শেয়ারবাজার :::: ২০১২ সালের মধ্যে সরকার অতিরিক্ত দুই হাজার ১৫৭ মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদন করবে। সরকার তার বর্তমান মেয়াদের মধ্যেই বিদ্যুৎ সমস্যার একটা গ্রহণযোগ্য সমাধান দিতে উৎপাদনের এই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বিদ্যুত উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা জাতীয় সংসদে তুলে ধরেন। সংসদে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি খাতে প্রায় দুই হাজার ৫৪৭ মেগাওয়াট ক্ষমতার মোট ২৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণাধীন রয়েছে। এছাড়া প্রায় চার হাজার ১৬৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার মোট ৩১টি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন,‘ চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ইতিমধ্যে সংযোজিত এক হাজার ৫৫৬ মেগাওয়াটের অতিরিক্ত আরো এক হাজার ৭৬৯ মেগাওয়াট এবং ডিসেম্বর ২০১২ সালের মধ্যে অতিরিক্ত আরো দুই হাজার ১৫৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সংযোজন করতে সক্ষম হবো। বিদ্যুতের সমস্যার সমাধান করতে ২০১৩ সালের মধ্যে অতিরিক্ত সাত হাজার ৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।’
আবুল মাল আবদুল মুহিত বিদ্যুত ঘাটতি মোকাবেলায় গ্যাস সংকটকে বিবেচনায় রেখে নতুন পরিকল্পনায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি কয়লাভিত্তিক, ডিজেল ও ফার্নেস অয়েল ভিত্তিক, ডুয়েল ফুয়েলভিত্তিক এবং নবায়ণযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার কথা সংসদকে অবহিত করেন।
তিনি বলেন, গ্যাস সংকটের কারণে আমরা বন্ধ বিদ্যুত কেন্দ্রগুলোতে তরলিকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। এজন্য এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনসহ এলএনজি আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই করার লক্ষ্যে একটি প্রাক- সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সে অনুযায়ী ২০১৪ সালের পর কয়লাকে মূল জ্বালানি হিসেবে বিবেচনায় এনে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে গ্যাসভিত্তিক পুরনো বিদ্যুৎকেন্দ্রসমূহের সংরক্ষণ, মেরামত ও ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে ৭০০-৮০০ মেগাওয়াট অতিরিক্ত বিদ্যুত উৎপাদনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বিদ্যুৎ পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরতে অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত উন্নয়নে পথনকশা: একটি হালচিত্র’ নামে একটি প্রতিবেদন সংসদে উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, এ থেকে জাতি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারের গৃহীত কর্মপরিকল্পনা, হালনাগাদ অগ্রগতি, ভবিষ্যত করণীয় এবং সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বিদ্যুত উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা জাতীয় সংসদে তুলে ধরেন। সংসদে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি খাতে প্রায় দুই হাজার ৫৪৭ মেগাওয়াট ক্ষমতার মোট ২৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণাধীন রয়েছে। এছাড়া প্রায় চার হাজার ১৬৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার মোট ৩১টি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন,‘ চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ইতিমধ্যে সংযোজিত এক হাজার ৫৫৬ মেগাওয়াটের অতিরিক্ত আরো এক হাজার ৭৬৯ মেগাওয়াট এবং ডিসেম্বর ২০১২ সালের মধ্যে অতিরিক্ত আরো দুই হাজার ১৫৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সংযোজন করতে সক্ষম হবো। বিদ্যুতের সমস্যার সমাধান করতে ২০১৩ সালের মধ্যে অতিরিক্ত সাত হাজার ৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।’
আবুল মাল আবদুল মুহিত বিদ্যুত ঘাটতি মোকাবেলায় গ্যাস সংকটকে বিবেচনায় রেখে নতুন পরিকল্পনায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি কয়লাভিত্তিক, ডিজেল ও ফার্নেস অয়েল ভিত্তিক, ডুয়েল ফুয়েলভিত্তিক এবং নবায়ণযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার কথা সংসদকে অবহিত করেন।
তিনি বলেন, গ্যাস সংকটের কারণে আমরা বন্ধ বিদ্যুত কেন্দ্রগুলোতে তরলিকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। এজন্য এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনসহ এলএনজি আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই করার লক্ষ্যে একটি প্রাক- সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সে অনুযায়ী ২০১৪ সালের পর কয়লাকে মূল জ্বালানি হিসেবে বিবেচনায় এনে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে গ্যাসভিত্তিক পুরনো বিদ্যুৎকেন্দ্রসমূহের সংরক্ষণ, মেরামত ও ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে ৭০০-৮০০ মেগাওয়াট অতিরিক্ত বিদ্যুত উৎপাদনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বিদ্যুৎ পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরতে অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত উন্নয়নে পথনকশা: একটি হালচিত্র’ নামে একটি প্রতিবেদন সংসদে উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, এ থেকে জাতি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারের গৃহীত কর্মপরিকল্পনা, হালনাগাদ অগ্রগতি, ভবিষ্যত করণীয় এবং সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবে।