USB slot শেয়ারের অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে মতিঝিলে আজও বিক্ষোভ করেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষদিনে ডিএসইতে লেনদেন শেষে দরপতনের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে হাজার হাজার ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী। তারা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে ডিএসইর সামনে জড়ো হয়। বিক্ষোভকারীরা ডিএসইর সামনের রাস্তা অবরোধ করে অর্থমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর, সিএসইর চেয়ারম্যান এবং ডিএসই প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবি জানায়। এ দাবিতে ঝাড়ু মিছিল এবং রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বিনিয়োগকারীরা। এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে থেকে দৈনিক ইত্তেফাকের মোড় পর্যন্ত রাস্তায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বেলা ৪টার দিকে পরিস্থিতি শান্ত হলে আবারো রাস্তায় যান চলাচল শুরু হয়।
এ সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার কার্যদিবসই সূচকের বড় ধরনের পতন হয়। একদিন দাম বাড়লেও সূচকের ব্যাপক উঠানামায় দিশেহারা হয়ে পড়ে লাখ লাখ সাধারণ বিনিয়োগকারী। ক্রমাগত দাম পড়ে যাওয়ায় প্রায় প্রতিদিনই মতিঝিলে বিক্ষোভ করে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
এদিকে বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দাম কমার মধ্য দিয়ে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হলেও ১৫ মিনিটের ব্যবধানে তা বাড়তে শুরু করে। লেনদেনের প্রথম ৫ মিনিটে সাধারণ সূচক কমে ১১৫ পয়েন্ট। কিন্তু ১৫ মিনিট পরে সূচক বাড়ে ২৫ পয়েন্ট। দিন শেষে সাধারণ সূচক বুধবারের চেয়ে কমে ১৪৬ পয়েন্ট। সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য, বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর অনুপস্থিতির কারণে বাজারে এ অস্থিরতা চলছে বলে জানিয়েছে বিশ্লেষকরা। দিন শেষে কমেছে ২৩৩টি, বেড়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এ সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার কার্যদিবসই সূচকের বড় ধরনের পতন হয়। একদিন দাম বাড়লেও সূচকের ব্যাপক উঠানামায় দিশেহারা হয়ে পড়ে লাখ লাখ সাধারণ বিনিয়োগকারী। ক্রমাগত দাম পড়ে যাওয়ায় প্রায় প্রতিদিনই মতিঝিলে বিক্ষোভ করে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
এদিকে বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দাম কমার মধ্য দিয়ে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হলেও ১৫ মিনিটের ব্যবধানে তা বাড়তে শুরু করে। লেনদেনের প্রথম ৫ মিনিটে সাধারণ সূচক কমে ১১৫ পয়েন্ট। কিন্তু ১৫ মিনিট পরে সূচক বাড়ে ২৫ পয়েন্ট। দিন শেষে সাধারণ সূচক বুধবারের চেয়ে কমে ১৪৬ পয়েন্ট। সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য, বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর অনুপস্থিতির কারণে বাজারে এ অস্থিরতা চলছে বলে জানিয়েছে বিশ্লেষকরা। দিন শেষে কমেছে ২৩৩টি, বেড়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।