার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে সরকার। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২২ ফেব্রুয়ারি প্রথম পুঁজিবাজারে আসবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও যমুনা অয়েল।
৩১ মার্চ ছাড়া হবে তিতাস গ্যাস, ডেসকো, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন ও এলপিজিএল’র শেয়ার।
৩০ জুন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রি, চট্টগ্রাম ড্রাইডক, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর ১০ শতাংশ, বাংলাদেশ কেবল্স, টেলিফোন শিল্প সংস্থা, এসেনশিয়াল ড্রাগস লি.-এর শেয়ার বাজারে ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩১ জুলাই বাজারে আসবে বাখরাবাদ গ্যাস। টেলিটক ও বিটিসিএল আসবে ৩০ সেপ্টেম্বর।
এছাড়া হোটেল শেরাটনের ২০ শতাংশ শেয়ার ৩০ মার্চ ও সোনারগাঁও হোটেলের ৩০ শতাংশ শেয়ার ৩০ জুনের মধ্যে বাজারে ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এর আগেই এ দুটি প্রতিষ্ঠান সম্পদমূল্য নির্ধারণের কাজ শেষ করা হবে।
অর্থমন্ত্রী এ ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, যারা এ সময়সীমা মেনে বাজারে শেয়ার ছাড়তে ব্যর্থ হবে ওই সব প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের পদ ছেড়ে দিতে হবে।
সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি ও সংস্থার শেয়ার বাজারে ছাড়া সংক্রান্ত ওই আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কোম্পানির অ্যাসেট ভ্যালুয়েশনে সমস্যা থাকায় সময় সীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি। তবে এসইসি প্রধানের নেতৃত্বে একটি কমিটি করা হয়েছে। এই কমিটি আগামী ১ মাসের মধ্যে প্রতিষ্ঠান গুলোর অ্যাসেট ভ্যালুয়েশন করবেন।’
অ্যাসেট ভ্যালুয়েশনের অপেক্ষায় থাকা কোম্পানিগুলো হল জিটিসিএল, পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস, জালালাবাদ গ্যাস ও পিজিসিবি।
অর্থমন্ত্রী বলেন,‘র্যুরাল পাওয়ার কোম্পানি লি: এর শেয়ার বাজারে ছাড়া হবে না। কারণ এই কোম্পানির ৭৯ শতাংশ শেয়ার বিভিন্ন পল্লীবিদুৎ সমিতির কাছে দেওয়া আছে।
এছাড়া সিলেট গ্যাসফিল্ড ও বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের শেয়ার ছাড়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এগুলোর বন্ড বাজারে আসবে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সেতু ও পদ্মা সেতুর শেয়ার এখনই ছাড়া হচ্ছে না। পরে আমরা বিবেচনা করে দেখবো কিভাবে এগুলোর শেয়ার বাজারে ছাড়া যায়।’
বৈঠকে বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদের, প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই এলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২২ ফেব্রুয়ারি প্রথম পুঁজিবাজারে আসবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও যমুনা অয়েল।
৩১ মার্চ ছাড়া হবে তিতাস গ্যাস, ডেসকো, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন ও এলপিজিএল’র শেয়ার।
৩০ জুন প্রগতি ইন্ডাস্ট্রি, চট্টগ্রাম ড্রাইডক, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর ১০ শতাংশ, বাংলাদেশ কেবল্স, টেলিফোন শিল্প সংস্থা, এসেনশিয়াল ড্রাগস লি.-এর শেয়ার বাজারে ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩১ জুলাই বাজারে আসবে বাখরাবাদ গ্যাস। টেলিটক ও বিটিসিএল আসবে ৩০ সেপ্টেম্বর।
এছাড়া হোটেল শেরাটনের ২০ শতাংশ শেয়ার ৩০ মার্চ ও সোনারগাঁও হোটেলের ৩০ শতাংশ শেয়ার ৩০ জুনের মধ্যে বাজারে ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এর আগেই এ দুটি প্রতিষ্ঠান সম্পদমূল্য নির্ধারণের কাজ শেষ করা হবে।
অর্থমন্ত্রী এ ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, যারা এ সময়সীমা মেনে বাজারে শেয়ার ছাড়তে ব্যর্থ হবে ওই সব প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের পদ ছেড়ে দিতে হবে।
সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি ও সংস্থার শেয়ার বাজারে ছাড়া সংক্রান্ত ওই আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কোম্পানির অ্যাসেট ভ্যালুয়েশনে সমস্যা থাকায় সময় সীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি। তবে এসইসি প্রধানের নেতৃত্বে একটি কমিটি করা হয়েছে। এই কমিটি আগামী ১ মাসের মধ্যে প্রতিষ্ঠান গুলোর অ্যাসেট ভ্যালুয়েশন করবেন।’
অ্যাসেট ভ্যালুয়েশনের অপেক্ষায় থাকা কোম্পানিগুলো হল জিটিসিএল, পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস, জালালাবাদ গ্যাস ও পিজিসিবি।
অর্থমন্ত্রী বলেন,‘র্যুরাল পাওয়ার কোম্পানি লি: এর শেয়ার বাজারে ছাড়া হবে না। কারণ এই কোম্পানির ৭৯ শতাংশ শেয়ার বিভিন্ন পল্লীবিদুৎ সমিতির কাছে দেওয়া আছে।
এছাড়া সিলেট গ্যাসফিল্ড ও বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের শেয়ার ছাড়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এগুলোর বন্ড বাজারে আসবে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সেতু ও পদ্মা সেতুর শেয়ার এখনই ছাড়া হচ্ছে না। পরে আমরা বিবেচনা করে দেখবো কিভাবে এগুলোর শেয়ার বাজারে ছাড়া যায়।’
বৈঠকে বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদের, প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই এলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।