USB slot
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিমিউচুয়ালাইজেশনের কাজ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী। বিষয়টি ইতিমধ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকেও অবহিত করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শাকিল রিজভী এসব কথা বলেন। তবে তিনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি।
উল্লেখ্য, গত রোববারই এক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত শেয়ারবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশনের অর্থাৎ স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানা, ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসা পৃথক্করণ করার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘যিনি বিনিয়োগকারী, তিনিই ব্রোকার—এটা ততটা ভালো বিষয় নয়। তাই বর্তমান সরকারের ক্ষমতা থাকতে থাকতেই ডিমিউচুয়ালাইজেশন করা হবে।’
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিমিউচুয়ালাইজেশনে আপত্তি করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
গতকাল ডিএসইর প্রেসিডেন্ট বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে আরও বলেন, আপনারা কেউ ধৈর্যহারা বা বিচলিত হবেন না। বাজারে যথেষ্ট মূল্য সংশোধন হয়েছে। এ মুহূর্তে ভালো মৌল ভিত্তির শেয়ার ক্রয়ের জন্য তিনি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
শাকিল রিজভী বলেন, বর্তমানে যে মূল্য-আয় (পিই) অনুপাত রয়েছে, তা বাজারের জন্য খুবই সহনীয়। পিই অনুপাত বর্তমানে ১৮, যা গত বছর ছিল ২৯। ২০০৭ সালে এই অনুপাত ছিল সাত। তাই তুলনামূলকভাবে বাজারে পিই রেশিও যথেষ্ট ভালো।
শাকিল রিজভী আরও বলেন, আপনারা ডে ট্রেডার বা প্রতিদিনের ব্যবসায়ী না হয়ে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য বাজারে আসুন। বিনিয়োগকৃত কোম্পানির লভ্যাংশ ও বোনাস খান, তাহলে সাময়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পরে লাভবান হবেন।
ডিএসইর প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, সূচক দেখে কখনো বাজারের অবস্থা নির্ণয় করা যায় না। এটা নিরূপণ করতে হবে কোম্পানির অবস্থা দেখে। আর সূচক হচ্ছে গতিশীল। এটা কোম্পানির দাম বাড়লে বাড়বে, দাম কমলে কমে যাবে। কোম্পানির ওপরই এটা নির্ভরশীল। সুতরাং, সূচক কত বাড়বে বা কমবে তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে।
শেয়ারবাজারে সাম্প্রতিক বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে ডিএসই কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে নিজ উদ্যোগে কাজ শুরু করেছে বলেও তিনি জানান।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিমিউচুয়ালাইজেশনের কাজ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী। বিষয়টি ইতিমধ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকেও অবহিত করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শাকিল রিজভী এসব কথা বলেন। তবে তিনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলেননি।
উল্লেখ্য, গত রোববারই এক অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত শেয়ারবাজারে ডিমিউচুয়ালাইজেশনের অর্থাৎ স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানা, ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসা পৃথক্করণ করার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘যিনি বিনিয়োগকারী, তিনিই ব্রোকার—এটা ততটা ভালো বিষয় নয়। তাই বর্তমান সরকারের ক্ষমতা থাকতে থাকতেই ডিমিউচুয়ালাইজেশন করা হবে।’
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিমিউচুয়ালাইজেশনে আপত্তি করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
গতকাল ডিএসইর প্রেসিডেন্ট বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে আরও বলেন, আপনারা কেউ ধৈর্যহারা বা বিচলিত হবেন না। বাজারে যথেষ্ট মূল্য সংশোধন হয়েছে। এ মুহূর্তে ভালো মৌল ভিত্তির শেয়ার ক্রয়ের জন্য তিনি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
শাকিল রিজভী বলেন, বর্তমানে যে মূল্য-আয় (পিই) অনুপাত রয়েছে, তা বাজারের জন্য খুবই সহনীয়। পিই অনুপাত বর্তমানে ১৮, যা গত বছর ছিল ২৯। ২০০৭ সালে এই অনুপাত ছিল সাত। তাই তুলনামূলকভাবে বাজারে পিই রেশিও যথেষ্ট ভালো।
শাকিল রিজভী আরও বলেন, আপনারা ডে ট্রেডার বা প্রতিদিনের ব্যবসায়ী না হয়ে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য বাজারে আসুন। বিনিয়োগকৃত কোম্পানির লভ্যাংশ ও বোনাস খান, তাহলে সাময়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পরে লাভবান হবেন।
ডিএসইর প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, সূচক দেখে কখনো বাজারের অবস্থা নির্ণয় করা যায় না। এটা নিরূপণ করতে হবে কোম্পানির অবস্থা দেখে। আর সূচক হচ্ছে গতিশীল। এটা কোম্পানির দাম বাড়লে বাড়বে, দাম কমলে কমে যাবে। কোম্পানির ওপরই এটা নির্ভরশীল। সুতরাং, সূচক কত বাড়বে বা কমবে তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে।
শেয়ারবাজারে সাম্প্রতিক বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে ডিএসই কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে নিজ উদ্যোগে কাজ শুরু করেছে বলেও তিনি জানান।