শেয়ারবাজার :::: দেশের দুই পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের একদিন পর লেনদেন আপাতত বন্ধ রাখাসহ বিভিন্ন দাবিতে এসইসি চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে মতিঝিলে ডিএসইর সামনে বিক্ষোভ করে বিনিয়োগকারীরা।
বেলা ১২টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এক দল বিনিয়োগকারী মতিঝিলে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) যায়।
১৫ জনের একটি দল এসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে ১৫টি দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি দেয়। প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন পরিষদের নেতা একেএম মিজানুর রশীদ চৌধুরী।
এসইসি কার্যালয় থেকে ফিরে বিনিয়োগকারীরা ডিএসই'র সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। লেনদেন শেষ হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ চালায় তারা।
বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে দরপতনের জন্য অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ দাবিতেও স্লোগান দেয়। সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও বাজেট পাস হওয়ার আগ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানায় তারা।
এসইসি চেয়ারম্যানকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বিনিয়োগকারীরা মার্জিন লোনের হার ১:২ করা, বাজার তদারকিতে একটি কমিটি গঠনসহ ১৫টি দাবি জানায়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এর চট্টগ্রাম অফিস জানায়, লেনদেন বন্ধসহ পাঁচ দফা দাবিতে দুপুর ১২টা থেকে আধা ঘণ্টা কয়েকশ বিনিয়োগকারী আগ্রাবাদে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে।
ইনভেস্টরস ফোরাম চট্টগ্রামের ব্যানারে এ কর্মসূচিতে বক্তারা দরপতনের জন্য দায়ীদের বিচার এবং বাজারে ধস ঠেকাতে না পারার জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করেন।
বিনিয়োগকারীদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- কোম্পানিসমূহের স্পন্সর শেয়ার বিক্রি বন্ধ রাখা, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজার থেকে অর্জিত মুনাফা পুনরায় বিনিয়োগ ও তা বাস্তবায়ন।
চট্টগ্রামে বিনিয়োগকারীরা বুধবারই এসইসি চেয়ারম্যানের কাছে একটি স্মারকলিপি দেয়।
সিলেট প্রতিনিধি জানিয়েছেন, বিনিয়োগের অর্থ ফেরত প্রদান, পুঁজিবাজার কারসাজিতে জড়িতদের শাস্তি ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পদত্যাগের দাবিতে সেখানে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বিনিয়োগকারীরা।
বেলা ২টায় নগরীর চৌহাট্টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এ সময় আগামী রোব ও সোমবার ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে সিলেটের বিনিয়োগকারীদের লেনদেন করা থেকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানানো হয়।
বেলা ১২টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এক দল বিনিয়োগকারী মতিঝিলে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) যায়।
১৫ জনের একটি দল এসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে ১৫টি দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি দেয়। প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন পরিষদের নেতা একেএম মিজানুর রশীদ চৌধুরী।
এসইসি কার্যালয় থেকে ফিরে বিনিয়োগকারীরা ডিএসই'র সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। লেনদেন শেষ হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ চালায় তারা।
বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে দরপতনের জন্য অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ দাবিতেও স্লোগান দেয়। সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও বাজেট পাস হওয়ার আগ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানায় তারা।
এসইসি চেয়ারম্যানকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বিনিয়োগকারীরা মার্জিন লোনের হার ১:২ করা, বাজার তদারকিতে একটি কমিটি গঠনসহ ১৫টি দাবি জানায়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এর চট্টগ্রাম অফিস জানায়, লেনদেন বন্ধসহ পাঁচ দফা দাবিতে দুপুর ১২টা থেকে আধা ঘণ্টা কয়েকশ বিনিয়োগকারী আগ্রাবাদে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ করে।
ইনভেস্টরস ফোরাম চট্টগ্রামের ব্যানারে এ কর্মসূচিতে বক্তারা দরপতনের জন্য দায়ীদের বিচার এবং বাজারে ধস ঠেকাতে না পারার জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করেন।
বিনিয়োগকারীদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- কোম্পানিসমূহের স্পন্সর শেয়ার বিক্রি বন্ধ রাখা, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজার থেকে অর্জিত মুনাফা পুনরায় বিনিয়োগ ও তা বাস্তবায়ন।
চট্টগ্রামে বিনিয়োগকারীরা বুধবারই এসইসি চেয়ারম্যানের কাছে একটি স্মারকলিপি দেয়।
সিলেট প্রতিনিধি জানিয়েছেন, বিনিয়োগের অর্থ ফেরত প্রদান, পুঁজিবাজার কারসাজিতে জড়িতদের শাস্তি ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পদত্যাগের দাবিতে সেখানে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বিনিয়োগকারীরা।
বেলা ২টায় নগরীর চৌহাট্টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এ সময় আগামী রোব ও সোমবার ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে সিলেটের বিনিয়োগকারীদের লেনদেন করা থেকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানানো হয়।