শেয়ারবাজার :::: 'আগামী বছরটা অত্যন্ত অনিশ্চয়তা ও ঝুঁকির বছর'- এমন মন্তব্য করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, 'আগামী অর্থবছরে মন্দা শেষ হওয়ার পর যে অবস্থা সৃষ্টি হবে সেখানে আমাদের ঝুঁকিগুলো প্রতি মুহূর্তে বিবেচনায় রাখতে হবে। তবে এই সরকার বিশ্বাস করে রাজনীতি তথা সংসদ ও সিভিল সোসাইটির সাথে সম্পৃক্ত থাকলে সব সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। আর এ জন্যই আমরা দীর্ঘমেয়াদি কোনো পরিকল্পনা নেয়ার বদলে টাস্কফোর্স গঠন করে এই ঝুঁকি মোকাবেলার চেষ্টা করব।'
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, 'গত দুই বছরে আমরা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবেলা করেছি। তার জন্য আমাদের প্রোগ্রাম ছিল। তাই ভালোভাবেই সেটা সামাল দেয়া গেছে।' তিনি জানান, শিগগিরই একটি বৈঠক করে মন্দা মোকাবেলায় গঠিত টাস্কফোর্সটি বিলুপ্ত করা হবে। এরপরই মন্দা পরবর্তী ঝুঁকি মোকাবেলায় পদক্ষেপ নেবে সরকার।
বিএনপির বাজেট প্রস্তাবনা আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ধার করা বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী মুহিত। এ সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'তাদের এই বক্তব্য তো আমাদের কাছ থেকে ধার করা। তবে এবার তারা দীর্ঘমেয়াদি-মধ্যমেয়াদি প্রস্তাবনা দিয়েছেন। এটি একটি ইতিবাচক দিক। আগে তো তারা ৩ বছরের বেশি মেয়াদি কোনো প্রস্তাবনা দিতে পারতেন না। আর দীর্ঘমেয়াদি প্রস্তাবনা দেয়ায় আমাদের (আওয়ামী লীগকে) সমালোচনা করতেন।'
এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, 'বিএনপি যখন প্রস্তাব দিয়েছে; তখন আমার বাজেট বক্তব্য প্রেসে চলে গেছে।' এ সময় বিএনপিকে সংসদে এসে বাজেট আলোচনায় অংশ নেয়ার আহ্বান জানান তিনি। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বাজেট বাস্তবায়নে কোনো প্রভাব ফেলবে কিনা?- এমন প্রশ্নের জবাবে মুহিত বিরোধী দলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, 'সংঘাতের পথে যাওয়া অবশ্যই অন্যায় হবে। এটা দেশের স্বার্থে যাবে না। এ বিষয়ে এর চেয়ে বেশি কিছু বলা বোধহয় ঠিক হবে না।'
কালো টাকাকে সাদা করার সুযোগ রাখা সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'এটা খুব শক্তিশালী কোনো সিদ্ধান্ত নয়। কারণ, দেশে বিত্তের অভাব নেই। কিন্তু এই অর্থ বিনিয়োগে আসছে না। তাই এটা মন্দের ভালো হিসেবেই এই সুযোগ রাখা হয়েছে।' আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'গতবার কারো জন্যই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ ছিল না। তবে কেউ কেউ হয়তো চুরি করে পুঁজিবাজারে কালো টাকা ঢুকিয়েছেন।'
প্রস্তাবিত বাজেটে বেসরকারি খাতকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে দাবি করে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'প্রস্তাবিত বাজেট গতানুগতিক বা বিশাল; এটা কোনো কাজের কথা নয়।' এ সময় তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, 'বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে কোনো ভুল তথ্য দেয়া হয়নি।'
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই অর্থমন্ত্রী বলেন, 'প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে বিভিন্ন কাগজে (পত্র-পত্রিকায়) মেলা অভিমত এসেছে। আমি সবগুলো পড়তে পারিনি।' এ সময় তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, 'আমার বলার কিছু নেই। আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন।' এরপর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। তবে পরে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, 'কার কি অভিমত এ সম্পর্কে আমি কথা বলতে চাই না। অভিমত থাকতেই পারে- এ নিয়ে আমি আর কি বলবো।'
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান ছাড়াও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী, পরিকল্পনা মন্ত্রী এ কে খন্দকার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, শ্রমমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. নাসির উদ্দিন আহমেদ, অর্থ বিভাগের সচিব ড. মোহাম্মদ তারেক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মোশারফ হোসেন ভূঁইঞা, সংসদ সচিব আশফাক হামিদসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী ছাড়াও পরিকল্পনামন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর, জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক, অর্থ বিভাগের সচিব ড. তারেক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনা মন্ত্রী এ কে খন্দকার বলেন, 'আশাকরি আমাদের আগামী বছরের পারফরমেন্স চলতি বছরের চেয়ে অনেক ভালো হবে।' আরেক প্রশ্নের জবাবে অর্থ সচিব ড. তারেক দাবি করেন, 'বাজেটে কোনো দিক-নির্দেশনা নেই; এটা ঠিক নয়।' কৃষি ভর্তুকি কমানো সম্পর্কিত আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'সারের দাম বেড়েছে বলেই ভর্তুকি কমেছে।'
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর বলেন, 'মূল্যস্ফীতি মোকাবেলাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রস্তাবিত বাজেটে এ বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্ব পেয়েছে।' তিনি আরো বলেন, 'মুদ্রানীতিতে যেটি আসা দরকার- সেটি হলো সরবরাহ ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা। আমরা সে রকম একটি যৌক্তিক মুদ্রানীতিগ্রহণ করেছি। আশা করছি যতই সময় যাবে একটা ব্যালেন্স চলে আসবে।'
এছাড়া এই সংবাদ সম্মেলনে পুঁজিবাজার, পিপিপি (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ), পোশাক-শিল্প, বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেয়া হয়।
BUDGET IMPLEMENTATIONMuhith sees only 2 major risks
The finance minister sees only two major risks – the fallout of the great recession and political unrest –in implementing the new budget and said the government will form a taskforce to tackle the risks.
"I can't say about the future right now. The taskforce will give us directions to tackle the risks," A M A Muhith told a press conference on Friday, a day after placing the budget in parliament.
On Thursday, the Centre for Policy Dialogue (CPD), a think tank, warned that financing, institutional, macroeconomic and political risks might deter the government from achieving the projected growth targets in the next fiscal year.
"The finance minister projected budget deficit (including grants) of over Tk 400 billion and the government must find out sources to reduce pressure on domestic credit," CPD distinguished fellow Dr Debapriya Bhattacharya said.
Muhith proposed that the government would borrow about Tk 190 billion from domestic banking system and set expected foreign borrowing at Tk 130 billion.
His Tk 1.63 trillion outlay rose by about 25 percent on what the government has spent this year.
The finance minister hoped to see an unprecedented growth of 7 percent in the economy—which remains doubtful given the wobbly economic situation—and mentioned that this year it had been at an impressive 6.7 percent
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, 'গত দুই বছরে আমরা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবেলা করেছি। তার জন্য আমাদের প্রোগ্রাম ছিল। তাই ভালোভাবেই সেটা সামাল দেয়া গেছে।' তিনি জানান, শিগগিরই একটি বৈঠক করে মন্দা মোকাবেলায় গঠিত টাস্কফোর্সটি বিলুপ্ত করা হবে। এরপরই মন্দা পরবর্তী ঝুঁকি মোকাবেলায় পদক্ষেপ নেবে সরকার।
বিএনপির বাজেট প্রস্তাবনা আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ধার করা বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী মুহিত। এ সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'তাদের এই বক্তব্য তো আমাদের কাছ থেকে ধার করা। তবে এবার তারা দীর্ঘমেয়াদি-মধ্যমেয়াদি প্রস্তাবনা দিয়েছেন। এটি একটি ইতিবাচক দিক। আগে তো তারা ৩ বছরের বেশি মেয়াদি কোনো প্রস্তাবনা দিতে পারতেন না। আর দীর্ঘমেয়াদি প্রস্তাবনা দেয়ায় আমাদের (আওয়ামী লীগকে) সমালোচনা করতেন।'
এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, 'বিএনপি যখন প্রস্তাব দিয়েছে; তখন আমার বাজেট বক্তব্য প্রেসে চলে গেছে।' এ সময় বিএনপিকে সংসদে এসে বাজেট আলোচনায় অংশ নেয়ার আহ্বান জানান তিনি। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বাজেট বাস্তবায়নে কোনো প্রভাব ফেলবে কিনা?- এমন প্রশ্নের জবাবে মুহিত বিরোধী দলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, 'সংঘাতের পথে যাওয়া অবশ্যই অন্যায় হবে। এটা দেশের স্বার্থে যাবে না। এ বিষয়ে এর চেয়ে বেশি কিছু বলা বোধহয় ঠিক হবে না।'
কালো টাকাকে সাদা করার সুযোগ রাখা সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'এটা খুব শক্তিশালী কোনো সিদ্ধান্ত নয়। কারণ, দেশে বিত্তের অভাব নেই। কিন্তু এই অর্থ বিনিয়োগে আসছে না। তাই এটা মন্দের ভালো হিসেবেই এই সুযোগ রাখা হয়েছে।' আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'গতবার কারো জন্যই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ ছিল না। তবে কেউ কেউ হয়তো চুরি করে পুঁজিবাজারে কালো টাকা ঢুকিয়েছেন।'
প্রস্তাবিত বাজেটে বেসরকারি খাতকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে দাবি করে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'প্রস্তাবিত বাজেট গতানুগতিক বা বিশাল; এটা কোনো কাজের কথা নয়।' এ সময় তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, 'বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে কোনো ভুল তথ্য দেয়া হয়নি।'
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই অর্থমন্ত্রী বলেন, 'প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে বিভিন্ন কাগজে (পত্র-পত্রিকায়) মেলা অভিমত এসেছে। আমি সবগুলো পড়তে পারিনি।' এ সময় তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, 'আমার বলার কিছু নেই। আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন।' এরপর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। তবে পরে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, 'কার কি অভিমত এ সম্পর্কে আমি কথা বলতে চাই না। অভিমত থাকতেই পারে- এ নিয়ে আমি আর কি বলবো।'
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান ছাড়াও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী, পরিকল্পনা মন্ত্রী এ কে খন্দকার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, শ্রমমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. নাসির উদ্দিন আহমেদ, অর্থ বিভাগের সচিব ড. মোহাম্মদ তারেক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মোশারফ হোসেন ভূঁইঞা, সংসদ সচিব আশফাক হামিদসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী ছাড়াও পরিকল্পনামন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর, জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক, অর্থ বিভাগের সচিব ড. তারেক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনা মন্ত্রী এ কে খন্দকার বলেন, 'আশাকরি আমাদের আগামী বছরের পারফরমেন্স চলতি বছরের চেয়ে অনেক ভালো হবে।' আরেক প্রশ্নের জবাবে অর্থ সচিব ড. তারেক দাবি করেন, 'বাজেটে কোনো দিক-নির্দেশনা নেই; এটা ঠিক নয়।' কৃষি ভর্তুকি কমানো সম্পর্কিত আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'সারের দাম বেড়েছে বলেই ভর্তুকি কমেছে।'
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর বলেন, 'মূল্যস্ফীতি মোকাবেলাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রস্তাবিত বাজেটে এ বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্ব পেয়েছে।' তিনি আরো বলেন, 'মুদ্রানীতিতে যেটি আসা দরকার- সেটি হলো সরবরাহ ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা। আমরা সে রকম একটি যৌক্তিক মুদ্রানীতিগ্রহণ করেছি। আশা করছি যতই সময় যাবে একটা ব্যালেন্স চলে আসবে।'
এছাড়া এই সংবাদ সম্মেলনে পুঁজিবাজার, পিপিপি (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ), পোশাক-শিল্প, বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেয়া হয়।
BUDGET IMPLEMENTATIONMuhith sees only 2 major risks
The finance minister sees only two major risks – the fallout of the great recession and political unrest –in implementing the new budget and said the government will form a taskforce to tackle the risks.
"I can't say about the future right now. The taskforce will give us directions to tackle the risks," A M A Muhith told a press conference on Friday, a day after placing the budget in parliament.
On Thursday, the Centre for Policy Dialogue (CPD), a think tank, warned that financing, institutional, macroeconomic and political risks might deter the government from achieving the projected growth targets in the next fiscal year.
"The finance minister projected budget deficit (including grants) of over Tk 400 billion and the government must find out sources to reduce pressure on domestic credit," CPD distinguished fellow Dr Debapriya Bhattacharya said.
Muhith proposed that the government would borrow about Tk 190 billion from domestic banking system and set expected foreign borrowing at Tk 130 billion.
His Tk 1.63 trillion outlay rose by about 25 percent on what the government has spent this year.
The finance minister hoped to see an unprecedented growth of 7 percent in the economy—which remains doubtful given the wobbly economic situation—and mentioned that this year it had been at an impressive 6.7 percent