business forum
ব্যাপক দরপতনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচকের পাশাপাশি usb slot কমেছে প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। অন্যদিকে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। এ মুহূর্তে মতিঝিল এলাকায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। পাশাপাশি বরিশালে বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা ভাঙচুর করেছেন।
সপ্তাহের প্রথম কর্ম দিবসে আজ রোববার দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে সব প্রতিষ্ঠানের দাম কমে যায়। ডিএসইর ইতিহাসে এই প্রথম একসঙ্গে সব প্রতিষ্ঠানের দাম কমে যায়। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সাধারণ মূল্যসূচক ৩০০ পয়েন্টের বেশি কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় মধুমিতা ভবনসহ কয়েকটি ভবন থেকে তাঁরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। এতে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এই প্রথম বিনিয়োগকারীরা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। পুলিশ এ সময় বিক্ষোভে কোনো বাধা দেয়নি।
আজ ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সূচক কমার গতি আরও বেড়ে যায়। একই সঙ্গে কমে যায় প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দামও।
আজ ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৪৭৪.৭৭ পয়েন্ট কমে ৬,০৫২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মাথায় সাধারণ সূচক ৩৬ পয়েন্ট কমে যায়। এর মাত্র চার মিনিট পরই সূচক কমে যায় ১৭৪ পয়েন্ট। এর পর থেকে আরও দ্রুত সূচক পড়ার হার বাড়তে থাকে। বেলা আড়াইটার দিকে সাধারণ সূচক ৫০১ পয়েন্টের বেশি কমে যায়। এভাবেই চলে ডিএসইতে সূচক পতনের লড়াই।
আজ মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের। এর মধ্যে বেড়েছে পাঁচটির, কমেছে ২৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। মোট লেনদেন হয়েছে ৭১৫ কোটি টাকার।
গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ১৪৬.২২ পয়েন্ট কমে ৬,৫২৭.১৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডিএসইতে ২৫০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড হাতবদল হয়। এর মধ্যে দাম বাড়ে ১৭টির এবং কমে ২৩৩টি প্রতিষ্ঠানের। স্টক এক্সচেঞ্জে মোট ৫৬৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়।
বরিশাল: দরপতনের ফলে বরিশালে আজ দুপুর ১২টার দিকে বিনিয়োগকারীরা সড়ক অবরোধ, টেম্পো ও ব্রোকারেজ হাউস ভাঙচুর করেছেন।
ব্যাপক দরপতনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচকের পাশাপাশি usb slot কমেছে প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। অন্যদিকে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। এ মুহূর্তে মতিঝিল এলাকায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। পাশাপাশি বরিশালে বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা ভাঙচুর করেছেন।
সপ্তাহের প্রথম কর্ম দিবসে আজ রোববার দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে সব প্রতিষ্ঠানের দাম কমে যায়। ডিএসইর ইতিহাসে এই প্রথম একসঙ্গে সব প্রতিষ্ঠানের দাম কমে যায়। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সাধারণ মূল্যসূচক ৩০০ পয়েন্টের বেশি কমে গেলে বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় মধুমিতা ভবনসহ কয়েকটি ভবন থেকে তাঁরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। এতে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এই প্রথম বিনিয়োগকারীরা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। পুলিশ এ সময় বিক্ষোভে কোনো বাধা দেয়নি।
আজ ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সূচক কমার গতি আরও বেড়ে যায়। একই সঙ্গে কমে যায় প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দামও।
আজ ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৪৭৪.৭৭ পয়েন্ট কমে ৬,০৫২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মাথায় সাধারণ সূচক ৩৬ পয়েন্ট কমে যায়। এর মাত্র চার মিনিট পরই সূচক কমে যায় ১৭৪ পয়েন্ট। এর পর থেকে আরও দ্রুত সূচক পড়ার হার বাড়তে থাকে। বেলা আড়াইটার দিকে সাধারণ সূচক ৫০১ পয়েন্টের বেশি কমে যায়। এভাবেই চলে ডিএসইতে সূচক পতনের লড়াই।
আজ মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের। এর মধ্যে বেড়েছে পাঁচটির, কমেছে ২৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। মোট লেনদেন হয়েছে ৭১৫ কোটি টাকার।
গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ১৪৬.২২ পয়েন্ট কমে ৬,৫২৭.১৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডিএসইতে ২৫০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড হাতবদল হয়। এর মধ্যে দাম বাড়ে ১৭টির এবং কমে ২৩৩টি প্রতিষ্ঠানের। স্টক এক্সচেঞ্জে মোট ৫৬৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়।
বরিশাল: দরপতনের ফলে বরিশালে আজ দুপুর ১২টার দিকে বিনিয়োগকারীরা সড়ক অবরোধ, টেম্পো ও ব্রোকারেজ হাউস ভাঙচুর করেছেন।